আগামী ৪০ বছরের মধ্যে বা ২০৫০ সালে পৃথিবী ভয়াবহ খাদ্য সঙ্কটের মুখোমুখি হবে। এ বিষয়টি জানিয়েছে মার্কিন সংস্থা ইউএস এজেন্সি ফর ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্টের শীর্ষস্থানীয় বিজ্ঞানী ফ্রেড ডেভিস।
সংস্থাটির খাদ্যসুরক্ষা বিভাগের প্রধান বিজ্ঞান উপদেষ্টা ডেভিস এক রিপোর্টে জানিয়েছেন, 'বিশ্বে সম্ভবত এই প্রথম জমি, জল ও শক্তির নিরিখে খাদ্য উত্পাদন কম হবে। এর ফলে ভুগবে বহু দেশের মানুষ ও তাদের সরকার।'
সম্প্রতি এক সাংবাদিক সম্মেলনে ডেভিস বলেন, 'আজ যেমন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল শক্তি, আর কয়েক বছর পরে খাদ্য ঘিরেই রাডনৈতিক অস্থিরতা তৈরি হবে।'
ডেভিসের হিসাবে ২০৫০ সালে বিশ্বের জনসংখ্যা ৩০ শতাংশ বেড়ে দাঁড়াবে ৯০০ কোটিতে। এই চাহিদা মেটাতে খাদ্য উত্পাদন বাড়া দরকার অন্তত ৭০ শতাংশ।
কৃষি উত্পাদন, খাদ্য সুরক্ষা, পরিবেশ, স্বাস্থ্য, মেদবাহুল্য সবই ওতপ্রোত ভাবে জড়িত। পৃথিবীতে প্রতি আট জনে এক জন অপুষ্টিজনিত রোগে ভোগে। পৃথিবীর ৭৫ শতাংশ গরিব মানুষের বাস চীন, ভারত, ব্রাজিল ও ফিলিপিন্সের মতো মাঝারি আয়ের দেশগুলোতে।
ডেভিস বলেন, জিনতত্ত্ব, বায়োটেকনোলজি, অ্যাগ্রোনমিক্সের মাধ্যমে কৃষি উত্পাদন যতই বাড়ুক তা কখনোই খাদ্যের চাহিদা মেটাতে সক্ষম হবে না।'
তিনি আরও বলেন, 'গবেষণার জন্য অর্থের জোগান কমতে থাকায় কৃষিক্ষেত্রে নতুন আবিষ্কার হচ্ছে না। আবার নতুন প্রযুক্তি ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের কাছে সব সময় পৌঁছায় না।' সূত্র- এই সময়।
সংস্থাটির খাদ্যসুরক্ষা বিভাগের প্রধান বিজ্ঞান উপদেষ্টা ডেভিস এক রিপোর্টে জানিয়েছেন, 'বিশ্বে সম্ভবত এই প্রথম জমি, জল ও শক্তির নিরিখে খাদ্য উত্পাদন কম হবে। এর ফলে ভুগবে বহু দেশের মানুষ ও তাদের সরকার।'
সম্প্রতি এক সাংবাদিক সম্মেলনে ডেভিস বলেন, 'আজ যেমন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল শক্তি, আর কয়েক বছর পরে খাদ্য ঘিরেই রাডনৈতিক অস্থিরতা তৈরি হবে।'
ডেভিসের হিসাবে ২০৫০ সালে বিশ্বের জনসংখ্যা ৩০ শতাংশ বেড়ে দাঁড়াবে ৯০০ কোটিতে। এই চাহিদা মেটাতে খাদ্য উত্পাদন বাড়া দরকার অন্তত ৭০ শতাংশ।
কৃষি উত্পাদন, খাদ্য সুরক্ষা, পরিবেশ, স্বাস্থ্য, মেদবাহুল্য সবই ওতপ্রোত ভাবে জড়িত। পৃথিবীতে প্রতি আট জনে এক জন অপুষ্টিজনিত রোগে ভোগে। পৃথিবীর ৭৫ শতাংশ গরিব মানুষের বাস চীন, ভারত, ব্রাজিল ও ফিলিপিন্সের মতো মাঝারি আয়ের দেশগুলোতে।
ডেভিস বলেন, জিনতত্ত্ব, বায়োটেকনোলজি, অ্যাগ্রোনমিক্সের মাধ্যমে কৃষি উত্পাদন যতই বাড়ুক তা কখনোই খাদ্যের চাহিদা মেটাতে সক্ষম হবে না।'
তিনি আরও বলেন, 'গবেষণার জন্য অর্থের জোগান কমতে থাকায় কৃষিক্ষেত্রে নতুন আবিষ্কার হচ্ছে না। আবার নতুন প্রযুক্তি ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের কাছে সব সময় পৌঁছায় না।' সূত্র- এই সময়।