সেনাচৌকির কাছেই এক জঙ্গলে আত্মহত্যার ব্যর্থ চেষ্টার পর ধরা পড়েছে দক্ষিণ কোরিয়ার পলাতক সেনা কর্মকর্তা। সোমবার ভোরে সামরিক বাহিনী গুরুতর আহত অবস্থায় গোসেওং শহরের নিকটস্থ জঙ্গল থেকে গ্রেফতার করে। শনিবার রাতে গুলি করে ৫ সহকর্মীকে হত্যা করে ও আরও ৭ জনকে আহত করে পালিয়ে যায় সার্জেন্ট ইম নামের ঐ সেনা। পরে এক প্রাইমারি স্কুলে আশ্রয় নিতে গেলে সেখানে সামরিক বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে নিহত হন বলেও খবর প্রকাশ হয়।
সর্বশেষে সামরিক সূত্রে জানা যায়, ইম আত্মহত্যা করার জন্য নিজের বুকে গুলি চালিয়েছে ও তাকে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
ইমের হত্যাকাণ্ডের ঘটনার পর প্রচুর সেনা মোতায়েন করে পালানোর সব রাস্তা বন্ধ করে দেয় পুলিশ। ইমকে গোসেওং শহরের কাছেই একটি জঙ্গলে কোণঠাসা করে আনা হয়। এক পর্যায়ে সেনাবাহিনীর সঙ্গে গুলি বিনিময়ও করে সার্জেন্ট ইম। পালিয়ে যাওয়ার সময় সে তার রাইফেল ও কিছু বিস্ফোরক সঙ্গে নিয়েছিল।
ইমের পরিবারের সদস্যদের গ্যাংওন প্রদেশে নিয়ে আসা হয়েছে। এক সেনা কর্মকর্তা দক্ষিণ কোরিয়ার গণমাধ্যমকে জানান, ইম তার বাবা ও ভাইয়ের সঙ্গে কথা বলার সময় কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন।
কোরিয়ার গণমাধ্যমে এক সেনাকর্মকর্তার দেওয়া তথ্য অনুযায়ী বলা হয়, ইম সেনাবাহিনীর জীবনে অভ্যস্ত হতে পারছিলো না। মাস তিনেকের ভেতরেই তার বের হয়ে যাওয়ার কথা ছিল। সূত্র: বিবিসি।
ইমের হত্যাকাণ্ডের ঘটনার পর প্রচুর সেনা মোতায়েন করে পালানোর সব রাস্তা বন্ধ করে দেয় পুলিশ। ইমকে গোসেওং শহরের কাছেই একটি জঙ্গলে কোণঠাসা করে আনা হয়। এক পর্যায়ে সেনাবাহিনীর সঙ্গে গুলি বিনিময়ও করে সার্জেন্ট ইম। পালিয়ে যাওয়ার সময় সে তার রাইফেল ও কিছু বিস্ফোরক সঙ্গে নিয়েছিল।
ইমের পরিবারের সদস্যদের গ্যাংওন প্রদেশে নিয়ে আসা হয়েছে। এক সেনা কর্মকর্তা দক্ষিণ কোরিয়ার গণমাধ্যমকে জানান, ইম তার বাবা ও ভাইয়ের সঙ্গে কথা বলার সময় কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন।
কোরিয়ার গণমাধ্যমে এক সেনাকর্মকর্তার দেওয়া তথ্য অনুযায়ী বলা হয়, ইম সেনাবাহিনীর জীবনে অভ্যস্ত হতে পারছিলো না। মাস তিনেকের ভেতরেই তার বের হয়ে যাওয়ার কথা ছিল। সূত্র: বিবিসি।