৫ সেপ্টম্বর অর্থাৎ ছবি মুক্তির প্রথমদিন৷ সেই দিন সমগ্র দেশের প্রায় ১৮০০ টি হলে দর্শকের মুখোমুখি হয়েছে রুপোলি পর্দার মেরি কম৷ এমনকি টরেন্টো আন্তর্জাতিক ফিল্ম ফেস্টিভ্যালেও দোখানো হবে এই ছবি ৷ ভারতীয় চলচিত্র জগতের ক্ষেত্রে এটি নিয়ে আসে এক অন্য মাত্রা৷
‘মেরি কম’ ছবির প্রচারে সকলের ভূমিকা ছিল খুবই গুরুত্বপূর্ণ৷ মণিপুরের সাধারণ ঘরের মেয়ে মেরি কমের বাস্তব জীবনের ওপর আলোকপাত করা হয়েছে এই ছবিতে৷ ছবি তৈরির জন্য মোট খরচ হয়েছে প্রায় ১৫ থেকে ১৮ কোটি৷ মুকক্তির প্রথমদিনেই মেরি কমের ঝুলিতে ৮ কোটি আসলে সপ্তাহ শেষে সোমবারের মধ্যে ২৪ থেকে ২৮ কোটির আসা রাখা যেতেই পারে৷
মহারাষ্ট্র, উত্তরপ্রদেশ, রাজস্থান ও আসামে এই ছবিকে সম্পূর্ণ করমুক্তও করা হয়েছে৷ তার জেরে ছবির প্রযোজক সঞ্জয়ললীলা বনশালী সেখানের সিনেপ্রেমীদের থেকে সপ্তাহ শেষে মোটামুটি ১২ থেকে ১৪ কোটির আশা রাখছেন৷ মিডিয়াম বাজেটের ছবি হিসাবে মেরি কমের প্রথমদিনের বক্স অফিস কালেকশানের সঙ্গে সঙ্গে তুলনা করা যেতে পারে আলিয়া-অর্জুন অভিনীত ‘টু স্টেটস’(১২ কোটি),শ্রদ্ধা-‘সিদ্ধার্থ মলহোত্রা ‘এক ভিলেন’(১৬ কোটি), ‘হামটি শর্মা কি দুলহানিয়া’(৯ কোটি)-র মতো বেশ কিছু রয়েছে এই তালিকায়৷- ওয়েবসাইট।