কান্নাজড়িত কণ্ঠে বিজেপি নেতা কে লাক্ষণের বক্তব্যের জবাব দিলেন টেনিস তারকা সানিয়া
মির্জা। শুক্রবার এক সংবাদ মাধ্যমকে দেয়া সাক্ষাৎকারে বিজেপি নেতার
বক্তব্যের প্রতিবাদ জানিয়ে সানিয়া বলেন, ‘প্রতি মুহূর্তে আমার নাগরিকত্বের
প্রমাণ দিয়ে চলার ঘটনা খুবই বেদনাদায়ক। আমি নারী বলেই এই পরীক্ষা দিতে
হচ্ছে কি না জানি না।’
তিনি বলেন, ‘দেশের হয়ে এতো বছর খেলছি। ভারতীয় পাসপোর্ট রয়েছে আমার। কিন্তু বিয়ের পর থেকেই আমাকে এস পরীক্ষা দিতে হচ্ছে।’
তিনি আবেগ জড়িত কণ্ঠে বলেন, ‘হাজার বছরের বেশি সময় ধরে আমরা হায়দারাবাদে আছি। আর মৃত্যু পর্যন্ত আমি ভারতীয়ই থাকবো। কেউ আমাকে সেই পরিচয়ের বাইরে নিয়ে যেতে চাইলে বরদাস্ত করা হবে না। আর আমার জন্ম হয়েছে মুম্বাইয়ের হাসপাতালে। আমি তিন সাপ্তাহ বয়সে এখানে এসেছি।’
উল্লেখ্য, সানিয়াকে ভারতের সর্বশেষ প্রদেশ তেলেঙ্গানার ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হিসেবে নির্বাচিত করায় বিজেপি নেতা কে লক্ষণ সমালোচনায় মুখর হয়ে উঠেন। তিনি এই সুন্দরী টেনিস তারকাকে পাকিস্তানি পুত্রবধূ বলার পাশাপাশি তেলেঙ্গানার বাইরের লোক বলেও আখ্যায়িত করেন। তেলেঙ্গানার এই বিজেপি নেতা বলেন, ‘পাকিস্তানের পুত্রবধূ সানিয়া মির্জা। তাই সে যথেষ্ট স্থনীয় পরিচয় বহন করে না। আর সে জন্মেছেও মহারাষ্ট্রে। তাই সে তেলেঙ্গানার অ্যাম্বাসেডর হবার যোগ্য নয়।’
তিনি বলেন, ‘দেশের হয়ে এতো বছর খেলছি। ভারতীয় পাসপোর্ট রয়েছে আমার। কিন্তু বিয়ের পর থেকেই আমাকে এস পরীক্ষা দিতে হচ্ছে।’
তিনি আবেগ জড়িত কণ্ঠে বলেন, ‘হাজার বছরের বেশি সময় ধরে আমরা হায়দারাবাদে আছি। আর মৃত্যু পর্যন্ত আমি ভারতীয়ই থাকবো। কেউ আমাকে সেই পরিচয়ের বাইরে নিয়ে যেতে চাইলে বরদাস্ত করা হবে না। আর আমার জন্ম হয়েছে মুম্বাইয়ের হাসপাতালে। আমি তিন সাপ্তাহ বয়সে এখানে এসেছি।’
উল্লেখ্য, সানিয়াকে ভারতের সর্বশেষ প্রদেশ তেলেঙ্গানার ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হিসেবে নির্বাচিত করায় বিজেপি নেতা কে লক্ষণ সমালোচনায় মুখর হয়ে উঠেন। তিনি এই সুন্দরী টেনিস তারকাকে পাকিস্তানি পুত্রবধূ বলার পাশাপাশি তেলেঙ্গানার বাইরের লোক বলেও আখ্যায়িত করেন। তেলেঙ্গানার এই বিজেপি নেতা বলেন, ‘পাকিস্তানের পুত্রবধূ সানিয়া মির্জা। তাই সে যথেষ্ট স্থনীয় পরিচয় বহন করে না। আর সে জন্মেছেও মহারাষ্ট্রে। তাই সে তেলেঙ্গানার অ্যাম্বাসেডর হবার যোগ্য নয়।’