ছোটবেলায় সবাই খুব তাড়াতাড়ি বড় হয়ে যেতে চায়! কিন্তু বড় হবার পর সহজে কেউ বুড়ো হতে চায় না। বয়স বাড়াকে হয়তো থামিয়ে দেয়া যাবে না। তবে শরীর এবং মনে বার্ধক্যকে বিলম্বিত করার উপায় কিন্তু আছে! মেনে চলুন কিছু নিয়ম, তাহলেই ধরে রাখতে পারবেন চির তারুণ্য।
জলচিকিত্সা
খুব ধীরে ধীরে চেষ্টা করতে করতে কয়েক মাসের মধ্যে সকালে ঘুম থেকে উঠে চার গ্লাস পানি খাওয়ার অভ্যাস করুন। এরপর বাথরুমে যান। বাথরুম থেকে ফিরে এসে আরো এক গ্লাস পানি খান। সারা দিনে ৮ থেকে ১২ গ্লাস বাড়তি পানি খাবেন। এই নিয়মে পানি খাওয়ার নাম হচ্ছে হাইড্রোথেরাপি বা জলচিকিত্সা। মূলত এটি হলো প্রায় সাড়ে ৫ হাজার বছরের প্রাচীন ভারতীয় চিকিত্সা। আধুনিক বৈজ্ঞানিক পরীক্ষায় প্রমাণিত হয়েছে - ঘুম থেকে উঠে চার গ্লাস পানি খাওয়ার অভ্যাস করলে প্রায় ৩৬ ধরনের রোগ হয় না এবং হলেও সেরে যায়।
চাইনিজ হারবাল মেডিসিন
চাইনিজ হারবাল মেডিসিন দেখে নিশ্চয়ই ভাবছেন, জিনিসটা না জানি কী! জিনিসটা আর কিছুই নয়, চা! দুধ-চিনি ছাড়া হালকা গরম চা হচ্ছে আড়াই হাজার বছর আগের একটি চাইনিজ হারবাল মেডিসিন। সেকালে এই চা দিয়ে হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপ ও পেটের নানা রকম রোগের চিকিত্সা করা হতো। আবার আধুনিক বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণে দেখা গেছে, চায়ে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা ক্যান্সার প্রতিরোধে নিশ্চিত অবদান রাখে। এছাড়াও অন্যান্য বহু গুণ রয়েছে চায়ের। তবে যে চা-টা প্রক্রিয়াজাত হয়নি, সে চায়ের গুণাগুণই অপেক্ষাকৃত বেশি।
সকালটা শুরু করুন দুধ ছাড়া খুব হালকা গরম এক কাপ চা দিয়ে। আপনার ওজন বেশির দিকে হলে চিনি খাওয়া ছেড়ে দিন। চা কখনোই অতিরিক্ত গরম খাবেন না। সারাদিনে এমন চা কমপক্ষে চার কাপ খাবেন।
চাইনিজ হারবাল মেডিসিন দেখে নিশ্চয়ই ভাবছেন, জিনিসটা না জানি কী! জিনিসটা আর কিছুই নয়, চা! দুধ-চিনি ছাড়া হালকা গরম চা হচ্ছে আড়াই হাজার বছর আগের একটি চাইনিজ হারবাল মেডিসিন। সেকালে এই চা দিয়ে হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপ ও পেটের নানা রকম রোগের চিকিত্সা করা হতো। আবার আধুনিক বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণে দেখা গেছে, চায়ে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা ক্যান্সার প্রতিরোধে নিশ্চিত অবদান রাখে। এছাড়াও অন্যান্য বহু গুণ রয়েছে চায়ের। তবে যে চা-টা প্রক্রিয়াজাত হয়নি, সে চায়ের গুণাগুণই অপেক্ষাকৃত বেশি।
সকালটা শুরু করুন দুধ ছাড়া খুব হালকা গরম এক কাপ চা দিয়ে। আপনার ওজন বেশির দিকে হলে চিনি খাওয়া ছেড়ে দিন। চা কখনোই অতিরিক্ত গরম খাবেন না। সারাদিনে এমন চা কমপক্ষে চার কাপ খাবেন।
মধু
মধুও একটি প্রাচীন প্রাকৃতিক ওষুধ। মধুতে রয়েছে অনেক ধরনের গুণ। প্রাচীনকালে বিভিন্ন ধরনের ওষুধ তৈরিতে মধু ব্যবহার করা হতো। মধু রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। বিধিনিষেধ না থাকলে সকালে খালি পেটে এক চামচ মধু খাবেন।
মধুও একটি প্রাচীন প্রাকৃতিক ওষুধ। মধুতে রয়েছে অনেক ধরনের গুণ। প্রাচীনকালে বিভিন্ন ধরনের ওষুধ তৈরিতে মধু ব্যবহার করা হতো। মধু রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। বিধিনিষেধ না থাকলে সকালে খালি পেটে এক চামচ মধু খাবেন।
ভিটামিন সি
ভিটামিন সি একটি বৈপ্লবিক খাদ্যপ্রাণ। এর অসংখ্য গুণাগুণ। জানা গেছে, দিনে এক হাজার মিলিগ্রাম ভিটামিন সি খেলে মানুষ চির তরুণ থাকে। তবে ট্যাবলেট খেলে হবে না, খেতে হবে ভিটামিন সি সমৃদ্ধ তাজা ফলমূল। প্রতিদিনই খেতে হবে। ভিটামিন সিও ক্যান্সার ঠেকাতে সাহায্য করে। আমলকী, সব ধরনের লেবু, টমেটো, পেয়ারা, কাঁচামরিচ, নানা রকম টক স্বাদের ফলে বিভিন্ন মাত্রায় ভিটামিন সি রয়েছে।
ভিটামিন সি একটি বৈপ্লবিক খাদ্যপ্রাণ। এর অসংখ্য গুণাগুণ। জানা গেছে, দিনে এক হাজার মিলিগ্রাম ভিটামিন সি খেলে মানুষ চির তরুণ থাকে। তবে ট্যাবলেট খেলে হবে না, খেতে হবে ভিটামিন সি সমৃদ্ধ তাজা ফলমূল। প্রতিদিনই খেতে হবে। ভিটামিন সিও ক্যান্সার ঠেকাতে সাহায্য করে। আমলকী, সব ধরনের লেবু, টমেটো, পেয়ারা, কাঁচামরিচ, নানা রকম টক স্বাদের ফলে বিভিন্ন মাত্রায় ভিটামিন সি রয়েছে।
মাংস ও দুধকে 'না'
রেডমিট অর্থাত্ গরু, মহিষ, খাসি, ভেড়া ইত্যাদির মাংস খাওয়া ছেড়ে দিতে হবে। ফার্মের মুরগিও খাওয়া চলবে না। শুধু চর্বি হীন বাচ্চা মুরগির মাংস খাওয়া চলতে পারে। পূর্ণবয়স্কদের জন্য গরু,ছাগল, মহিষের দুধ অপ্রয়োজনীয় তো বটেই, রীতিমতো ক্ষতিকর। দুগ্ধজাত খাবারও তাই। তবে টক দই খেতে পারেন। টক দই উচ্চ রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণে আনতে সাহায্য করে।
রেডমিট অর্থাত্ গরু, মহিষ, খাসি, ভেড়া ইত্যাদির মাংস খাওয়া ছেড়ে দিতে হবে। ফার্মের মুরগিও খাওয়া চলবে না। শুধু চর্বি হীন বাচ্চা মুরগির মাংস খাওয়া চলতে পারে। পূর্ণবয়স্কদের জন্য গরু,ছাগল, মহিষের দুধ অপ্রয়োজনীয় তো বটেই, রীতিমতো ক্ষতিকর। দুগ্ধজাত খাবারও তাই। তবে টক দই খেতে পারেন। টক দই উচ্চ রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণে আনতে সাহায্য করে।
যা খাবেন
প্রচুর পরিমাণে আধা সেদ্ধ শাকসবজি, তরিতরকারি এবং অল্প পরিমাণে ভাত-রুটি, এই হওয়া উচিত আপনার প্রতিদিনের মূল খাদ্য। সালাদ হিসাবে প্রতিদিন বেশি করে খাবেন কাঁচা লেটুসপাতা, পুদিনাপাতা, টমেটো ইত্যাদি। ছোট-বড় সব ধরনের মাছ খাবেন। সমুদ্রের মাছ খেতে পারলে আরো ভালো। কেননা তা মহৌষধ। তবে গাদা গাদা মাছের কাঁটা খাওয়া ঠিক নয়। এতে পাকস্থলীতে পাথর হতে পারে।
প্রচুর পরিমাণে আধা সেদ্ধ শাকসবজি, তরিতরকারি এবং অল্প পরিমাণে ভাত-রুটি, এই হওয়া উচিত আপনার প্রতিদিনের মূল খাদ্য। সালাদ হিসাবে প্রতিদিন বেশি করে খাবেন কাঁচা লেটুসপাতা, পুদিনাপাতা, টমেটো ইত্যাদি। ছোট-বড় সব ধরনের মাছ খাবেন। সমুদ্রের মাছ খেতে পারলে আরো ভালো। কেননা তা মহৌষধ। তবে গাদা গাদা মাছের কাঁটা খাওয়া ঠিক নয়। এতে পাকস্থলীতে পাথর হতে পারে।