বৃহস্পতিবার, সেপ্টেম্বর ১১, ২০১৪

সালমান খানের জীবনের কিছু গুরুত্বপূর্ন তথ্য!

সালমান খানের বলিউড যাত্রা শুরু আশির দশকের শেষে, মাত্র ২৩ বছর বয়সে। ১৯৮৮ সালে ‘বিবি হো তো অ্যায়সি’ ছবিতে পার্শ্ব চরিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে অভিষেক ঘটে রূপালি পর্দায়। পরের বছরই মুক্তি পায় তার সাড়াজাগানো ছবি ‘ম্যায়নে পেয়ার কিয়া’। সেখানে ‘প্রেম’ চরিত্রে অভিনয় করে হাজারো তরুণ-তরুণীর হৃদয়ে রীতিমতো ঝড় তোলেন সালমান। ছবিতে তার অনবদ্য অভিনয় প্রশংসিত হয় নানামহলে। এই ছবিতে অভিনয়ের সুবাদে ‘সেরা নবাগত অভিনেতা’ হিসেবে ঘরে তোলেন ফিল্মফেয়ার পুরস্কার। একইসাথে বছরের ‘সেরা অভিনেতা’ হিসেবেও পান মনোনয়ন তিনি। পাঠকদের জন্য আজ থাকছে বলিউডের এই হার্টথ্রব হিরোর কিছু গুরুত্বপূর্ন তথ্য-
১. সালমান খান একজন বড় হৃদয়ের মানুষ হিসেবে পরিচিত। তিনি প্রায়ই অসুস্থ শিশুদের দেখতে হাসপাতালে যান এবং তাদের জন্য প্রায়ই রক্ত দান করেন।
২.লন্ডন শহরে ভ্রমণ করতে ভালোবাসেন সালমান।
৩.সালমান খান একজন প্রতিভাবান চিত্রশিল্পী। তার মাও একজন শিল্পী।

৪. কর্মজীবনের শুরুতে সালমানের প্রাথমিক লক্ষ্য ছিল ১০ লাখ রুপি উপার্জন করা।

৫.সালমান প্রতিজ্ঞা করেছিলেন কোনো সিনেমায় কারো ঠোঁটে চুমু খাবেন না। এ কাজটি তিনি দুটি সিনেমায় করতে অস্বীকারও করেছেন।

৬.সালমানের ছবি তোলার বিষয়ে খুবই আগ্রহ রয়েছে। তার বন্ধু ও পরিবারের সদস্যদের প্রচুর ছবি তুলেন তিনি।

৭.বিভিন্ন ধরনের সাবানের প্রতি সালমানের খুবই আগ্রহ রয়েছে। বিশেষ করে বিভিন্ন ফলের নির্যাসসমৃদ্ধ সাবার তার খুবই প্রিয়।

৮. জুতার ব্র্যান্ডের অ্যাম্বাসেডর এর দায়িত্ব পালন করলেও বাড়িতে খালি পায়ে থাকতেই স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন বলিউডের অন্যতম প্রভাবশালী এ তারকা অভিনেতা।

৯. গাড়ি চলাতে খুবই পছন্দ করেন সালমান। বিএমডব্লিউ, মার্সিডিজ এবং ল্যান্ড ক্রুজার গাড়ির প্রতি তার বিশেষ দুর্বলতা রয়েছে।

১০. নিয়মিত রক্তদান কর্মসূচিতেও অংশ নেন তিনি।