ধর্ষণ ও শ্লীলতাহানি ক্রমেই বৃটিশ স্কুলগুলোর ক্লাসের মধ্যেই বৃদ্ধি পাচ্ছে। গত তিন বছরে এই অপরাধের সংখ্যা ৪০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে বলে সম্প্রতি প্রকাশিত এক রিপোর্টে জানা গেছে। ফ্রিডম অব এক্টের অধীনে পুলিশের মাধ্যমে দ্য ইন্ডিপেন্ডেন্ট কর্তৃক এই তথ্য জানানো হয়েছে।
রিপোর্টে জানা গেছে, ২৮৬৫টি সেক্স-ক্রাইম এর অভিযোগ পুলিশের রেকর্ডে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে, আর এই রেকর্ডের অর্ধেকেরও বেশী অভিযোগ করেছেন স্কুলের ছাত্রীরা।
রিপোর্টে পরিষ্কারভাবে উল্লেখ করা হয়েছে, ২০১১ থেকে ২০১৩ সালের মধ্যে শ্রেণিকক্ষ এবং স্কুল কম্পাউন্ডের মধ্যে ৩২০টি ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে গত বছর ১,০৫২ টি শ্লীলতাহানির অভিযোগ নথিভুক্ত করা হয়, যার মধ্যে ১৩৪টি ছিলো স্কুলের মধ্যেই ধর্ষণের অভিযোগ।
পরিসংখ্যানে দেখা গেছে ইউকে পুলিশ ফোর্সে রেপ এন্ড সেক্স ক্রাইম ৪৬ শতাংশের মধ্যে ৩৭ শতাংশ হয়ে থাকে। এর মধ্যে ৯০ শতাংশ এবিউস ভিক্টিম এবং এর অর্ধেকেরও বেশী ছাত্র ছাত্রীদের দ্বারা স্কুলের মধ্যে রিপোর্টে বলা হয়েছে।
ডিপার্টম্যান্ট অব এডুকেশন বর্তমানে এই ইস্যুতে কাজ করছে এবং সরকারের উপর এখন চাইল্ড সেফগার্ড এর রিফর্ম করার ব্যাপারে প্রেসারও রয়েছে। এদিকে হেড টিচাররা বলছেন এ অপরাধের মাত্রা বৃদ্ধি পাওয়ায় তারা চাইল্ড প্রটেকশন এক্সপার্টের সুপারিশ করেছেন। এখন পর্যন্ত আইনগতভাবে এর কোন বাধ্যবাধকতা ও পেনাল্টির কোন বিধান নেই, যদি এটা প্রয়োগ করা হয় বা না হয়।
রিপোর্টে বলা হয়েছে, হাম্পশায়ারে স্কুল কম্পাউন্ডে ১২ বছরের এক ছাত্রীকে উলঙ্গ এবং এক ছাত্র ধর্ষণ করার পরে মিডিয়ার লাইম লাইটে এই ইস্যু চলে আসে। ক্রাউন প্রসিউকিশন সার্ভিস কেস নেয়ার পর পর্যাপ্ত এভিডেন্স না থাকায় শেষ পর্যন্ত কোন চার্জ করেননি।
তবে রিপোর্টে বলা হয়েছে, মানচেস্টারে ৫৭ বছর বয়সী রিচার্ড জোন্স নামের রিলিজিয়স টিচার স্কুলে ওয়ান-টু-ওয়ান সাক্ষাতের ভিত্তিতে একজনকে কিস করেন এবং অনৈতিক কাজে জড়িয়ে পড়েন। এক ছাত্রীর মা তার কম্পিউটারে এক্সপ্লিসিট ম্যাসেজ দেখে সন্দেহ বশত হেড টিচারের সাথে আলাপ করলে পুলিশী তদন্তে রিচার্ডের বিরুদ্ধে অনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের অভিযোগ প্রমাণিত হলে ৮ বছরের জেল হয়।
এ ব্যাপারে এনএসপিসিসির ক্লেয়ার লিলি বলেন, স্কুলগুলোতে অবশ্যই চাইল্ড প্রটেকশনের পর্যাপ্ত ব্যবস্থা উপস্থিত থাকতে হবে এবং একই সাথে হেড টিচার ও অভিভাবকদের এক সাথে আগে ভাগে সজাগ থেকে উদ্যোগী ভূমিকা পালন করতে হবে, যাতে অনৈতিক অবস্থা সৃষ্টির আগেই বিহিত ব্যবস্থা গ্রহণ করা যায়। শ্যাডো হোম সেক্রেটারি ইউভেট কোপার রিপোর্ট প্রকাশের পর পরই সরকারকে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণের আহবান জানিয়েছেন। ডিপার্টম্যান্ট অব এডুকেশনের মুখপাত্র জানিয়েছেন, স্কুলে ছেলে মেয়েদের নিরাপত্তা প্রদানের চাইতে আর কোন কিছুই গুরুত্বপূর্ণ নয়, ডিপার্টম্যান্ট সর্বাবস্থায় চাইল্ড সেফটি ও চাইল্ড প্রটেকশনের ব্যাপারে খুবই সচেতন এবং সেজন্য সকল ব্যবস্থাই গ্রহণ করবে।
রিপোর্টে জানা গেছে, ২৮৬৫টি সেক্স-ক্রাইম এর অভিযোগ পুলিশের রেকর্ডে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে, আর এই রেকর্ডের অর্ধেকেরও বেশী অভিযোগ করেছেন স্কুলের ছাত্রীরা।
রিপোর্টে পরিষ্কারভাবে উল্লেখ করা হয়েছে, ২০১১ থেকে ২০১৩ সালের মধ্যে শ্রেণিকক্ষ এবং স্কুল কম্পাউন্ডের মধ্যে ৩২০টি ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে গত বছর ১,০৫২ টি শ্লীলতাহানির অভিযোগ নথিভুক্ত করা হয়, যার মধ্যে ১৩৪টি ছিলো স্কুলের মধ্যেই ধর্ষণের অভিযোগ।
পরিসংখ্যানে দেখা গেছে ইউকে পুলিশ ফোর্সে রেপ এন্ড সেক্স ক্রাইম ৪৬ শতাংশের মধ্যে ৩৭ শতাংশ হয়ে থাকে। এর মধ্যে ৯০ শতাংশ এবিউস ভিক্টিম এবং এর অর্ধেকেরও বেশী ছাত্র ছাত্রীদের দ্বারা স্কুলের মধ্যে রিপোর্টে বলা হয়েছে।
ডিপার্টম্যান্ট অব এডুকেশন বর্তমানে এই ইস্যুতে কাজ করছে এবং সরকারের উপর এখন চাইল্ড সেফগার্ড এর রিফর্ম করার ব্যাপারে প্রেসারও রয়েছে। এদিকে হেড টিচাররা বলছেন এ অপরাধের মাত্রা বৃদ্ধি পাওয়ায় তারা চাইল্ড প্রটেকশন এক্সপার্টের সুপারিশ করেছেন। এখন পর্যন্ত আইনগতভাবে এর কোন বাধ্যবাধকতা ও পেনাল্টির কোন বিধান নেই, যদি এটা প্রয়োগ করা হয় বা না হয়।
রিপোর্টে বলা হয়েছে, হাম্পশায়ারে স্কুল কম্পাউন্ডে ১২ বছরের এক ছাত্রীকে উলঙ্গ এবং এক ছাত্র ধর্ষণ করার পরে মিডিয়ার লাইম লাইটে এই ইস্যু চলে আসে। ক্রাউন প্রসিউকিশন সার্ভিস কেস নেয়ার পর পর্যাপ্ত এভিডেন্স না থাকায় শেষ পর্যন্ত কোন চার্জ করেননি।
তবে রিপোর্টে বলা হয়েছে, মানচেস্টারে ৫৭ বছর বয়সী রিচার্ড জোন্স নামের রিলিজিয়স টিচার স্কুলে ওয়ান-টু-ওয়ান সাক্ষাতের ভিত্তিতে একজনকে কিস করেন এবং অনৈতিক কাজে জড়িয়ে পড়েন। এক ছাত্রীর মা তার কম্পিউটারে এক্সপ্লিসিট ম্যাসেজ দেখে সন্দেহ বশত হেড টিচারের সাথে আলাপ করলে পুলিশী তদন্তে রিচার্ডের বিরুদ্ধে অনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের অভিযোগ প্রমাণিত হলে ৮ বছরের জেল হয়।
এ ব্যাপারে এনএসপিসিসির ক্লেয়ার লিলি বলেন, স্কুলগুলোতে অবশ্যই চাইল্ড প্রটেকশনের পর্যাপ্ত ব্যবস্থা উপস্থিত থাকতে হবে এবং একই সাথে হেড টিচার ও অভিভাবকদের এক সাথে আগে ভাগে সজাগ থেকে উদ্যোগী ভূমিকা পালন করতে হবে, যাতে অনৈতিক অবস্থা সৃষ্টির আগেই বিহিত ব্যবস্থা গ্রহণ করা যায়। শ্যাডো হোম সেক্রেটারি ইউভেট কোপার রিপোর্ট প্রকাশের পর পরই সরকারকে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণের আহবান জানিয়েছেন। ডিপার্টম্যান্ট অব এডুকেশনের মুখপাত্র জানিয়েছেন, স্কুলে ছেলে মেয়েদের নিরাপত্তা প্রদানের চাইতে আর কোন কিছুই গুরুত্বপূর্ণ নয়, ডিপার্টম্যান্ট সর্বাবস্থায় চাইল্ড সেফটি ও চাইল্ড প্রটেকশনের ব্যাপারে খুবই সচেতন এবং সেজন্য সকল ব্যবস্থাই গ্রহণ করবে।