ম্যানেজমেন্টের পাঠ্যবইয়ে উপযুক্ত ‘বস’ হওয়ার নানা বিষয় পাওয়া গেলেও বাস্তবতা তা থেকে ভিন্ন হয়। অনেক ক্ষেত্রেই বাস্তবের এসব বিষয় বইয়ে পাওয়া যায় না। এ ধরনের কিছু বিষয় এক প্রতিবেদনে তুলে ধরেছে আইএনসিডটকম।
১. ব্যক্তিবিশেষকে ম্যানেজ করুন, অনেক মানুষ নয়
অনেক মানুষকে একসঙ্গে নিয়ন্ত্রণ করার তুলনায় ব্যক্তিবিশেষকে নিয়ন্ত্রণ করা অনেক সহজ। আর অনেক মানুষকে নিয়ন্ত্রণের একমাত্র উপায় তাদের আচরণের পরিবর্তনের চেষ্টা করা।
২. প্রত্যেকের জন্য নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গিতে কাজ করুন
ব্যবস্থাপনা কোনো একটি নির্দিষ্ট সাইজ নয় যে তা সব সাইজেই ফিট হবে। আর এ কারণেই প্রত্যেকের জন্য ব্যবস্থাপনার কৌশল হতে পারে ভিন্ন।
৩. সত্যিকার সংশ্লিষ্ট বিষয়ই বিবেচনা করুন
কোনো কাজ কিংবা আচরণ মাপার জন্য সঠিক বিষয়গুলোই মাপুন। অন্য বিষয়ের অবতারণা প্রয়োজন নেই।
৪. প্রত্যেকের কাজের একটি অগ্রাধিকার ঠিক করে দিন
একজন যদি অনেক কাজে নিয়োজিত থাকে তাহলে তা ধীর করে দেয়। এতে সিদ্ধান্তহীনতা ও জটিলতা তৈরি হয়। তাই একজনের জন্য একটি কাজ নির্দিষ্ট করে দেওয়া সবচেয়ে ভালো।
৫. মাথা ঠাণ্ডা রাখুন
আপনার অধিনস্থদের এমন একজন নেতা দরকার যার মাথা যেকোনো সংকটের সময়েও ভালোভাবে কাজ করে। আর এ জন্যই প্রয়োজন মাথা সব সসয় ঠাণ্ডা রাখা।
৬. দুর্বলদের দায়িত্ব নিন
আপনার অধীনস্থ দুর্বল কর্মীদের দায়িত্ব আপনাকেই নিতে হবে। তাদের পারফর্মেন্সের বিষয়টি আপনার ব্যবস্থাপনা দক্ষতার ওপর অনেকাংশে নির্ভরশীল।
৭. আপনার চিন্তা ও আইডিয়া বিনিময় করুন
কলিগদের সঙ্গে আপনার নিজস্ব চিন্তা ও আইডিয়া বিনিময় করা প্রয়োজন। এভাবে কাজের সঙ্গে তাদের সংযোগ বাড়ানো যায়।
৮. উত্তর দেওয়ার বদলে প্রশ্ন করুন
সবকিছুর উত্তর দেওয়ার আগে প্রশ্ন করে নেওয়ার প্রয়োজন রয়েছে। এতে নিজেদের সম্বন্ধে চিন্তার সুযোগ সৃষ্টি হয়।
৯. প্রত্যেককে যথাসম্ভব সমান চোখে দেখুন
অফিসের প্রত্যেককে যথাসম্ভব সমান চোখে দেখলে তাদের মাঝে কাজের উৎসাহ বেড়ে যাবে।
১০. যা দিতে পারবেন, তাই আশা করুন
একজন নেতা রোল মডেল হতে পারেন। আর তাই অন্যকে আপনি যেমনটা দিতে পারেন, অন্যের কাছ থেকে তেমনটাই আশা করুন। এর বেশি কিংবা কম আশা করা উচিত নয়।
১১. সিদ্ধান্তের পেছনের কারণ ব্যাখ্যা করুন
আপনার প্রত্যেকটি সিদ্ধান্ত ও গুরুত্বপূর্ণ কাজের পেছনের কারণ ব্যাখ্যা করুন। এতে আপনাকে সহজেই অন্যরা বুঝতে পারবে এবং ভুল বোঝাবুঝির অবসান হবে।
১২. দ্রুত সিদ্ধান্ত নিন
সিদ্ধান্ত গ্রহণে দেরি অনেক ক্ষেত্রে জটিলতার সৃষ্টি করে। আর দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহণ বহু জটিলতা দূর করে।
১. ব্যক্তিবিশেষকে ম্যানেজ করুন, অনেক মানুষ নয়
অনেক মানুষকে একসঙ্গে নিয়ন্ত্রণ করার তুলনায় ব্যক্তিবিশেষকে নিয়ন্ত্রণ করা অনেক সহজ। আর অনেক মানুষকে নিয়ন্ত্রণের একমাত্র উপায় তাদের আচরণের পরিবর্তনের চেষ্টা করা।
২. প্রত্যেকের জন্য নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গিতে কাজ করুন
ব্যবস্থাপনা কোনো একটি নির্দিষ্ট সাইজ নয় যে তা সব সাইজেই ফিট হবে। আর এ কারণেই প্রত্যেকের জন্য ব্যবস্থাপনার কৌশল হতে পারে ভিন্ন।
৩. সত্যিকার সংশ্লিষ্ট বিষয়ই বিবেচনা করুন
কোনো কাজ কিংবা আচরণ মাপার জন্য সঠিক বিষয়গুলোই মাপুন। অন্য বিষয়ের অবতারণা প্রয়োজন নেই।
৪. প্রত্যেকের কাজের একটি অগ্রাধিকার ঠিক করে দিন
একজন যদি অনেক কাজে নিয়োজিত থাকে তাহলে তা ধীর করে দেয়। এতে সিদ্ধান্তহীনতা ও জটিলতা তৈরি হয়। তাই একজনের জন্য একটি কাজ নির্দিষ্ট করে দেওয়া সবচেয়ে ভালো।
৫. মাথা ঠাণ্ডা রাখুন
আপনার অধিনস্থদের এমন একজন নেতা দরকার যার মাথা যেকোনো সংকটের সময়েও ভালোভাবে কাজ করে। আর এ জন্যই প্রয়োজন মাথা সব সসয় ঠাণ্ডা রাখা।
৬. দুর্বলদের দায়িত্ব নিন
আপনার অধীনস্থ দুর্বল কর্মীদের দায়িত্ব আপনাকেই নিতে হবে। তাদের পারফর্মেন্সের বিষয়টি আপনার ব্যবস্থাপনা দক্ষতার ওপর অনেকাংশে নির্ভরশীল।
৭. আপনার চিন্তা ও আইডিয়া বিনিময় করুন
কলিগদের সঙ্গে আপনার নিজস্ব চিন্তা ও আইডিয়া বিনিময় করা প্রয়োজন। এভাবে কাজের সঙ্গে তাদের সংযোগ বাড়ানো যায়।
৮. উত্তর দেওয়ার বদলে প্রশ্ন করুন
সবকিছুর উত্তর দেওয়ার আগে প্রশ্ন করে নেওয়ার প্রয়োজন রয়েছে। এতে নিজেদের সম্বন্ধে চিন্তার সুযোগ সৃষ্টি হয়।
৯. প্রত্যেককে যথাসম্ভব সমান চোখে দেখুন
অফিসের প্রত্যেককে যথাসম্ভব সমান চোখে দেখলে তাদের মাঝে কাজের উৎসাহ বেড়ে যাবে।
১০. যা দিতে পারবেন, তাই আশা করুন
একজন নেতা রোল মডেল হতে পারেন। আর তাই অন্যকে আপনি যেমনটা দিতে পারেন, অন্যের কাছ থেকে তেমনটাই আশা করুন। এর বেশি কিংবা কম আশা করা উচিত নয়।
১১. সিদ্ধান্তের পেছনের কারণ ব্যাখ্যা করুন
আপনার প্রত্যেকটি সিদ্ধান্ত ও গুরুত্বপূর্ণ কাজের পেছনের কারণ ব্যাখ্যা করুন। এতে আপনাকে সহজেই অন্যরা বুঝতে পারবে এবং ভুল বোঝাবুঝির অবসান হবে।
১২. দ্রুত সিদ্ধান্ত নিন
সিদ্ধান্ত গ্রহণে দেরি অনেক ক্ষেত্রে জটিলতার সৃষ্টি করে। আর দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহণ বহু জটিলতা দূর করে।