শিক্ষা ভবন হিসেবে পরিচিত মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর পরিদর্শন করতে গিয়ে শিক্ষক-কর্মচারীদের নানা অভিযোগের কথা শুনলেন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ।
আজ রোববার দুপুর সোয়া ১২টার দিকে হঠাত্ করেই শিক্ষা ভবনে যান শিক্ষামন্ত্রী। এ সময় প্রধান ফটকে শিক্ষক-কর্মচারীরা মন্ত্রীকে ঘিরে তাঁদের বিভিন্ন সমস্যার কথা জানান।
এ সময় একজন শিক্ষক বলেন, এখানে এমপিওভুক্তির (বেতনভাতা বাবদ মাসিক সরকারি অনুদান) জন্য আবেদন করলে এমপিও পেতে পাঁচ-সাত মাস লেগে যায়। কিন্তু পরে ওই পাঁচ-সাত মাসের বকেয়াটা আর দেওয়া হয় না।
যাত্রাবাড়ী এলাকার একজন অভিভাবক বলেন, যাত্রাবাড়ীতে একটি স্কুলের মাসিক বেতন ৭০০ টাকা। কিন্তু কোচিং বাবদ প্রতি মাসে নেওয়া হয় দুই হাজার ৫০০ টাকা।
এ সময় একজন শিক্ষক বলেন, এখানে এমপিওভুক্তির (বেতনভাতা বাবদ মাসিক সরকারি অনুদান) জন্য আবেদন করলে এমপিও পেতে পাঁচ-সাত মাস লেগে যায়। কিন্তু পরে ওই পাঁচ-সাত মাসের বকেয়াটা আর দেওয়া হয় না।
যাত্রাবাড়ী এলাকার একজন অভিভাবক বলেন, যাত্রাবাড়ীতে একটি স্কুলের মাসিক বেতন ৭০০ টাকা। কিন্তু কোচিং বাবদ প্রতি মাসে নেওয়া হয় দুই হাজার ৫০০ টাকা।
এভাবে শিক্ষক-কর্মচারীরা বিভিন্ন অনিয়মের চিত্র মন্ত্রীর কাছে তুলে ধরেন। মন্ত্রী তাঁদের লিখিতভাবে এসব অভিযোগ করার পরামর্শ দেন।
পরে মন্ত্রী আবদুল কুদ্দুস শিকদার নামে প্রশিক্ষণ শাখার একজন সহকারী পরিচালকের কক্ষে যান। সেখানে মন্ত্রী তাঁকে বলেন, তিনি (আবদুল কুদ্দুস শিকদার) প্রশিক্ষণার্থী শিক্ষকদের নানাভাবে হয়রানি করেন। এ সময় মন্ত্রী তাঁকে তিরস্কার করেন। সেখানে ৩০ মিনিট থাকার পর মন্ত্রী চলে যান।
এই শিক্ষা ভবনে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ পুরোনো। বিভিন্ন কাজে শিক্ষক-কর্মচারীরা এখানে গিয়ে অনেক সময় হয়রানিরও শিকার হন বলে অভিযোগ আছে।