এ প্রসঙ্গে সালমানের ভাষ্য, ‘আমি ‘‘হ্যালো ব্রাদার’’ এবং ‘‘ওয়ান্টেড’’ ছবিতেও গান গেয়েছি। আমার আশপাশের অনেকেই প্রায় আমাকে ছবির গানে কণ্ঠ দিতে বলেন। কিন্তু আমার সমস্যা হলো কারও কথা শুনে আমি কোনো কাজ করতে পারি না। কোনো কাজ করতে ইচ্ছে হলে আমি স্বতঃস্ফূর্তভাবেই তা করি।’ সম্প্রতি এক খবরে এমনটিই জানিয়েছে ওয়ান ইন্ডিয়া।
‘কিক’ ছবির গান রেকর্ডিং করতে এক ঘণ্টার জায়গায় তিন দিন সময় নিয়েছেন বলেও জানিয়েছেন খান সাহেব। এ প্রসঙ্গে তাঁর ভাষ্য, ‘গানের রেকর্ডিং শেষ হওয়ার পর তা শুনে আমার কাছে মোটেও ভালো লাগেনি। কিন্তু গানের কম্পোজাররা বললেন, আমি নাকি দারুণ গেয়েছি। আমাকে কোনো রকম দুশ্চিন্তা করতেও না করলেন তাঁরা। সাধারণত পেশাদার শিল্পীরা এ ধরনের গান রেকর্ডিং করতে এক ঘণ্টার মতো সময় নেন। আর আমার ক্ষেত্রে সেই কাজ করতে সময় লেগেছে তিন দিন।’
‘হ্যালো ব্রাদার’ ও ‘ওয়ান্টেড’ ছবির সংগীত পরিচালক ছিলেন বলিউডের জনপ্রিয় সংগীত পরিচালক জুটি সাজিদ-ওয়াজিদ। ওয়াজিদ আলীকে গুরু সম্বোধন করে সালমান বলেন, ‘সংগীতে আমার কোনো প্রশিক্ষণ নেই। প্রশিক্ষণ ছাড়া মাইকের সামনে গান গাওয়া সত্যিই অনেক কঠিন। আমার গুরু ওয়াজিদ। গানের রেকর্ডিংয়ের সময় সে আমার সামনে গান গাইত, আর আমি তাঁকে নকল করতাম।’