এদিন ম্যাচের ২৮ মিনিটের মাথায় অসাধারণ এক গোলে দলকে এগিয়ে দেন রদ্রিগেস। বক্সের বাইরে থেকে আবেল আগিলারের হেড বুক দিয়ে নামিয়ে বাঁ পায়ের দর্শনীয় ভলিতে মোনাকো মিডফিল্ডার করেন বিশ্বকাপে নিজের চতুর্থ গোল। এ গোলটি শুধু এই বিশ্বকাপেই নয়, হয়তো ঠাঁই পাবে বিশ্বকাপের ইতিহাসে সেরা গোলের তালিকায়ও। ১-০ গোলে এগিয়ে থেকেই বিরতিতে যায় কলম্বিয়া-উরুগুয়ে। বিরতির চার মিনিট পরেই ব্যবধান দ্বিগুণ করে কলম্বিয়া। এবারও গোলদাতা সেই রদ্রিগেস। বাঁ প্রান্ত থেকে পাবলো আমেরোর ক্রসে হেড করে রদ্রিগেসের দিকে বল বাড়িয়ে দেন হুয়ান কুয়াদ্রাদো। গোলবারের ঠিক ছয় গজ দূর থেকে ঘুরে দাঁড়িয়ে ডান পায়ের শটে রদ্রিগেস বল পাঠান উরুগুয়ের জালে। এদিন লুইস সুয়ারেজের অনুপস্থিতিতে উরুগুয়ের আক্রমণভাগ ম্যাচের বেশিরভাগ সময়েই ছিল নখদন্তহীন। সুযোগ তৈরি করেছে অনেকবার কিন্তু কাছে লাগাতে পারেনি একবারও। কলম্বিয়ার গোলমুখে এদিন তারা ১৬ বার শট নেয়। যার মধ্যে ৪টিই ছিল অন টার্গেটে। কিন্তু কাজে আসেনি একটাও। অন্যদিকে কলম্বিয়া উরুগুয়ের গোলবারে ৯টি শট নিয়ে ৪টিই অন টার্গেটে পাঠায়। আর এর মধ্যে দু’বার তারা সাফল্য পায়। উরুগুয়ে সেরা সুযোগ বলতে ৮৪ মিনিটে এডিনসন কাভানির জোরালো শট। যেটা কলম্বিয়ার গোলরক্ষক ডেভ অসপিনা ফিরিয়ে দেন দুর্দান্ত দক্ষতায়। এদিন রদ্রিগেসের দ্বিতীয় গোলের যোগান দেন কুয়াদ্রাদো। ইতিহাসে ঢুকে গেছেন তিনিও। ২০০৬ বিশ্বকাপে ইতালির ফ্রান্সিসকো টোট্টি ও আর্জেন্টিনার হুয়ান রিকুয়েলমে এক বিশ্বকাপে চার গোলের অ্যাসিস্ট করেন। আর কলম্বিয়ার কুয়াদ্রাদো এবার চার ম্যাচেই সে রেকর্ড ছুঁলেন।
সোমবার, জুন ৩০, ২০১৪
দুর্দান্ত রদ্রিগেস কলম্বিয়ার ইতিহাস
এদিন ম্যাচের ২৮ মিনিটের মাথায় অসাধারণ এক গোলে দলকে এগিয়ে দেন রদ্রিগেস। বক্সের বাইরে থেকে আবেল আগিলারের হেড বুক দিয়ে নামিয়ে বাঁ পায়ের দর্শনীয় ভলিতে মোনাকো মিডফিল্ডার করেন বিশ্বকাপে নিজের চতুর্থ গোল। এ গোলটি শুধু এই বিশ্বকাপেই নয়, হয়তো ঠাঁই পাবে বিশ্বকাপের ইতিহাসে সেরা গোলের তালিকায়ও। ১-০ গোলে এগিয়ে থেকেই বিরতিতে যায় কলম্বিয়া-উরুগুয়ে। বিরতির চার মিনিট পরেই ব্যবধান দ্বিগুণ করে কলম্বিয়া। এবারও গোলদাতা সেই রদ্রিগেস। বাঁ প্রান্ত থেকে পাবলো আমেরোর ক্রসে হেড করে রদ্রিগেসের দিকে বল বাড়িয়ে দেন হুয়ান কুয়াদ্রাদো। গোলবারের ঠিক ছয় গজ দূর থেকে ঘুরে দাঁড়িয়ে ডান পায়ের শটে রদ্রিগেস বল পাঠান উরুগুয়ের জালে। এদিন লুইস সুয়ারেজের অনুপস্থিতিতে উরুগুয়ের আক্রমণভাগ ম্যাচের বেশিরভাগ সময়েই ছিল নখদন্তহীন। সুযোগ তৈরি করেছে অনেকবার কিন্তু কাছে লাগাতে পারেনি একবারও। কলম্বিয়ার গোলমুখে এদিন তারা ১৬ বার শট নেয়। যার মধ্যে ৪টিই ছিল অন টার্গেটে। কিন্তু কাজে আসেনি একটাও। অন্যদিকে কলম্বিয়া উরুগুয়ের গোলবারে ৯টি শট নিয়ে ৪টিই অন টার্গেটে পাঠায়। আর এর মধ্যে দু’বার তারা সাফল্য পায়। উরুগুয়ে সেরা সুযোগ বলতে ৮৪ মিনিটে এডিনসন কাভানির জোরালো শট। যেটা কলম্বিয়ার গোলরক্ষক ডেভ অসপিনা ফিরিয়ে দেন দুর্দান্ত দক্ষতায়। এদিন রদ্রিগেসের দ্বিতীয় গোলের যোগান দেন কুয়াদ্রাদো। ইতিহাসে ঢুকে গেছেন তিনিও। ২০০৬ বিশ্বকাপে ইতালির ফ্রান্সিসকো টোট্টি ও আর্জেন্টিনার হুয়ান রিকুয়েলমে এক বিশ্বকাপে চার গোলের অ্যাসিস্ট করেন। আর কলম্বিয়ার কুয়াদ্রাদো এবার চার ম্যাচেই সে রেকর্ড ছুঁলেন।