আপনি
কি সত্য-মিথ্যার
পার্থক্য করতে
পারেন? যদি
পারেন তাহলে
তো কথাই
নেই। বেশিরভাগ
মানুষই কিন্তু
সত্য আর
মিথ্যার পার্থক্যটা
করতে পারেনা।
আর পারেনা
বলেই জীবনে
বার বার
প্রতারিত হয়
মানুষ। মিথ্যা
ধরতে হলে
আপনার ‘লাই
ডিটেকটর’ যন্ত্রের
কোনো প্রয়োজন
নেই। বিশেষ
কিছু লক্ষণ
দেখেই আপনি
সনাক্ত করতে
পারবেন মিথ্যা
এবং মিথ্যুককে।
তাহলে জেনে
নিন উপায়
গুলো।
১)
মিথ্যুক ব্যক্তি
কখনই আপনার
চোখের দিকে
তাকিয়ে মিথ্যা
বলতে পারবে
না। ডানে,
বামে অথনা
নিচের দিকে
তাকিয়ে কথা
বলবে মিথ্যুক
ব্যক্তি।
২)
মিথ্যা কখনই
এক রকম
থাকে না।
যতবার আপনি
বিষয়টি নিয়ে
জিজ্ঞেস করবেন
ততবার সেটা
পরিবর্তিত হয়ে
যাবে। একেবার
একেকরকম ভাবে
উপস্থাপিত হবে
মিথ্যাটি।
৩)
মিথ্যা বলার
সময় মিথ্যাবাদি
বেশিরভাগ সময়েই
কিছুটা ঘামে।
মুখের হাসি
কম থাকে,
চোখের পাতা
বারবার পড়ে,
গলার স্বর
নেমে যায়
ইত্যাদি আরো
নানান রকমের
পরিবর্তন দেখা
যায়।
৪)
সাধারণত মিথ্যা
বলার সময়
মিথ্যুকরা হাত
কচলায়, মাথা
চুলকায় কিংবা
কিছুক্ষণ পরপর
নাক চুলকাতে
থাকে।
৫)
সাধারণত মিথ্যুকরা
মিথ্যা বলার
সময়ে না
চাইতেই অনেক
বেশি তথ্য
দিতে থাকবে।
মিথ্যাকে সত্য
বানানোর জন্য
অনেক অপ্রয়োজনীয়
তথ্য বলবে
তারা যা
আপনি জিজ্ঞেসও
করেন নাই।
৬)
মিথ্যাবাদিকে তার
কথার সত্যতা
নিয়ে প্রশ্ন
করলে খুব
সহজেই ক্ষেপে
যাবে সে।
৭)
মিথ্যাবাদী তার
কথার বিষয়বস্তু
খুব দ্রুত
বদলে ফেলার
চেষ্টা করে।
কোনো রকমে
মিথ্যাটা বলে
দিয়েই কথা
অন্যদিকে ঘুরিয়ে
ফেলার চেষ্টা
করে মিথ্যাবাদী।
৮)
মিথ্যা বলার
সময় মিথ্যাবাদীর
মুখের মাংসপেশি
শিথিল থাকবে
না। ফলে
মিথ্যাবাদীর মুখে
দুশ্চিন্তার ছাপ
পড়বে।
৯)
মিথ্যাবাদীরা কখনই
ঘটনার গভীরে
যেতে চায়
না। ঘটনার
গভীরের কথা
জিজ্ঞেস করলে
তারা সব
কথা এলোমেলো
করে ফেলে।
১০)
মিথ্যা বলার
সময় সাধারণত
মিথ্যাবাদী ব্যক্তি
আপনার থেকে
একটু দূরে
সরে যাবে।
মিথ্যাবাদীরা চেষ্টা
করে ফোনে
অথবা ম্যাসেজ
লিখে মিথ্যা
বলতে। কারণ
এই পদ্ধতিতে
সরাসরি কারো
সম্মুখীন হতে
হয়না।