আপনি কারো সঙ্গে কথাবার্তায় জড়িত হওয়ার নিশ্চয়ই একটি কারণ আছে। আর তার কথাবার্তা মনযোগ দিয়ে শুনলে নিশ্চয়ই তাতে অগ্রগতি হবে। আর কারো কথা না শুনে শুধু বলতে থাকলে কথাবার্তায় কোনো অগ্রগতি তো হবেই না বরং অবনতি হবে। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে আইএনসি ডট কম। এ বিষয়ে সাতটি পরামর্শ মেনে চললে ভালো শ্রোতা হওয়ার পথ সুগম হবে।
১. উদ্দেশ্য জেনে নিন
অন্যের কথা শোনার ফলে যে লাভ হয় তা শিখে নিন। আপনি নিশ্চয়ই কোনো একটি কারণে কথাবার্তায় যোগ দিয়েছেন। আর সে কারণেই আপনার এ কথাবার্তায় পরিপূর্ণভাবে অংশ নিতে হবে। অপর পক্ষের কথা না শুনলে আপনার এতে উন্নতি হওয়ার সম্ভাবনা অনেক কমে যাবে।
২. পরিবেশ তৈরি করুন
এমন একটি পরিবেশে অপর পক্ষের সঙ্গে কথা বলুন, যেখানে শোনার মতো পরিস্থিতি আছে। নিশ্চিত হয়ে নিন এটি একটি নীরব স্থান এবং অন্য কেউ বিরক্ত করবে না।
৩. নিরপেক্ষভাবে শুরু করুন
কথাবার্তা বলার আগেই আপনি যদি কোনো একটি বিষয়ে নিজের অবস্থান শক্ত করে ধরে রাখেন, তাহলে আর কথাবার্তা বলার কোনো মূল্য থাকে না। আপনার আলোচনার উদ্দেশ্যই হলো আলোচনা সাপেক্ষে কোনো একটি সমস্যার সমাধান কিংবা আগ্রহ নিবৃত্ত করা। আর তাই অপর পক্ষের আলোচনা শোনার পরই এ বিষয়ে নিজের অবস্থান গ্রহণ করা উচিত।
৪. বিরক্তিকর উপাদান বন্ধ করুন
অন্যের কথা বলার মুহূর্তটি আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কথাগুলো আপনার যদি সত্যিই আত্মস্থ করতে হয়, তাহলে বিরক্ত করার মতো উপাদানগুলো বন্ধ করে দেওয়াই ভালো। এর মধ্যে থাকতে পারে মোবাইল ফোন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ইত্যাদি বন্ধ করে নেওয়া।
১. উদ্দেশ্য জেনে নিন
অন্যের কথা শোনার ফলে যে লাভ হয় তা শিখে নিন। আপনি নিশ্চয়ই কোনো একটি কারণে কথাবার্তায় যোগ দিয়েছেন। আর সে কারণেই আপনার এ কথাবার্তায় পরিপূর্ণভাবে অংশ নিতে হবে। অপর পক্ষের কথা না শুনলে আপনার এতে উন্নতি হওয়ার সম্ভাবনা অনেক কমে যাবে।
২. পরিবেশ তৈরি করুন
এমন একটি পরিবেশে অপর পক্ষের সঙ্গে কথা বলুন, যেখানে শোনার মতো পরিস্থিতি আছে। নিশ্চিত হয়ে নিন এটি একটি নীরব স্থান এবং অন্য কেউ বিরক্ত করবে না।
৩. নিরপেক্ষভাবে শুরু করুন
কথাবার্তা বলার আগেই আপনি যদি কোনো একটি বিষয়ে নিজের অবস্থান শক্ত করে ধরে রাখেন, তাহলে আর কথাবার্তা বলার কোনো মূল্য থাকে না। আপনার আলোচনার উদ্দেশ্যই হলো আলোচনা সাপেক্ষে কোনো একটি সমস্যার সমাধান কিংবা আগ্রহ নিবৃত্ত করা। আর তাই অপর পক্ষের আলোচনা শোনার পরই এ বিষয়ে নিজের অবস্থান গ্রহণ করা উচিত।
৪. বিরক্তিকর উপাদান বন্ধ করুন
অন্যের কথা বলার মুহূর্তটি আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কথাগুলো আপনার যদি সত্যিই আত্মস্থ করতে হয়, তাহলে বিরক্ত করার মতো উপাদানগুলো বন্ধ করে দেওয়াই ভালো। এর মধ্যে থাকতে পারে মোবাইল ফোন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ইত্যাদি বন্ধ করে নেওয়া।
৫. লক্ষ্য নির্দিষ্ট করুন
আলোচনায় আপনার লক্ষ্য থাকতে হবে কথাবার্তায় মনযোগ দেয়ায়। আর এ লক্ষ্য সাধনে প্রস্তুতি নিতে হবে সেভাবেই।
৬. সহমর্মিতা দেখান
অপর পক্ষের ব্যক্তিটির মানসিকতা বোঝার চেষ্টা করুন। তার কথা থেকে সহমর্মিতার সঙ্গে মূল বিষয়টি উদ্ধার করুন এবং তাকে আশ্বস্ত করুন যে, আপনি তার কথা শুনেছেন।
৭. কথা বলতে দিন
অন্যের সঙ্গে কথা বলার সময় আপনি যদি তাকে বারবার বিরক্ত করতে থাকেন তাহলে স্বাভাবিক কথাবার্তা নাও হতে পারে। এ কারণে তাকে কথা বলার সুযোগ করে দেওয়াও গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। এ সময় আপনাকে তার কথা শুনতে হবে। কোনো বিষয়ে মতভেদ হলে কিংবা আলোচনার প্রয়োজন হলে তা অপর পক্ষের বক্তব্যের শেষে বলাই ভালো।