চট্টগ্রামে আলোচিত সেই রেলওয়েগেট-কেলেঙ্কারির দু’টি অভিযোগপত্র থেকে বাদ দেয়া হয়েছে ইউসুফ আলী মৃধাকে। রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের বরখাস্ত হওয়া সাবেক জিএম মৃধাকে বাদ দিয়ে গতকাল আদালতে অভিযোগপত্র দেয় দুদক। এতে রেলের রেকর্ড কিপার ও গুডস সহকারী গ্রেড-২ পদে নিয়োগে দুর্নীতির মামলায় তার বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ পাওয়া যায়নি বলে উল্লেখ করা হয়।
সূত্র জানায়, আগামী ২৭শে আগস্ট অভিযোগপত্র দু’টি গ্রহণের বিষয়ে শুনানির দিন ধার্য রয়েছে। গতকাল দুপুরে আদালতে মামলা দু’টির অভিযোগপত্র জমা দেয়া হয়। তবে এসব মামলায় মৃধা ছাড়া বাকিদের আসামি করা হয়েছে। দুর্নীতি দমন কমিশনের কৌঁসুলি এডভোকেট মাহমুদুল হক মাহমুদ বলেন, সব কিছু যাচাই-বাছাই করে মৃধাকে বাদ দেয়া হয়েছে। তার বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ উঠেছিল সেসব বিষয়ে কোন ধরনের সত্যতা পায়নি দুদক।’
তবে কেবল রেকর্ড কিপার ও গুডস সহকারী গ্রেড-২ পদে নিয়োগ নয়, মৃধার বিরুদ্ধে তৎকালীন সময়ে উঠেছিল বিস্তর অভিযোগ। খাতা ঘষামাঝার মাধ্যমে নম্বর বাড়িয়ে নিয়োগ দেয়া হয়েছিল একাধিক ব্যক্তিকে। টুলকিপার ও টিকিট ইস্যুয়ার পদে নিয়োগ দেয়া এ সব ব্যক্তির কাছ থেকে নেয়া হয়েছে জনপ্রতি সাড়ে ৩ থেকে ৪ লাখ টাকা। রেলওয়ে পূর্বাঞ্চল শাখায় এ ভাবেই নিয়োগ-বাণিজ্য করে রাতারাতি কোটিপতি হয়ে গিয়েছিলেন বরখাস্ত হওয়া জিএম ইউসুফ আলী মৃধা।
চট্টগ্রামে রেলওয়ের নিয়োগ পরীক্ষায় পদবঞ্চিতরা। বলেছেন, রেলের সাবেক জিএম ও তার সিন্ডিকেট টুলকিপার-টিকিট ইস্যুয়ার পদে ভয়াবহ দুর্নীতি করেছেন। টাকার মাধ্যমে নিয়োগ দিয়েছেন তাদের পছন্দের ব্যক্তিদের।
ইউসুফ আলী মৃধা ছাড়াও আরও ৬ মামলায় আসামি হলেন রেলওয়ের সাবেক সমাজকল্যাণ কর্মকর্তা গোলাম কিবরিয়া, অতিরিক্ত প্রধান যন্ত্রকৌশলী হাফিজুর রহমান, নিয়োগ পাওয়া প্রার্থী শাহীন শাহ, হাফিজুল, এস এম আজিজুল হক, সাইদুর রহমান, রবিউল হাসান ও আশরাফুল ইসলাম।
ভুক্তভোগীরা জানান, ৭০ লাখ টাকার বস্তাসহ ধরা পড়ার ঘটনায় বরখাস্ত হওয়া চট্টগ্রাম রেলের সাবেক জিএম ইউসুফ আলী মৃধার সুষ্ঠু শাস্তি চান তারা। টুলকিপার, টিকিট ইস্যুয়ার ছাড়াও রেলওয়ের ফুয়েল চেকার পদে তারা লোক নিয়োগের জন্য চাকরিপ্রার্থীদের কাছ থেকে মোটা অঙ্কের টাকা নিয়ে মৃধাকে দেয়া হতো। ধরা পড়ার আগে টাকা ছাড়া কিছুই বুঝতেন না রেলওয়ে পূর্বাঞ্চল চট্টগ্রামের জিএম ইউসুফ আলী মৃধা। গ্রেপ্তার হওয়ার পর তার নানা অপকর্ম ফাঁস হতে শুরু করেছে। রাস্তায় নেমে এসেছেন ভুক্তভোগীরা। শাস্তি দাবি করেছেন চট্টগ্রাম রেলের একাধিক শ্রমিক-কর্মচারীও। তারা দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত এ ব্যক্তিকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করেছেন।
জানিয়েছেন, কিছুতেই তাকে আর স্বপদে ফিরতে দেয়া হবে না। মুখ খুলতে শুরু করেছেন এতদিন নিশ্চুপ থাকা রেলওয়ের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট নানা পেশার লোকজন। সবারই এক দাবি, রেলওয়ে জিএমের পদত্যাগ। তার শাস্তি।
সূত্র জানায়, আগামী ২৭শে আগস্ট অভিযোগপত্র দু’টি গ্রহণের বিষয়ে শুনানির দিন ধার্য রয়েছে। গতকাল দুপুরে আদালতে মামলা দু’টির অভিযোগপত্র জমা দেয়া হয়। তবে এসব মামলায় মৃধা ছাড়া বাকিদের আসামি করা হয়েছে। দুর্নীতি দমন কমিশনের কৌঁসুলি এডভোকেট মাহমুদুল হক মাহমুদ বলেন, সব কিছু যাচাই-বাছাই করে মৃধাকে বাদ দেয়া হয়েছে। তার বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ উঠেছিল সেসব বিষয়ে কোন ধরনের সত্যতা পায়নি দুদক।’
তবে কেবল রেকর্ড কিপার ও গুডস সহকারী গ্রেড-২ পদে নিয়োগ নয়, মৃধার বিরুদ্ধে তৎকালীন সময়ে উঠেছিল বিস্তর অভিযোগ। খাতা ঘষামাঝার মাধ্যমে নম্বর বাড়িয়ে নিয়োগ দেয়া হয়েছিল একাধিক ব্যক্তিকে। টুলকিপার ও টিকিট ইস্যুয়ার পদে নিয়োগ দেয়া এ সব ব্যক্তির কাছ থেকে নেয়া হয়েছে জনপ্রতি সাড়ে ৩ থেকে ৪ লাখ টাকা। রেলওয়ে পূর্বাঞ্চল শাখায় এ ভাবেই নিয়োগ-বাণিজ্য করে রাতারাতি কোটিপতি হয়ে গিয়েছিলেন বরখাস্ত হওয়া জিএম ইউসুফ আলী মৃধা।
চট্টগ্রামে রেলওয়ের নিয়োগ পরীক্ষায় পদবঞ্চিতরা। বলেছেন, রেলের সাবেক জিএম ও তার সিন্ডিকেট টুলকিপার-টিকিট ইস্যুয়ার পদে ভয়াবহ দুর্নীতি করেছেন। টাকার মাধ্যমে নিয়োগ দিয়েছেন তাদের পছন্দের ব্যক্তিদের।
ইউসুফ আলী মৃধা ছাড়াও আরও ৬ মামলায় আসামি হলেন রেলওয়ের সাবেক সমাজকল্যাণ কর্মকর্তা গোলাম কিবরিয়া, অতিরিক্ত প্রধান যন্ত্রকৌশলী হাফিজুর রহমান, নিয়োগ পাওয়া প্রার্থী শাহীন শাহ, হাফিজুল, এস এম আজিজুল হক, সাইদুর রহমান, রবিউল হাসান ও আশরাফুল ইসলাম।
ভুক্তভোগীরা জানান, ৭০ লাখ টাকার বস্তাসহ ধরা পড়ার ঘটনায় বরখাস্ত হওয়া চট্টগ্রাম রেলের সাবেক জিএম ইউসুফ আলী মৃধার সুষ্ঠু শাস্তি চান তারা। টুলকিপার, টিকিট ইস্যুয়ার ছাড়াও রেলওয়ের ফুয়েল চেকার পদে তারা লোক নিয়োগের জন্য চাকরিপ্রার্থীদের কাছ থেকে মোটা অঙ্কের টাকা নিয়ে মৃধাকে দেয়া হতো। ধরা পড়ার আগে টাকা ছাড়া কিছুই বুঝতেন না রেলওয়ে পূর্বাঞ্চল চট্টগ্রামের জিএম ইউসুফ আলী মৃধা। গ্রেপ্তার হওয়ার পর তার নানা অপকর্ম ফাঁস হতে শুরু করেছে। রাস্তায় নেমে এসেছেন ভুক্তভোগীরা। শাস্তি দাবি করেছেন চট্টগ্রাম রেলের একাধিক শ্রমিক-কর্মচারীও। তারা দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত এ ব্যক্তিকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করেছেন।
জানিয়েছেন, কিছুতেই তাকে আর স্বপদে ফিরতে দেয়া হবে না। মুখ খুলতে শুরু করেছেন এতদিন নিশ্চুপ থাকা রেলওয়ের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট নানা পেশার লোকজন। সবারই এক দাবি, রেলওয়ে জিএমের পদত্যাগ। তার শাস্তি।