এবার এক নারীর বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ উঠল। অভিযোগকারী তরুণীর দাবি, তাঁকে গুম করে নিয়ে গিয়ে নিজের বাড়িতে ধর্ষণ করেন প্রতিবেশী তিন সন্তানের জননী।
বন্ধুর বিয়ের উৎসবে যোগ দিতে গিয়ে গত ১৬ জুন রহস্যময় ভাবে উধাও হয়ে যান ভারতের উত্তরপ্রদেশের আলিগড় জেলার খের গ্রামের বাসিন্দা এক তরুণী। বিয়ের পর সেই সন্ধ্যেয় বর-কনে সহ বরযাত্রীরা ফিরে যাওয়ার পরও বাড়ি ফেরেননি ওই তরুণী। বুলন্দশহরের খুর্জা গ্রামে সেই বন্ধুর শ্বশুরবাড়িতে গিয়ে খোঁজ করেও হদিশ মেলে না তাঁর। সন্ধান মেলে না আত্মীয়-পরিজনদের বাড়িতেও। ১৭ জুন তরুণীর বাবা কের গ্রামেরই এক নারী ও তাঁর দুই মেয়ের বিরুদ্ধে স্থানীয় থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। তিনি জানান, তাঁর মেয়েকে বিয়ে দেওয়ার জন্য ওই নারী অপহরণ করেছেন। গ্রামে গুজব ছড়ায়, প্রেমিকের সঙ্গে গোপনে বিয়ে সারতেই নারীর সাহায্য নিয়েছেন ওই তরুণী।
এর পরই ঘটনা অন্য দিকে বাঁক নেয়। তল্লাশি চালিয়ে তরুণীকে ওই নারীর বাড়ি থেকে উদ্ধার করে পুলিশ। কিন্তু পুলিশ ও আদালতে বয়ান দিতে গিয়ে ওই নারীর বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ তুললেন তিনি। তরুণীর অভিযোগ, তিন সন্তানের জননী ওই নারী স্বভাবে উভকামী। বন্ধুর বিয়ে মিটে যাওয়ার পর কথায় ভুলিয়ে তরুণীকে সঙ্গে নিয়ে তিনি বের হন। এর পর তাঁরা নারীর বাড়িতে পৌঁছান। অভিযোগ, সেখানে তরুণীর উপর বলাত্কার করেন প্রতিবেশী নারী।
হাসপাতালে তরুণীকে পরীক্ষা করার পর অভিযোগের প্রমাণ পাওয়া গিয়েছে বলে দাবি পুলিশের। তবে অভিযুক্ত নারীকে পরীক্ষা করার পর তাঁর শরীরে কোনও পুরুষাঙ্গ খুঁজে পাওয়া যায়নি বলে জানা গেছে। তদন্তের স্বার্থে আপাতত তাঁকে পুলিশি হেফাজতে রাখা হয়েছে।
বন্ধুর বিয়ের উৎসবে যোগ দিতে গিয়ে গত ১৬ জুন রহস্যময় ভাবে উধাও হয়ে যান ভারতের উত্তরপ্রদেশের আলিগড় জেলার খের গ্রামের বাসিন্দা এক তরুণী। বিয়ের পর সেই সন্ধ্যেয় বর-কনে সহ বরযাত্রীরা ফিরে যাওয়ার পরও বাড়ি ফেরেননি ওই তরুণী। বুলন্দশহরের খুর্জা গ্রামে সেই বন্ধুর শ্বশুরবাড়িতে গিয়ে খোঁজ করেও হদিশ মেলে না তাঁর। সন্ধান মেলে না আত্মীয়-পরিজনদের বাড়িতেও। ১৭ জুন তরুণীর বাবা কের গ্রামেরই এক নারী ও তাঁর দুই মেয়ের বিরুদ্ধে স্থানীয় থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। তিনি জানান, তাঁর মেয়েকে বিয়ে দেওয়ার জন্য ওই নারী অপহরণ করেছেন। গ্রামে গুজব ছড়ায়, প্রেমিকের সঙ্গে গোপনে বিয়ে সারতেই নারীর সাহায্য নিয়েছেন ওই তরুণী।
এর পরই ঘটনা অন্য দিকে বাঁক নেয়। তল্লাশি চালিয়ে তরুণীকে ওই নারীর বাড়ি থেকে উদ্ধার করে পুলিশ। কিন্তু পুলিশ ও আদালতে বয়ান দিতে গিয়ে ওই নারীর বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ তুললেন তিনি। তরুণীর অভিযোগ, তিন সন্তানের জননী ওই নারী স্বভাবে উভকামী। বন্ধুর বিয়ে মিটে যাওয়ার পর কথায় ভুলিয়ে তরুণীকে সঙ্গে নিয়ে তিনি বের হন। এর পর তাঁরা নারীর বাড়িতে পৌঁছান। অভিযোগ, সেখানে তরুণীর উপর বলাত্কার করেন প্রতিবেশী নারী।
হাসপাতালে তরুণীকে পরীক্ষা করার পর অভিযোগের প্রমাণ পাওয়া গিয়েছে বলে দাবি পুলিশের। তবে অভিযুক্ত নারীকে পরীক্ষা করার পর তাঁর শরীরে কোনও পুরুষাঙ্গ খুঁজে পাওয়া যায়নি বলে জানা গেছে। তদন্তের স্বার্থে আপাতত তাঁকে পুলিশি হেফাজতে রাখা হয়েছে।