ঝাড়খণ্ডের এক প্রত্যন্ত গ্রামের এক ১৮ বছরের তরুণী মাঙ্গলি মুণ্ডার সঙ্গে বিয়ে হল একটি কুকুরের। এ খবর প্রকাশ্যে আসতেই হইচই পড়ে গিয়েছে। ঘটনার তীব্র প্রতিবাদে সরব হয়েছেন সমাজকর্মীদের একাংশ। যদিও গ্রামবাসীরা জানিয়েছেন, গ্রামকে অপদেবতার হাত থেকে বাঁচাতেই এই উদ্যোগ।
স্থানীয় সূত্রে খবর, গ্রামের বড়রা মাঙ্গলি মুণ্ডার হাত দেখে বলেন, কোনও পুরুষের সঙ্গে তার বিয়ে হলে তা মুণ্ডা পরিবার ও সম্প্রদায়ের ধ্বংস ডেকে আনবে। যার সঙ্গে মাঙ্গলির বিয়ে হয়েছে সেই সারমেয়টির নাম ‘শেরু’। মাঙ্গলি কোনওদিন স্কুলে যায়নি। বিয়ের পর তার বক্তব্য, আমি মোটেও বিয়ে করে খুশি নই। কিন্তু গ্রামের মানুষের ও আমার কপালের কথা ভেবে আমাকে এই বিয়ে করতে হল। এই বিয়ের পর আমি একজন পুরুষকে বিয়ে করতে চাই যার সঙ্গে আমি অনেকদিন কাটাতে পারব।
মাঙ্গলি জানিয়েছে, আমি এই বিয়ে করতে চাইনি। কিন্তু গ্রামবাসীরা দ্রুত এই বিয়ে সেরে ফেলতে বলছিল। কারণ, তারা চান যত দ্রুত গ্রামের উপর থেকে দুর্ভাগ্যের ছায়া সরে যাক।
স্থানীয় সূত্রে খবর, এই বিয়ের পর মাঙ্গলির আবার একটি বিয়ে করতে পারবে। কোনও সমস্যা হবে না। কুকুরটিকে ডিভোর্স করে এক পুরুষকে বিয়ে করতে পারবে মাঙ্গলি। গ্রামের এর আগেই এরকম ঘটনা ঘটেছে। বিয়েতে নিমন্ত্রিতের সংখ্যা ছিল ৭০ জনেরও বেশি। মাঙ্গলির মা সীমাদেবী জানিয়েছেন, কুকর হলে কী হবে, শেরুর সঙ্গে তার মেয়ের বিয়েতে কোনও ফাঁক রাখা হয়নি।
মাঙ্গলি জানিয়েছে, আমি এই বিয়ে করতে চাইনি। কিন্তু গ্রামবাসীরা দ্রুত এই বিয়ে সেরে ফেলতে বলছিল। কারণ, তারা চান যত দ্রুত গ্রামের উপর থেকে দুর্ভাগ্যের ছায়া সরে যাক।
স্থানীয় সূত্রে খবর, এই বিয়ের পর মাঙ্গলির আবার একটি বিয়ে করতে পারবে। কোনও সমস্যা হবে না। কুকুরটিকে ডিভোর্স করে এক পুরুষকে বিয়ে করতে পারবে মাঙ্গলি। গ্রামের এর আগেই এরকম ঘটনা ঘটেছে। বিয়েতে নিমন্ত্রিতের সংখ্যা ছিল ৭০ জনেরও বেশি। মাঙ্গলির মা সীমাদেবী জানিয়েছেন, কুকর হলে কী হবে, শেরুর সঙ্গে তার মেয়ের বিয়েতে কোনও ফাঁক রাখা হয়নি।