যশোর-খুলনার মেয়েরা অনেক সুন্দরী। যশোরের মেয়েরা কুটনামিতে খুব ওস্তাদ হয়, প্রচুর মিথ্যা কথা বলে। আর শ্বশুরবাড়ীর লোকজন সহ্যই করতে পারেনা। পরকিয়াতেও ওস্তাদ।
চট্টগ্রামের মেয়েরা বাইরের জেলার ছেলেদের ব্যাপারে আগ্রহী নয়। কিছুটা কনজারভেটিভ।
সিলেটী মেয়েরা পর্দানশীল বেশী। সিলেটি মেয়েরা সাধারণত বাইরের জেলাতে বিয়ে করতে যায় না। আত্মীয়দের মধ্যে থাকতে পছন্দ করে। সিলেটি মেয়েরা ছ্যাচড়া।
পুরান ঢাকার মেয়েরা খুবই দিলখোশ। ঢাকার অন্য এলাকার মেয়েরা জগাখিচুরি (ভালো মন্দ মিলিয়ে)
খুলনার মেয়েরা স্বামী অন্ত প্রাণ। খুলনার মেয়েরা নাকি ফ্যামিলির ব্যাপারে একটু সিরিয়াস টাইপের হয়।
উত্তর বঙ্গের মেয়েরা কোমলমতী হয় এবং বেকুব ও আনক্রিয়েটিভ।
বরিশালের মেয়েরা একটু ঝগড়াটে, ভালো রাঁধুনী, ন্যাচালার সুন্দরী, সংসারী এবং স্বামীভক্ত। কিন্তু বরিশাল থেকে সাবধান, যতই সুন্দর হোক... জীবন বরবাদ করে দেবে।
ময়মনসিংহের মেয়েরা একটু বোকাসোকা, কেউবা বদমাইশ। কেউ কেউ স্মার্ট এবং ডেয়ারিং।
সিরাজগন্জের মেয়েরা ভালো, যদি শান্তিতে ঘর করতে চান।
বগুড়ার মেয়েরা ঝাল। পর্দা বলতে এদের কিছু নাই। বিয়ের পর কোন কিছু কম পাইলে কোন দোষ নাই
কুষ্টিয়ার মেয়েরা অহংকারী, কিন্তু সেই তুলনায় গুনবতী নয়। মননশীল, রুচিসম্পন্ন। যাকে ভালবাসে সত্যিকারের ভালবাসে, কোন রাখঢাক নাই। মুখের ভাষা খুবই শুদ্ধ। শুনলে শুধু শুনতেই মন চাইবে।
বি.বাড়িয়ার মেয়েরা পলটিবাজ কিন্তু পতিভক্ত ও সংসারী। অনেক মিশুক।
রাজশাহীর মেয়েরা একটু লাজুক।
পাবনার মেয়েরা কুটনা হয়ে থাকে।
জামালপুরের মেয়েরা বেশি স্মার্ট এবং ডেয়ারিং। এই জেলায় সুন্দরীদের ঘনত্ব বেশি।
নোয়াখালী: বাবা- মা অথবা আত্মীয়-স্বজনদেরকে ভুলতে চাইলে নোয়াখালীর মেয়েদের তুলনা নেই। বেশির ভাগ মেয়ে কারো কথার নিচে থাকতে চায়না। এরা চরম কুটনা হয়। তবে তারা শশুড়বাড়ির জন্য করতে চাইলে নিজের সব দিয়ে করে, না করলে নাই!
ফরিদপুরের মেয়েরা চোরা স্বভাবের। ওদের মত কুটিল প্যাচের মানুষ খুব কমই হয়।
কুমিল্লার মেয়েরা শ্বশুরবাড়ির মানুষদের পছন্দ করেনা। কুমিল্লার মেয়েরা সুন্দরী, অনেক দায়িত্বশীল, তবে সংসারে প্রভাব বিস্তার করতে বেশি পছন্দ করে।
টাংগাইলের মেয়েরা খুব ভাল হয়, বান্ধবী হিসেবেতো বটেই, পাত্রী হিসেবেও। এ অঞ্চলের মাইয়াগুলো দুনিয়ার বজ্জাত ... তবে বান্ধবী হিসাবে ভাল! একটু
দিলখোলা টাইপের।
দিলখোলা টাইপের।
মাদারিপুরের মেয়েরা খুবই কিউট, খুব খরচে, জামাইয়ের পকেট ফাকা করতে উস্তাদ।
চাঁদপুরের মেয়েরা মানুষ হিসেবে খুবই ভালো, অথিতিপরায়ণ। তাদের সরল ভালবাসায় আপনি মুগ্ধ হবেন। আর শ্বশুরবাড়ী চাঁদপুর হলে ইলিশ নিয়ে চিন্তা করতে হবে না
আর আসল কথা হলো চাঁদপুরে লোকের মাথায় প্যাচ জিলাপীর থেকেও বেশী। চাদপুরের মেয়েরা ছেলে ঘুরাতে ওস্তাদ।
আর আসল কথা হলো চাঁদপুরে লোকের মাথায় প্যাচ জিলাপীর থেকেও বেশী। চাদপুরের মেয়েরা ছেলে ঘুরাতে ওস্তাদ।
দিনাজপুরের মেয়েরা যে খুব সুন্দরী হয়।
চাপাই নবাবগঞ্জের মানুষ সরল মনের অধিকারী।
গাজীপুরের মেয়েরা খুবই ভাল, মিশুক এবং রসিক । এখানকার মেয়েরা জেদী, লাজুক ,মিডিয়াম সুন্দর, মিডিয়াম স্মার্ট এবং সংস্কৃতি মনা।
নরসিংদীর মেয়েরা উড়াল পঙ্খীর মতো, তাদের মন আর চলার ঢং আকাশের রংয়ের মতো বদলায়।
কিশোরগঞ্জের মেয়েরা একটু বোকাসোকা আর ডেয়ারিং প্রকৃতির। মিশুক, বন্ধুপাগল বা বন্ধুপ্রেমী হয়। স্বামী ভক্ত হয় তবে এমনও হতে পারে যে সারাজীবন বউয়ের দ্বারা নিগৃহীত হওয়া... অসম্ভব কিছু না।
নারায়ণগঞ্জ এর মেয়েরা সাধারণত তারা কি চাই তারা নিজেরাও জানে না।
মুন্সিগঞ্জ এর মেয়েরা একটু প্রেমে আগ্রহী... ভালো কিছু পাওয়ার সম্ভাবনা কম।
ভোলার মেয়েরা সহজ, সরল, কথা একটু বেশি বলে। প্রেম জীবনে করলে একটাই করে। চেহারা সুন্দর হয়। সততা খুব বেশি।
কক্সবাজার এর মেয়েদের চেহারায় একটু চাকমা ভাব আছে... তারা মঙ্গল গ্রহের ভাষায় কথা বলে... তবে দিল পরিস্কার।
... কোন জেলার মেয়ে বিয়ে করবেন?