সম্প্রতি গণমাধ্যমে উত্তাপ ছড়াচ্ছে ক্লিনটের নতুন আরও এক প্রেমিকার খবর।
দীর্ঘদেহী, ব্লন্ড চুলের সে নারী, যার সঙ্গে দীর্ঘ তেরো বছর সম্পর্ক ছিল
বলে উল্লেখ করেছেন The first Family Details: Secret Service Agents Reveal
the Hidden Life Of President বইটির লেখক রোনাল্ড কেসলার।
নতুন করে আলোর নিচে চলে আসা ভদ্রমহিলার নাম জুলিয়া ম্যাকমাহন, বর্তমানে তিনি তিন সন্তানের জননী। রোনাল্ড কেসলার উল্লেখ করেছেন, হিলারী ক্লিনটন যে সময়গুলোয় বাড়িতে থাকতেন না, কেবলমাত্র তখনই জুলিয়ার আগমন ঘটতো। এবং এ ব্যাপারে উভয় পক্ষই বেশ সাবধানতা অবলম্বন করতেন।
রোনাল্ড কেসলার বয়সকালে একজন সিক্রেট সার্ভিসম্যান ছিলেন। সিক্রেট সার্ভিসম্যানরা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতিদের আবাসে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতেন। কেসলার বলেছেন, কর্মসময়ে জুলিয়ার সত্যিকার পরিচয় জানতেন না তারা। জুলিয়ার কাছে যাওয়া নিষেধ ছিল, তাকে আটকানো নিষেধ ছিল তো বটেই। সে বইয়ে আরও উল্লেখ আছে, বাইরের কেউ ক্লিনটন বা হিলারির সঙ্গে দেখা করতে গেলে তাকে বিশেষ সাংকেতিক নাম বলতে হতো। যিনি সাংকেতিক নামটি জানেন না, তিনি দেখা করার অনুমতি পেতেন না।
ক্লিনটনের সাংকেতিক নাম ছিল ‘ঈগল’, আর হিলারির ‘এভারগ্রীন’ বা চিরসবুজ।
মনিকা লিউনস্কির পর জুলিয়া ম্যাকমাহনের আগমনে ক্লিনটনকে নতুন করে কতটা বিব্রত হতে হয়, সেটিই এখন দেখার বিষয়।
নতুন করে আলোর নিচে চলে আসা ভদ্রমহিলার নাম জুলিয়া ম্যাকমাহন, বর্তমানে তিনি তিন সন্তানের জননী। রোনাল্ড কেসলার উল্লেখ করেছেন, হিলারী ক্লিনটন যে সময়গুলোয় বাড়িতে থাকতেন না, কেবলমাত্র তখনই জুলিয়ার আগমন ঘটতো। এবং এ ব্যাপারে উভয় পক্ষই বেশ সাবধানতা অবলম্বন করতেন।
রোনাল্ড কেসলার বয়সকালে একজন সিক্রেট সার্ভিসম্যান ছিলেন। সিক্রেট সার্ভিসম্যানরা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতিদের আবাসে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতেন। কেসলার বলেছেন, কর্মসময়ে জুলিয়ার সত্যিকার পরিচয় জানতেন না তারা। জুলিয়ার কাছে যাওয়া নিষেধ ছিল, তাকে আটকানো নিষেধ ছিল তো বটেই। সে বইয়ে আরও উল্লেখ আছে, বাইরের কেউ ক্লিনটন বা হিলারির সঙ্গে দেখা করতে গেলে তাকে বিশেষ সাংকেতিক নাম বলতে হতো। যিনি সাংকেতিক নামটি জানেন না, তিনি দেখা করার অনুমতি পেতেন না।
ক্লিনটনের সাংকেতিক নাম ছিল ‘ঈগল’, আর হিলারির ‘এভারগ্রীন’ বা চিরসবুজ।
মনিকা লিউনস্কির পর জুলিয়া ম্যাকমাহনের আগমনে ক্লিনটনকে নতুন করে কতটা বিব্রত হতে হয়, সেটিই এখন দেখার বিষয়।