মহিলাদের
যৌন মিলনের চরমানন্দের উল্লাসধ্বনিতে নির্গত গাঢ় তরল এবং মিলনকালীন তরল
নিঃস্বরন (যাকে অনেকে বির্যপাত বলে মনে করেন) দুটি ভিন্ন ঘটনা. এ দুটির
মধ্যে পার্থক্য হলো... মিলনকালীন তরল নিঃস্বরন (Squirting) ঘটনাটি সাধারণত
যৌন মিলনের চরমানন্দের উল্লাসধ্বনি একটি ফর্ম হতে অধিকৃত হয়। বিভিন্ন
মেডিক্যাল গবেষক দ্বারা পরিচালিত একটি সমীক্ষা অনুযায়ী মহিলাদের যৌন
সংসর্গ বা প্রচণ্ড উত্তেজনা সময় তরল নিঃস্বরিত হতে পারে যার দুটি ভিন্ন
ধরন আছে। গবেষণায় দেখা যায় মিলনকালে নারীর প্রস্রাবের থলি থেকে মিশ্রিত
তরল প্রচুর পরিমাণে নির্গমনশীলতার ফলে "squirting হয়" এবং এটি "বাস্তব
চারমানন্দ উল্লাসধ্বনিতে নির্গত তরল" থেকে পৃথক হয়। প্রকৃত চারমানন্দ তরল
প্রস্টেট থেকে নির্গত পুরু, সাদাটে তরল জাতীয় পদার্থ। এটি দেখতে অনেকটা
পুরুষ বির্যপাত এর বীর্য এর সাদৃশ্য হয়। শারীরিক (যৌন) মিলনের নানা দিক :
আপনি হয়ত জানেন যে ভালোবাসা প্রকাশের এক গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো শারীরিক
তথা যৌন মিলন৷ আবার শারীরিক প্রয়োজনীয়তার একপ্রকার বহিঃপ্রকাশ
সেক্স্যুয়াল অ্যাক্টিভিটি৷ কিন্তু আপনি জানেন কি শারীরিক চাহিদা বা
ভালোবাসা প্রকাশের দিক ছাড়াও এর অনেক গুণ আছে যার ফলে আপনার ব্যক্তিজীবন
আনন্দে ভরপুর হয়ে উঠতে পারে:
- See more at: http://news.zoombangla.com/lifestyle/2014-04-17-22-14-39-24-5130#sthash.G8ablmua.dpuf
জীবন
কাল বাড়ে: নিয়মিত সেক্স্যুয়াল অ্যাক্টিভিটি আপনার আয়ু বাঁড়ায়৷ এর
মাধ্যমে শরীরের সব অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ এবং সব তন্ত্র খুব ভালো ভাবে কাজ করে৷
কারণ শারীরিক কার্যকলাপ শরীরের বিভিন্ন কোষের মধ্যে অক্সিজেনের মাত্রা
বৃদ্ধি করে বিভিন্ন অঙ্গগুলিকে সচল রাখতে সাহায্য করে৷ একদিকে যেখানে
সেক্স্যুয়াল অ্যক্টিভিটির দ্বারা শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা সঠিক থাকে
তেমনি কোলেস্টেরলের মাত্রা ধীরে ধীরে কমতে থাকে৷ সপ্তাহের তিন বার বা তার
থেকে বেশী বার শারীরিক মিলন হার্টঅ্যাটাকের সম্ভাবনা কমিয়ে দেয়৷
ভালো
ব্যায়াম : শারীরিক মিলনের সময়ে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ যেভাবে সঞ্চালিত হয় তার
মাধ্যমে ব্যয়াম কার্য খুব ভালো ভাবে সম্পাদিত হয়৷ এর দ্বারা প্রচুর
ক্যালোরি খরচ হয়, ফলে কোলেস্টেরলের মাত্রা কম হয়, রক্তপ্রবাহ ভালো হয়,
শারীরিক মিলন কার্যে আপনি 30 মিনিট লিপ্ত থাকলে আপনার 85 ক্যালোরি খরচ হয়৷
আপনি এক সপ্তাহ নিয়মিত হাঁটা-চলা করলে যে পরিমান ক্যালোরি খরচ হয়,
সপ্তাহে তিন দিন নিয়মিত ভাবে শারীরিক মিলনে লিপ্ত হলে আপনার সেই পরিমান
ক্যালোরি খরচ হবে৷ সারা বছর নিয়মিত রূপে শারীরিক মিলনে লিপ্ত হতে পারলে 75
মাইল জগিং করার সমান ক্যালোরি আপনার শরীর থেকে নির্গত হবে৷
রোগ
প্রতিরোধ ক্ষমতা বাঁড়ায়: রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার ক্ষেত্রে অর্থাত আমাদের
ইমিয়্যুন সিস্টেম ঠিক রাখতে সাহায্য করে আমদের শারীরিক মিলন প্রক্রিয়া৷
রোগ প্রতিরোধের ক্ষেত্রে এটি থেরাপির মত কাজ করে, এর মাধ্যমে পাচন কার্য
ঠিক হওয়ার ফলে রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা সুদৃঢ় হয়৷
ব্যাথা
থেকে মুক্তি পাওয়া যায়: বিভিন্ন অধ্যয়নের দ্বারা জানা গেছে শারীরিক
মিলনের ফলে মাথা এবং হাড়ের জয়েণ্টের ব্যাথার ক্ষেত্রে আরাম পাওয়া যায়৷
ওর্গাজমের আগে অক্সিটোসিন হর্মোনের স্তর সামান্য থেকে পাঁচ গুন বেঁড়ে
যাওয়ায় এণ্ড্রোফিন হর্মোন নিংসৃত হতে থাকার ফলে মাথা ব্যাথা, মাইগ্রেন আর
আর্থারাইটিসএর ব্যাথা থেকে আরাম পাওয়া যায়৷ তাই ব্যাথা কমানোর ওষুধ না
খেয়ে শারীরিক মিলনের আনন্দ উপভোগ করুন আর ব্যাথা থেকে নিষ্কৃতি পান৷
পিরিয়ডের
সময় ব্যাথা কম হয়: যে সব মহিলাদের সেক্স্যুয়াল লাইফ খুব ভালো হয় তাদের
পিরিয়ডের ক্ষেত্রে সমস্যা কম হয়৷ সাধারণতঃ পিরিয়ডের সময় মহিলাদের খুব
বেশী ব্যাথা হযে থাকে৷ যাদের সেক্স্যুয়াল লাইফে কোন প্রকার অসুবিধা থাকে
না তাদের এই সময়ে ব্যাথার অনুভুতি কম হয়৷ আর শরীরিক মিলনের দিক ঠিক থাকলে
পিরিয়ডের আগে মহিলাদের মধ্যে অনেক সময় যে সমস্যা দেখা যায় তাও থাকে না৷
মানসিক
অশান্তি থেকে মুক্তি: মানসিক প্রশান্তি আনার দিক থেকে নিয়মিত শারীরিক
মিলনের অভ্যাস সবথেকে ভালো৷ কারণ শারীরিক মিলনের ফলে মন উত্ফুল্ল থাকে ফলে
মানসিক অশান্তি কম হয়৷
ভালো
ঘুম হয়: শারীরিক মিলনের ফলে অক্সিটোসিন হরমোন রিলিজ হয়, ফলে মিলনের পরে
ঘুমও খুব ভালো হয়৷ তাই যাদের ঘুমের ক্ষেত্রে কোন অসুবিধা আছে তারা অতি
অবশ্যই এই পদ্ধতি অবলম্বন করে দেখতে পারেন৷
আত্মবিশ্বাস
বাড়ে: শারীরিক মিনলের ফলে ব্যক্তির মনে স্বকারাত্মক চিন্তা করার ক্ষমতা
বাড়ে৷ তার ভেতর কার সন্তুষ্টি তার মানসিক প্রশান্তি তার মধ্যে
আত্মবিশ্বাসের পরিমান বাড়িয়ে তোলে৷
ভালোবাসা
বাড়ে: শারীরিক মিলনের আকর্ষনের ফলে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে দূরত্ব কম
হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মনে খুশী সঞ্চারিত হয়৷ মনের উদাসিনতা দূর করতে এই
কার্যকারীতা ভীষণ জরূরী৷ মানসিক দিক থেকে বিরক্তির নানা কারণ শারীরিক
মিলনের ফলে দূর হয়ে যায়৷ এই সান্নিধ্যের ফলে সঙ্গীর সঙ্গে সম্পর্ক ভালো
হয় এবং দুজনের মধ্যে ভালোবাসা বাড়ে৷ যে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে শারীরিক
সম্পর্ক উন্নতমানের তারা তাদের সম্পর্কের ক্ষেত্রে কোন সমস্যায় পড়লে তার
সমাধান একসঙ্গে করতে পারেন৷
কাজ
করার ক্ষমতা বাড়ে: শারীরিক মিলনের সময় হরমোন নিঃসরণ হয় তাই মন শান্ত
থাকে আর নিরন্তর কাজের ক্ষমতা বাড়তে থাকে৷ নিয়মিত ভাবে শারীরিক মিলনের
ফলে ব্যক্তির যৌবন অনেক দিন পর্যন্ত বর্তমান থাকে৷ এর মাধ্যমে ফিটনেস লেবেল
বাড়ে৷ শারীরিক মিলনের ফলে ব্যক্তি সারাদিন স্ফুর্তি অনুভব করে৷ সারাদিনের
কাজে এই স্ফুর্তির প্রভাব দেখা যায়৷ এর দ্বারা সারাদিনের ক্লান্তি থেকে
এবং নানা রোগের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া যায়৷
ওজন
কমে: শারীরিক মিলনের ফলে প্রচুর পরিমান ক্যালোরি কম হয় তার ফলে ব্যক্তির
ওজন কম হয়৷ নিয়মিত ভাবে শারীরিক মিলনের ফলে পেটের স্থূলতা কম হয়, আর
মাংসপেশীতে জড়তা কম দেখা যায়৷
ভালো
ত্বক: শারীরিক মিলনের সময় সারা শরীরে একপ্রকার ম্যাসাজ চলে তার দ্বারা
রিল্যাক্সেশনের ফলে শরীরে কোন প্রকার দাগ থাকে না বা তা ধীরে ধীরে লুপ্ত
হতে থাকে৷
প্রোস্টেটে ক্যান্সার প্রবণতা কম হয়: নিয়মিত শারীরিক মিলনের ফলে প্রোস্টেটে ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়৷
হাপানি
বা জ্বর থেকে মুক্তি: শারীরিক মিলনকে ন্যাচারাল অ্যাণ্টি হিস্টামাইন রূপে
দেখা হয়৷ এর দ্বারা নাক বন্ধ থাকলে তা খুলে যায়৷ আর যাদের ফুসফুসের
সমস্যা বা জ্বর হয় তাদের সমস্যার সমাধানও হয়ে থাকে৷
কার্ডিওভাস্কুলার
এর ক্ষেত্রে উন্নতি: মহিলারা শারীরিক মিলনের সময় উত্তেজিত হয়ে উঠলে
তাদের হার্টের গতি বেড়ে যায়, ফলে তাদের কার্ডিওভাস্কুলার এর সমস্যার
সমাধান হয়ে থাকে৷
বিস্বস্ত
তা বাড়ে: স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে শারীরিক মিলনের বোঝা পড়া ঠিক থাকলে তার
একে ওপরকে কখনও ঠকায় না৷ তাদের ঘনিষ্ঠতা তাদের এমন কাজ করতে দেয় না৷
রক্তের
প্রবাহ বৃদ্ধি পায়: শারীরিক মিলনের সময় ব্যক্তির উত্তেজনা বৃদ্ধি
পাওয়ার ফলে তার সারা শরীরে রক্তপ্রবাহের মাত্রা বেড়ে যায়৷ এর ফলে সারা
শরীরের প্রতিটি কোষে সঠিক মাত্রায় অক্সিজেন পৌঁছায়৷
সৌন্দর্য্য
বাড়ে: শারীরিক মিলন কালে হরমোন নিঃসরনের ফলে রক্তপ্রবাহের মাত্রা বেড়ে
যাওয়াতে তার প্রভাব পড়ে ত্বকের ওপরে৷ তার ফলে সৌন্দর্য্য বেড়ে ওঠে৷
আপনার সারা শরীরের মাদকতা আপনার মধ্যে গ্লো আনে৷ শারীরিক মিলন কালে
মহিলাদের শরীর থেকে এস্ট্রোজেন হরমোন নিংসৃত হতে থাকে, যার দ্বারা তাদের
চুল এবং ত্বক আকর্ষনীয় হয়ে ওঠে৷
মহিলাদের
যৌন মিলনের চরমানন্দের উল্লাসধ্বনিতে নির্গত গাঢ় তরল এবং মিলনকালীন তরল
নিঃস্বরন (যাকে অনেকে বির্যপাত বলে মনে করেন) দুটি ভিন্ন ঘটনা. এ দুটির
মধ্যে পার্থক্য হলো... মিলনকালীন তরল নিঃস্বরন (Squirting) ঘটনাটি সাধারণত
যৌন মিলনের চরমানন্দের উল্লাসধ্বনি একটি ফর্ম হতে অধিকৃত হয়। বিভিন্ন
মেডিক্যাল গবেষক দ্বারা পরিচালিত একটি সমীক্ষা অনুযায়ী মহিলাদের যৌন
সংসর্গ বা প্রচণ্ড উত্তেজনা সময় তরল নিঃস্বরিত হতে পারে যার দুটি ভিন্ন
ধরন আছে। গবেষণায় দেখা যায় মিলনকালে নারীর প্রস্রাবের থলি থেকে মিশ্রিত
তরল প্রচুর পরিমাণে নির্গমনশীলতার ফলে "squirting হয়" এবং এটি "বাস্তব
চারমানন্দ উল্লাসধ্বনিতে নির্গত তরল" থেকে পৃথক হয়। প্রকৃত চারমানন্দ তরল
প্রস্টেট থেকে নির্গত পুরু, সাদাটে তরল জাতীয় পদার্থ। এটি দেখতে অনেকটা
পুরুষ বির্যপাত এর বীর্য এর সাদৃশ্য হয়। শারীরিক (যৌন) মিলনের নানা দিক :
আপনি হয়ত জানেন যে ভালোবাসা প্রকাশের এক গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো শারীরিক
তথা যৌন মিলন৷ আবার শারীরিক প্রয়োজনীয়তার একপ্রকার বহিঃপ্রকাশ
সেক্স্যুয়াল অ্যাক্টিভিটি৷ কিন্তু আপনি জানেন কি শারীরিক চাহিদা বা
ভালোবাসা প্রকাশের দিক ছাড়াও এর অনেক গুণ আছে যার ফলে আপনার ব্যক্তিজীবন
আনন্দে ভরপুর হয়ে উঠতে পারে:
- See more at: http://news.zoombangla.com/lifestyle/2014-04-17-22-14-39-24-5130#sthash.G8ablmua.dpuf
জীবন
কাল বাড়ে: নিয়মিত সেক্স্যুয়াল অ্যাক্টিভিটি আপনার আয়ু বাঁড়ায়৷ এর
মাধ্যমে শরীরের সব অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ এবং সব তন্ত্র খুব ভালো ভাবে কাজ করে৷
কারণ শারীরিক কার্যকলাপ শরীরের বিভিন্ন কোষের মধ্যে অক্সিজেনের মাত্রা
বৃদ্ধি করে বিভিন্ন অঙ্গগুলিকে সচল রাখতে সাহায্য করে৷ একদিকে যেখানে
সেক্স্যুয়াল অ্যক্টিভিটির দ্বারা শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা সঠিক থাকে
তেমনি কোলেস্টেরলের মাত্রা ধীরে ধীরে কমতে থাকে৷ সপ্তাহের তিন বার বা তার
থেকে বেশী বার শারীরিক মিলন হার্টঅ্যাটাকের সম্ভাবনা কমিয়ে দেয়৷
ভালো
ব্যায়াম : শারীরিক মিলনের সময়ে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ যেভাবে সঞ্চালিত হয় তার
মাধ্যমে ব্যয়াম কার্য খুব ভালো ভাবে সম্পাদিত হয়৷ এর দ্বারা প্রচুর
ক্যালোরি খরচ হয়, ফলে কোলেস্টেরলের মাত্রা কম হয়, রক্তপ্রবাহ ভালো হয়,
শারীরিক মিলন কার্যে আপনি 30 মিনিট লিপ্ত থাকলে আপনার 85 ক্যালোরি খরচ হয়৷
আপনি এক সপ্তাহ নিয়মিত হাঁটা-চলা করলে যে পরিমান ক্যালোরি খরচ হয়,
সপ্তাহে তিন দিন নিয়মিত ভাবে শারীরিক মিলনে লিপ্ত হলে আপনার সেই পরিমান
ক্যালোরি খরচ হবে৷ সারা বছর নিয়মিত রূপে শারীরিক মিলনে লিপ্ত হতে পারলে 75
মাইল জগিং করার সমান ক্যালোরি আপনার শরীর থেকে নির্গত হবে৷
রোগ
প্রতিরোধ ক্ষমতা বাঁড়ায়: রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার ক্ষেত্রে অর্থাত আমাদের
ইমিয়্যুন সিস্টেম ঠিক রাখতে সাহায্য করে আমদের শারীরিক মিলন প্রক্রিয়া৷
রোগ প্রতিরোধের ক্ষেত্রে এটি থেরাপির মত কাজ করে, এর মাধ্যমে পাচন কার্য
ঠিক হওয়ার ফলে রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা সুদৃঢ় হয়৷
ব্যাথা
থেকে মুক্তি পাওয়া যায়: বিভিন্ন অধ্যয়নের দ্বারা জানা গেছে শারীরিক
মিলনের ফলে মাথা এবং হাড়ের জয়েণ্টের ব্যাথার ক্ষেত্রে আরাম পাওয়া যায়৷
ওর্গাজমের আগে অক্সিটোসিন হর্মোনের স্তর সামান্য থেকে পাঁচ গুন বেঁড়ে
যাওয়ায় এণ্ড্রোফিন হর্মোন নিংসৃত হতে থাকার ফলে মাথা ব্যাথা, মাইগ্রেন আর
আর্থারাইটিসএর ব্যাথা থেকে আরাম পাওয়া যায়৷ তাই ব্যাথা কমানোর ওষুধ না
খেয়ে শারীরিক মিলনের আনন্দ উপভোগ করুন আর ব্যাথা থেকে নিষ্কৃতি পান৷
পিরিয়ডের
সময় ব্যাথা কম হয়: যে সব মহিলাদের সেক্স্যুয়াল লাইফ খুব ভালো হয় তাদের
পিরিয়ডের ক্ষেত্রে সমস্যা কম হয়৷ সাধারণতঃ পিরিয়ডের সময় মহিলাদের খুব
বেশী ব্যাথা হযে থাকে৷ যাদের সেক্স্যুয়াল লাইফে কোন প্রকার অসুবিধা থাকে
না তাদের এই সময়ে ব্যাথার অনুভুতি কম হয়৷ আর শরীরিক মিলনের দিক ঠিক থাকলে
পিরিয়ডের আগে মহিলাদের মধ্যে অনেক সময় যে সমস্যা দেখা যায় তাও থাকে না৷
মানসিক
অশান্তি থেকে মুক্তি: মানসিক প্রশান্তি আনার দিক থেকে নিয়মিত শারীরিক
মিলনের অভ্যাস সবথেকে ভালো৷ কারণ শারীরিক মিলনের ফলে মন উত্ফুল্ল থাকে ফলে
মানসিক অশান্তি কম হয়৷
ভালো
ঘুম হয়: শারীরিক মিলনের ফলে অক্সিটোসিন হরমোন রিলিজ হয়, ফলে মিলনের পরে
ঘুমও খুব ভালো হয়৷ তাই যাদের ঘুমের ক্ষেত্রে কোন অসুবিধা আছে তারা অতি
অবশ্যই এই পদ্ধতি অবলম্বন করে দেখতে পারেন৷
আত্মবিশ্বাস
বাড়ে: শারীরিক মিনলের ফলে ব্যক্তির মনে স্বকারাত্মক চিন্তা করার ক্ষমতা
বাড়ে৷ তার ভেতর কার সন্তুষ্টি তার মানসিক প্রশান্তি তার মধ্যে
আত্মবিশ্বাসের পরিমান বাড়িয়ে তোলে৷
ভালোবাসা
বাড়ে: শারীরিক মিলনের আকর্ষনের ফলে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে দূরত্ব কম
হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মনে খুশী সঞ্চারিত হয়৷ মনের উদাসিনতা দূর করতে এই
কার্যকারীতা ভীষণ জরূরী৷ মানসিক দিক থেকে বিরক্তির নানা কারণ শারীরিক
মিলনের ফলে দূর হয়ে যায়৷ এই সান্নিধ্যের ফলে সঙ্গীর সঙ্গে সম্পর্ক ভালো
হয় এবং দুজনের মধ্যে ভালোবাসা বাড়ে৷ যে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে শারীরিক
সম্পর্ক উন্নতমানের তারা তাদের সম্পর্কের ক্ষেত্রে কোন সমস্যায় পড়লে তার
সমাধান একসঙ্গে করতে পারেন৷
কাজ
করার ক্ষমতা বাড়ে: শারীরিক মিলনের সময় হরমোন নিঃসরণ হয় তাই মন শান্ত
থাকে আর নিরন্তর কাজের ক্ষমতা বাড়তে থাকে৷ নিয়মিত ভাবে শারীরিক মিলনের
ফলে ব্যক্তির যৌবন অনেক দিন পর্যন্ত বর্তমান থাকে৷ এর মাধ্যমে ফিটনেস লেবেল
বাড়ে৷ শারীরিক মিলনের ফলে ব্যক্তি সারাদিন স্ফুর্তি অনুভব করে৷ সারাদিনের
কাজে এই স্ফুর্তির প্রভাব দেখা যায়৷ এর দ্বারা সারাদিনের ক্লান্তি থেকে
এবং নানা রোগের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া যায়৷
ওজন
কমে: শারীরিক মিলনের ফলে প্রচুর পরিমান ক্যালোরি কম হয় তার ফলে ব্যক্তির
ওজন কম হয়৷ নিয়মিত ভাবে শারীরিক মিলনের ফলে পেটের স্থূলতা কম হয়, আর
মাংসপেশীতে জড়তা কম দেখা যায়৷
ভালো
ত্বক: শারীরিক মিলনের সময় সারা শরীরে একপ্রকার ম্যাসাজ চলে তার দ্বারা
রিল্যাক্সেশনের ফলে শরীরে কোন প্রকার দাগ থাকে না বা তা ধীরে ধীরে লুপ্ত
হতে থাকে৷
প্রোস্টেটে ক্যান্সার প্রবণতা কম হয়: নিয়মিত শারীরিক মিলনের ফলে প্রোস্টেটে ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়৷
হাপানি
বা জ্বর থেকে মুক্তি: শারীরিক মিলনকে ন্যাচারাল অ্যাণ্টি হিস্টামাইন রূপে
দেখা হয়৷ এর দ্বারা নাক বন্ধ থাকলে তা খুলে যায়৷ আর যাদের ফুসফুসের
সমস্যা বা জ্বর হয় তাদের সমস্যার সমাধানও হয়ে থাকে৷
কার্ডিওভাস্কুলার
এর ক্ষেত্রে উন্নতি: মহিলারা শারীরিক মিলনের সময় উত্তেজিত হয়ে উঠলে
তাদের হার্টের গতি বেড়ে যায়, ফলে তাদের কার্ডিওভাস্কুলার এর সমস্যার
সমাধান হয়ে থাকে৷
বিস্বস্ত
তা বাড়ে: স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে শারীরিক মিলনের বোঝা পড়া ঠিক থাকলে তার
একে ওপরকে কখনও ঠকায় না৷ তাদের ঘনিষ্ঠতা তাদের এমন কাজ করতে দেয় না৷
রক্তের
প্রবাহ বৃদ্ধি পায়: শারীরিক মিলনের সময় ব্যক্তির উত্তেজনা বৃদ্ধি
পাওয়ার ফলে তার সারা শরীরে রক্তপ্রবাহের মাত্রা বেড়ে যায়৷ এর ফলে সারা
শরীরের প্রতিটি কোষে সঠিক মাত্রায় অক্সিজেন পৌঁছায়৷
সৌন্দর্য্য
বাড়ে: শারীরিক মিলন কালে হরমোন নিঃসরনের ফলে রক্তপ্রবাহের মাত্রা বেড়ে
যাওয়াতে তার প্রভাব পড়ে ত্বকের ওপরে৷ তার ফলে সৌন্দর্য্য বেড়ে ওঠে৷
আপনার সারা শরীরের মাদকতা আপনার মধ্যে গ্লো আনে৷ শারীরিক মিলন কালে
মহিলাদের শরীর থেকে এস্ট্রোজেন হরমোন নিংসৃত হতে থাকে, যার দ্বারা তাদের
চুল এবং ত্বক আকর্ষনীয় হয়ে ওঠে৷
মহিলাদের
যৌন মিলনের চরমানন্দের উল্লাসধ্বনিতে নির্গত গাঢ় তরল এবং মিলনকালীন তরল
নিঃস্বরন (যাকে অনেকে বির্যপাত বলে মনে করেন) দুটি ভিন্ন ঘটনা. এ দুটির
মধ্যে পার্থক্য হলো... মিলনকালীন তরল নিঃস্বরন (Squirting) ঘটনাটি সাধারণত
যৌন মিলনের চরমানন্দের উল্লাসধ্বনি একটি ফর্ম হতে অধিকৃত হয়। বিভিন্ন
মেডিক্যাল গবেষক দ্বারা পরিচালিত একটি সমীক্ষা অনুযায়ী মহিলাদের যৌন
সংসর্গ বা প্রচণ্ড উত্তেজনা সময় তরল নিঃস্বরিত হতে পারে যার দুটি ভিন্ন
ধরন আছে। গবেষণায় দেখা যায় মিলনকালে নারীর প্রস্রাবের থলি থেকে মিশ্রিত
তরল প্রচুর পরিমাণে নির্গমনশীলতার ফলে "squirting হয়" এবং এটি "বাস্তব
চারমানন্দ উল্লাসধ্বনিতে নির্গত তরল" থেকে পৃথক হয়। প্রকৃত চারমানন্দ তরল
প্রস্টেট থেকে নির্গত পুরু, সাদাটে তরল জাতীয় পদার্থ। এটি দেখতে অনেকটা
পুরুষ বির্যপাত এর বীর্য এর সাদৃশ্য হয়। শারীরিক (যৌন) মিলনের নানা দিক :
আপনি হয়ত জানেন যে ভালোবাসা প্রকাশের এক গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো শারীরিক
তথা যৌন মিলন৷ আবার শারীরিক প্রয়োজনীয়তার একপ্রকার বহিঃপ্রকাশ
সেক্স্যুয়াল অ্যাক্টিভিটি৷ কিন্তু আপনি জানেন কি শারীরিক চাহিদা বা
ভালোবাসা প্রকাশের দিক ছাড়াও এর অনেক গুণ আছে যার ফলে আপনার ব্যক্তিজীবন
আনন্দে ভরপুর হয়ে উঠতে পারে:
- See more at: http://news.zoombangla.com/lifestyle/2014-04-17-22-14-39-24-5130#sthash.G8ablmua.dpuf
জীবন
কাল বাড়ে: নিয়মিত সেক্স্যুয়াল অ্যাক্টিভিটি আপনার আয়ু বাঁড়ায়৷ এর
মাধ্যমে শরীরের সব অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ এবং সব তন্ত্র খুব ভালো ভাবে কাজ করে৷
কারণ শারীরিক কার্যকলাপ শরীরের বিভিন্ন কোষের মধ্যে অক্সিজেনের মাত্রা
বৃদ্ধি করে বিভিন্ন অঙ্গগুলিকে সচল রাখতে সাহায্য করে৷ একদিকে যেখানে
সেক্স্যুয়াল অ্যক্টিভিটির দ্বারা শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা সঠিক থাকে
তেমনি কোলেস্টেরলের মাত্রা ধীরে ধীরে কমতে থাকে৷ সপ্তাহের তিন বার বা তার
থেকে বেশী বার শারীরিক মিলন হার্টঅ্যাটাকের সম্ভাবনা কমিয়ে দেয়৷
ভালো
ব্যায়াম : শারীরিক মিলনের সময়ে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ যেভাবে সঞ্চালিত হয় তার
মাধ্যমে ব্যয়াম কার্য খুব ভালো ভাবে সম্পাদিত হয়৷ এর দ্বারা প্রচুর
ক্যালোরি খরচ হয়, ফলে কোলেস্টেরলের মাত্রা কম হয়, রক্তপ্রবাহ ভালো হয়,
শারীরিক মিলন কার্যে আপনি 30 মিনিট লিপ্ত থাকলে আপনার 85 ক্যালোরি খরচ হয়৷
আপনি এক সপ্তাহ নিয়মিত হাঁটা-চলা করলে যে পরিমান ক্যালোরি খরচ হয়,
সপ্তাহে তিন দিন নিয়মিত ভাবে শারীরিক মিলনে লিপ্ত হলে আপনার সেই পরিমান
ক্যালোরি খরচ হবে৷ সারা বছর নিয়মিত রূপে শারীরিক মিলনে লিপ্ত হতে পারলে 75
মাইল জগিং করার সমান ক্যালোরি আপনার শরীর থেকে নির্গত হবে৷
রোগ
প্রতিরোধ ক্ষমতা বাঁড়ায়: রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার ক্ষেত্রে অর্থাত আমাদের
ইমিয়্যুন সিস্টেম ঠিক রাখতে সাহায্য করে আমদের শারীরিক মিলন প্রক্রিয়া৷
রোগ প্রতিরোধের ক্ষেত্রে এটি থেরাপির মত কাজ করে, এর মাধ্যমে পাচন কার্য
ঠিক হওয়ার ফলে রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা সুদৃঢ় হয়৷
ব্যাথা
থেকে মুক্তি পাওয়া যায়: বিভিন্ন অধ্যয়নের দ্বারা জানা গেছে শারীরিক
মিলনের ফলে মাথা এবং হাড়ের জয়েণ্টের ব্যাথার ক্ষেত্রে আরাম পাওয়া যায়৷
ওর্গাজমের আগে অক্সিটোসিন হর্মোনের স্তর সামান্য থেকে পাঁচ গুন বেঁড়ে
যাওয়ায় এণ্ড্রোফিন হর্মোন নিংসৃত হতে থাকার ফলে মাথা ব্যাথা, মাইগ্রেন আর
আর্থারাইটিসএর ব্যাথা থেকে আরাম পাওয়া যায়৷ তাই ব্যাথা কমানোর ওষুধ না
খেয়ে শারীরিক মিলনের আনন্দ উপভোগ করুন আর ব্যাথা থেকে নিষ্কৃতি পান৷
পিরিয়ডের
সময় ব্যাথা কম হয়: যে সব মহিলাদের সেক্স্যুয়াল লাইফ খুব ভালো হয় তাদের
পিরিয়ডের ক্ষেত্রে সমস্যা কম হয়৷ সাধারণতঃ পিরিয়ডের সময় মহিলাদের খুব
বেশী ব্যাথা হযে থাকে৷ যাদের সেক্স্যুয়াল লাইফে কোন প্রকার অসুবিধা থাকে
না তাদের এই সময়ে ব্যাথার অনুভুতি কম হয়৷ আর শরীরিক মিলনের দিক ঠিক থাকলে
পিরিয়ডের আগে মহিলাদের মধ্যে অনেক সময় যে সমস্যা দেখা যায় তাও থাকে না৷
মানসিক
অশান্তি থেকে মুক্তি: মানসিক প্রশান্তি আনার দিক থেকে নিয়মিত শারীরিক
মিলনের অভ্যাস সবথেকে ভালো৷ কারণ শারীরিক মিলনের ফলে মন উত্ফুল্ল থাকে ফলে
মানসিক অশান্তি কম হয়৷
ভালো
ঘুম হয়: শারীরিক মিলনের ফলে অক্সিটোসিন হরমোন রিলিজ হয়, ফলে মিলনের পরে
ঘুমও খুব ভালো হয়৷ তাই যাদের ঘুমের ক্ষেত্রে কোন অসুবিধা আছে তারা অতি
অবশ্যই এই পদ্ধতি অবলম্বন করে দেখতে পারেন৷
আত্মবিশ্বাস
বাড়ে: শারীরিক মিনলের ফলে ব্যক্তির মনে স্বকারাত্মক চিন্তা করার ক্ষমতা
বাড়ে৷ তার ভেতর কার সন্তুষ্টি তার মানসিক প্রশান্তি তার মধ্যে
আত্মবিশ্বাসের পরিমান বাড়িয়ে তোলে৷
ভালোবাসা
বাড়ে: শারীরিক মিলনের আকর্ষনের ফলে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে দূরত্ব কম
হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মনে খুশী সঞ্চারিত হয়৷ মনের উদাসিনতা দূর করতে এই
কার্যকারীতা ভীষণ জরূরী৷ মানসিক দিক থেকে বিরক্তির নানা কারণ শারীরিক
মিলনের ফলে দূর হয়ে যায়৷ এই সান্নিধ্যের ফলে সঙ্গীর সঙ্গে সম্পর্ক ভালো
হয় এবং দুজনের মধ্যে ভালোবাসা বাড়ে৷ যে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে শারীরিক
সম্পর্ক উন্নতমানের তারা তাদের সম্পর্কের ক্ষেত্রে কোন সমস্যায় পড়লে তার
সমাধান একসঙ্গে করতে পারেন৷
কাজ
করার ক্ষমতা বাড়ে: শারীরিক মিলনের সময় হরমোন নিঃসরণ হয় তাই মন শান্ত
থাকে আর নিরন্তর কাজের ক্ষমতা বাড়তে থাকে৷ নিয়মিত ভাবে শারীরিক মিলনের
ফলে ব্যক্তির যৌবন অনেক দিন পর্যন্ত বর্তমান থাকে৷ এর মাধ্যমে ফিটনেস লেবেল
বাড়ে৷ শারীরিক মিলনের ফলে ব্যক্তি সারাদিন স্ফুর্তি অনুভব করে৷ সারাদিনের
কাজে এই স্ফুর্তির প্রভাব দেখা যায়৷ এর দ্বারা সারাদিনের ক্লান্তি থেকে
এবং নানা রোগের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া যায়৷
ওজন
কমে: শারীরিক মিলনের ফলে প্রচুর পরিমান ক্যালোরি কম হয় তার ফলে ব্যক্তির
ওজন কম হয়৷ নিয়মিত ভাবে শারীরিক মিলনের ফলে পেটের স্থূলতা কম হয়, আর
মাংসপেশীতে জড়তা কম দেখা যায়৷
ভালো
ত্বক: শারীরিক মিলনের সময় সারা শরীরে একপ্রকার ম্যাসাজ চলে তার দ্বারা
রিল্যাক্সেশনের ফলে শরীরে কোন প্রকার দাগ থাকে না বা তা ধীরে ধীরে লুপ্ত
হতে থাকে৷
প্রোস্টেটে ক্যান্সার প্রবণতা কম হয়: নিয়মিত শারীরিক মিলনের ফলে প্রোস্টেটে ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়৷
হাপানি
বা জ্বর থেকে মুক্তি: শারীরিক মিলনকে ন্যাচারাল অ্যাণ্টি হিস্টামাইন রূপে
দেখা হয়৷ এর দ্বারা নাক বন্ধ থাকলে তা খুলে যায়৷ আর যাদের ফুসফুসের
সমস্যা বা জ্বর হয় তাদের সমস্যার সমাধানও হয়ে থাকে৷
কার্ডিওভাস্কুলার
এর ক্ষেত্রে উন্নতি: মহিলারা শারীরিক মিলনের সময় উত্তেজিত হয়ে উঠলে
তাদের হার্টের গতি বেড়ে যায়, ফলে তাদের কার্ডিওভাস্কুলার এর সমস্যার
সমাধান হয়ে থাকে৷
বিস্বস্ত
তা বাড়ে: স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে শারীরিক মিলনের বোঝা পড়া ঠিক থাকলে তার
একে ওপরকে কখনও ঠকায় না৷ তাদের ঘনিষ্ঠতা তাদের এমন কাজ করতে দেয় না৷
রক্তের
প্রবাহ বৃদ্ধি পায়: শারীরিক মিলনের সময় ব্যক্তির উত্তেজনা বৃদ্ধি
পাওয়ার ফলে তার সারা শরীরে রক্তপ্রবাহের মাত্রা বেড়ে যায়৷ এর ফলে সারা
শরীরের প্রতিটি কোষে সঠিক মাত্রায় অক্সিজেন পৌঁছায়৷
সৌন্দর্য্য
বাড়ে: শারীরিক মিলন কালে হরমোন নিঃসরনের ফলে রক্তপ্রবাহের মাত্রা বেড়ে
যাওয়াতে তার প্রভাব পড়ে ত্বকের ওপরে৷ তার ফলে সৌন্দর্য্য বেড়ে ওঠে৷
আপনার সারা শরীরের মাদকতা আপনার মধ্যে গ্লো আনে৷ শারীরিক মিলন কালে
মহিলাদের শরীর থেকে এস্ট্রোজেন হরমোন নিংসৃত হতে থাকে, যার দ্বারা তাদের
চুল এবং ত্বক আকর্ষনীয় হয়ে ওঠে৷