বাংলাদেশের বিজিএমইএ সভাপতির সাম্প্রতিক বক্তব্যকে জঘন্য ও অগ্রহণযোগ্য বলে উল্লেখ করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ডেপুটি মুখপাত্র ম্যারি হার্ফ। পোশাক শ্রমিক নির্যাতনের অভিযোগে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে চিঠি পাঠানোকে রাষ্ট্রদ্রোহিতা হিসেবে অভিহিত করে বিজিএমইএ সভাপতি আতিকুল ইসলামের দেয়া বক্তব্যে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। স্থানীয় সময় গত বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে ডেপুটি মুখপাত্র ম্যারি হার্ফ এ প্রতিক্রিয়া জানান।
ম্যারি হার্ফকে প্রশ্ন করা হয় বাংলাদেশের গার্মেন্ট মালিকদের সমিতি-বিজিএমইএ প্রধানের বক্তব্য কী আপনি দেখেছেন? তিনি বলেছেন, বাংলাদেশ থেকে কেউ যদি সরাসরি মার্কিন সরকার অথবা কংগ্রেসের সঙ্গে যোগাযোগ করে তবে রাষ্ট্রদ্রোহীতার দায়ে তার বিচার হওয়া উচিত। এ ব্যাপারে আপনি কি কিছু বলবেন। জবাবে ম্যারি হার্ফ বলেন, এই ধরনের বিবৃতিতে আমরা গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। তিনি যদি সত্যি এ ধরনের বক্তব্য দিয়ে থাকেন, তাহলে তা খুবই জঘন্য এবং কোনভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। বাংলাদেশের সংসদীয় গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার সুনাম রয়েছে, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ও সংগঠিত হবার সুযোগ রয়েছে। এ অবস্থায় এমন হুমকি অথবা ভীতি প্রদর্শনের মাধ্যমে সুশীল সমাজের মুখ বন্ধ করার চেষ্টা হলে তার দায় সব বাংলাদেশিকেই নিতে হবে। সোমবার ঢাকায় এক অনুষ্ঠানে বিজিএমইএ সভাপতি মো. আতিকুল ইসলাম বলেন, এদেশে আইন আছে, আদালত আছে। তারপরও কাউকে না জানিয়ে যারা বিদেশে এ ধরনের অভিযোগ করে তাদের রাষ্ট্রদ্রোহীতার দায় নিতে হবে। সাম্প্রতি বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদের সফরসঙ্গী হয়ে যুক্তরাষ্ট্রে এসেছিলেন বিজিএমইএ সভাপতি আতিকুল ইসলাম।
ম্যারি হার্ফকে প্রশ্ন করা হয় বাংলাদেশের গার্মেন্ট মালিকদের সমিতি-বিজিএমইএ প্রধানের বক্তব্য কী আপনি দেখেছেন? তিনি বলেছেন, বাংলাদেশ থেকে কেউ যদি সরাসরি মার্কিন সরকার অথবা কংগ্রেসের সঙ্গে যোগাযোগ করে তবে রাষ্ট্রদ্রোহীতার দায়ে তার বিচার হওয়া উচিত। এ ব্যাপারে আপনি কি কিছু বলবেন। জবাবে ম্যারি হার্ফ বলেন, এই ধরনের বিবৃতিতে আমরা গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। তিনি যদি সত্যি এ ধরনের বক্তব্য দিয়ে থাকেন, তাহলে তা খুবই জঘন্য এবং কোনভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। বাংলাদেশের সংসদীয় গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার সুনাম রয়েছে, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ও সংগঠিত হবার সুযোগ রয়েছে। এ অবস্থায় এমন হুমকি অথবা ভীতি প্রদর্শনের মাধ্যমে সুশীল সমাজের মুখ বন্ধ করার চেষ্টা হলে তার দায় সব বাংলাদেশিকেই নিতে হবে। সোমবার ঢাকায় এক অনুষ্ঠানে বিজিএমইএ সভাপতি মো. আতিকুল ইসলাম বলেন, এদেশে আইন আছে, আদালত আছে। তারপরও কাউকে না জানিয়ে যারা বিদেশে এ ধরনের অভিযোগ করে তাদের রাষ্ট্রদ্রোহীতার দায় নিতে হবে। সাম্প্রতি বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদের সফরসঙ্গী হয়ে যুক্তরাষ্ট্রে এসেছিলেন বিজিএমইএ সভাপতি আতিকুল ইসলাম।