ঘাড়ে কামড় বসিয়ে দেওয়ার জন্য লুইস সুয়ারেজকে নিয়ে চারিদিকে সমালোচনা শুরু হয়ে গেছে । কিন্তু উরুগুয়ের স্ট্রাইকারটির হয়ে দাদি পিরিজ গলা উঁচু করেছেন। এই ঘটনার পরে হতাশায় ভেঙে পড়া পিরিজ ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘এই ঘটনার পেছনের কারণটা সবাই জানে। তারা চেয়েছিল সুয়ারেজ যেন বিশ্বকাপটা না খেলতে পারে। সেটা তারা ঠিকমতোই করেছে। ওকে কুকুরের মতো ছুঁড়ে ফেলা হয়েছে বিশ্বকাপ থেকে।’ সুয়ারেজের দিকে নাকি আগে থেকেই চোখ রাখা হয়েছিল যেন একটা ভুল করলেই তাঁকে ছুঁড়ে ফেলা যায়, এমনটাই দাবি তাঁর।
অন্যায় তো বটেই, ফিফার এই সিদ্ধান্তকে উদ্দেশ্যমূলকও বলছেন ক্ষুব্ধ সুয়ারেজের দাদি। লিভারপুল তারকার এমন কাণ্ড এই প্রথমবারের মতো হলে না হয় সেই দাবি মেনে নেয়া যেত। কিন্তু এর আগে আরো দুইবার প্রতিপক্ষের খেলোয়াড়কে কামড় বসানো আর বর্ণবাদী আচরণের জন্য কয়েক দফা শাস্তি ভোগ করা সুয়ারেজ কিন্তু খেলার বাইরের ঘটনার জন্য কুখ্যাতই। সুয়ারেজের এই ‘বদরাগী’ হয়ে ওঠার কারণ হিসেবে তাঁর শৈশব-স্মৃতিতে দায়ী করেছেন এই বৃদ্ধা।
সুয়ারেজের এমন স্বভাবের ব্যাখ্যা দয়েছেন তাঁর দাদি , ‘ছোটবেলায় সুয়ারেজের বাবা-মা আলাদা হয়ে যাওয়ায় তাঁর শৈশব কেটেছে অনাদর আর অসম্ভব মানসিক কষ্টে। রাগের মাথায় কোনোমতেই সে নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারেনা। ছোটবেলায় ওকে দেখে আমরা ভাবতেই পারিনি যে সে এতটা পথ আসতে পারবে। এতটা সফল হতে পারবে।
ফুটবল বিশ্ব তাঁর ব্যাপারে যাই ভাবুক না কেন, নিজের পরিবারের মত নিজের দেশের মানুষকেও এই দুঃসময়ে পাশে পাচ্ছেন তিনি। বিমানবন্দরে তাঁকে স্বাগত জানাতে তাঁর পোস্টার আর বিশ্বকাপ ট্রফির রেপ্লিকা নিয়ে জড়ো হয়েছিল শত শত সুয়ারেজ ভক্ত। কামড়-কাণ্ডের পর বিশ্বকাপ খেলার সুযোগটা হারালেও হাজারো সমর্থকদের ভালবাসা হারান নি চার বছর আগে উরুগুয়েকে শেষ চারে তোলা এই ‘বিতর্কিত’ তারকা।
অন্যায় তো বটেই, ফিফার এই সিদ্ধান্তকে উদ্দেশ্যমূলকও বলছেন ক্ষুব্ধ সুয়ারেজের দাদি। লিভারপুল তারকার এমন কাণ্ড এই প্রথমবারের মতো হলে না হয় সেই দাবি মেনে নেয়া যেত। কিন্তু এর আগে আরো দুইবার প্রতিপক্ষের খেলোয়াড়কে কামড় বসানো আর বর্ণবাদী আচরণের জন্য কয়েক দফা শাস্তি ভোগ করা সুয়ারেজ কিন্তু খেলার বাইরের ঘটনার জন্য কুখ্যাতই। সুয়ারেজের এই ‘বদরাগী’ হয়ে ওঠার কারণ হিসেবে তাঁর শৈশব-স্মৃতিতে দায়ী করেছেন এই বৃদ্ধা।
সুয়ারেজের এমন স্বভাবের ব্যাখ্যা দয়েছেন তাঁর দাদি , ‘ছোটবেলায় সুয়ারেজের বাবা-মা আলাদা হয়ে যাওয়ায় তাঁর শৈশব কেটেছে অনাদর আর অসম্ভব মানসিক কষ্টে। রাগের মাথায় কোনোমতেই সে নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারেনা। ছোটবেলায় ওকে দেখে আমরা ভাবতেই পারিনি যে সে এতটা পথ আসতে পারবে। এতটা সফল হতে পারবে।
ফুটবল বিশ্ব তাঁর ব্যাপারে যাই ভাবুক না কেন, নিজের পরিবারের মত নিজের দেশের মানুষকেও এই দুঃসময়ে পাশে পাচ্ছেন তিনি। বিমানবন্দরে তাঁকে স্বাগত জানাতে তাঁর পোস্টার আর বিশ্বকাপ ট্রফির রেপ্লিকা নিয়ে জড়ো হয়েছিল শত শত সুয়ারেজ ভক্ত। কামড়-কাণ্ডের পর বিশ্বকাপ খেলার সুযোগটা হারালেও হাজারো সমর্থকদের ভালবাসা হারান নি চার বছর আগে উরুগুয়েকে শেষ চারে তোলা এই ‘বিতর্কিত’ তারকা।