মাত্র আধা ঘণ্টার ব্যবধানে স্বর্ণপদক জিতলেন
স্কটল্যান্ডের দুই বোন কিম্বারলি রেনিক্স ও লুইস রেনিক্স। বৃহস্পতিবার
বিকালে (বাংলাদেশ সময় গভীর রাতে) জুডোর ৪৮ কেজি বিভাগে ভারতের সুশীলা
লিকমাবাকে হারিয়ে স্বর্ণপদক জয় করেন ২৬ বছর বয়সী কিম্বারলি। এটিই ছিল এ
আসরে স্কটল্যান্ডের প্রথম সোনা। এ সময় স্কটল্যান্ড এক্সিভিশন অ্যান্ড
কনফারেন্স সেন্টার (এসইসিসি)’র জুডো সেন্টারে উপস্থিত দর্শকরা আনন্দে ফেটে
পড়েন। এরপরে কিম্বারলির বড় বোন ৩১ বছর বয়সী লুইসও স্বর্ণ জেতেন ৫২ কেজি
বিভাগে। তিনি পরাস্ত করেন ইংল্যান্ডের কেলি এডওয়ার্ডসকে। মাত্র তিন সেকেন্ড
আগে বাদ পড়েন চারটি ভুলের কারণে। বড় বোনের জয় সরাসরি দেখতে পারেননি। কারণ
তিনি তখন ব্যস্ত ছিলেন অ্যান্টি ডোপিং প্রক্রিয়ায়।
যার নামে ভেন্যু তিনিই...
তার নামেই এই ভেন্যুর নামকরণ। তিনি বৃটেনের সবচেয়ে সফল অলিম্পিয়ান। তার জন্মও এই স্কটল্যান্ডের রাজধানী এডিনবার্গে। কিন্তু তাতে কি? আইনতো সবার জন্য সমান। এটা বাংলাদেশ নয়, যে ক্ষমতার জোরে বা মুখ চেনার কারণে আপনি পার পেয়ে যাবেন। তাই পাস দেখাতে না পারায় পার পাননি ক্রিস হয়। এই বৃটিশ সাইক্লিস্টের নামেই গ্লাসগোর ভেলাড্রোমের নাম। এখানেই অনুষ্ঠিত হচ্ছে কমনওয়েলথ গেমস সাইক্লিং। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে রানীর পাশে দাঁড়ানো এই সাইক্লিস্ট প্রথম দিন দেখতে গিয়েছিলেন সাইক্লিং। কিন্তু প্রবেশ পথে তাকে আটকে দেন নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা এক মহিলা কর্মী। পরে অবশ্য কর্মকর্তারা তাকে প্রবেশে সহযোগিতা করেন। এই ঘটনা চাপা থাকেনি। আলোচনা ছড়িয়ে পড়ে সর্বত্র। বিষয়টি স্বীকার করেছেন ক্রিস হয়ও। তিনি তার টুইটারে লিখেছেন, এতে আশ্চর্যের কিছু নেই। মেয়েটি কেবল তার দায়িত্বই পালন করেছে। ডোপ টেস্টে ধরা পড়ে নিষিদ্ধ হলেন রাই উইলিয়ামস। ওয়েলসের এই হার্ডলার ডোপ টেস্টে ধরা পড়ায় আর খেলতে পারবেন না এবার। গত ১১ই জুলাই গ্লাসগো গ্রাঁ প্রিতে অংশ নেয়ার সময় তার রক্ত নেয়া হয় পরীক্ষা করার জন্য। পরীক্ষায় তার রক্তে নিষিদ্ধ ওষুধের উপাদান পাওয়া যায়। ৩০ বছর বয়সী এই ৪০০ মিটার হার্ডলার ২০১২ ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপে স্বর্ণপদক জিতেছিলেন। তার নিষেধাজ্ঞা ওয়েলসের জন্য বড় আঘাত। তিনি দলের সহ-অধিনায়কও ছিলেন। তবে উইলিয়ামস এটা অজ্ঞানতাবশত হয়েছে দাবি করে বলেন যে, তিনি এতে বিমর্ষ ও হতাশ। পেশাদার অ্যাথলেট হিসেবে আমি মাদক গ্রহণ কখনই সমর্থন করি না। আমি দেশের মাদকবিরোধী সংস্থার সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে কাজ করব। তবে আমি দায় স্বীকার করে নিচ্ছি। কারণ আমার সতর্ক হওয়া উচিত ছিল।’ নিষেধাজ্ঞাই শেষ নয়, তার জন্য আরও শাস্তি অপেক্ষা করছে। তিনিই প্রথম নন, এর আগে ওয়েলসের বেশ কয়েকজন অ্যাথলেট প্রতিযোগিতা থেকে বাদ পড়েছেন ইনুজরির কারণে।
যার নামে ভেন্যু তিনিই...
তার নামেই এই ভেন্যুর নামকরণ। তিনি বৃটেনের সবচেয়ে সফল অলিম্পিয়ান। তার জন্মও এই স্কটল্যান্ডের রাজধানী এডিনবার্গে। কিন্তু তাতে কি? আইনতো সবার জন্য সমান। এটা বাংলাদেশ নয়, যে ক্ষমতার জোরে বা মুখ চেনার কারণে আপনি পার পেয়ে যাবেন। তাই পাস দেখাতে না পারায় পার পাননি ক্রিস হয়। এই বৃটিশ সাইক্লিস্টের নামেই গ্লাসগোর ভেলাড্রোমের নাম। এখানেই অনুষ্ঠিত হচ্ছে কমনওয়েলথ গেমস সাইক্লিং। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে রানীর পাশে দাঁড়ানো এই সাইক্লিস্ট প্রথম দিন দেখতে গিয়েছিলেন সাইক্লিং। কিন্তু প্রবেশ পথে তাকে আটকে দেন নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা এক মহিলা কর্মী। পরে অবশ্য কর্মকর্তারা তাকে প্রবেশে সহযোগিতা করেন। এই ঘটনা চাপা থাকেনি। আলোচনা ছড়িয়ে পড়ে সর্বত্র। বিষয়টি স্বীকার করেছেন ক্রিস হয়ও। তিনি তার টুইটারে লিখেছেন, এতে আশ্চর্যের কিছু নেই। মেয়েটি কেবল তার দায়িত্বই পালন করেছে। ডোপ টেস্টে ধরা পড়ে নিষিদ্ধ হলেন রাই উইলিয়ামস। ওয়েলসের এই হার্ডলার ডোপ টেস্টে ধরা পড়ায় আর খেলতে পারবেন না এবার। গত ১১ই জুলাই গ্লাসগো গ্রাঁ প্রিতে অংশ নেয়ার সময় তার রক্ত নেয়া হয় পরীক্ষা করার জন্য। পরীক্ষায় তার রক্তে নিষিদ্ধ ওষুধের উপাদান পাওয়া যায়। ৩০ বছর বয়সী এই ৪০০ মিটার হার্ডলার ২০১২ ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপে স্বর্ণপদক জিতেছিলেন। তার নিষেধাজ্ঞা ওয়েলসের জন্য বড় আঘাত। তিনি দলের সহ-অধিনায়কও ছিলেন। তবে উইলিয়ামস এটা অজ্ঞানতাবশত হয়েছে দাবি করে বলেন যে, তিনি এতে বিমর্ষ ও হতাশ। পেশাদার অ্যাথলেট হিসেবে আমি মাদক গ্রহণ কখনই সমর্থন করি না। আমি দেশের মাদকবিরোধী সংস্থার সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে কাজ করব। তবে আমি দায় স্বীকার করে নিচ্ছি। কারণ আমার সতর্ক হওয়া উচিত ছিল।’ নিষেধাজ্ঞাই শেষ নয়, তার জন্য আরও শাস্তি অপেক্ষা করছে। তিনিই প্রথম নন, এর আগে ওয়েলসের বেশ কয়েকজন অ্যাথলেট প্রতিযোগিতা থেকে বাদ পড়েছেন ইনুজরির কারণে।