আপনার সঙ্গে জীবনসঙ্গীর সম্পর্ক যত গভীরই হোকনা কেন, কিছু গোপনীয়তা রাখতেই হয়। আর আপনি ঠিক কোন জিনিসটি গোপন রাখছেন এবং কী কারণে রাখছেন তা পরিষ্কার থাকা প্রয়োজন। সম্পর্কের ক্ষেত্রে সামান্য গোপনীয়তা অনেক সময় আপনার সম্পর্কের স্বার্থেই প্রয়োজনীয়।ঢাকাটাইমসের পাঠকদের জন্য থাকছে এ ধরনের কয়েকটি বিষয়, যা গোপন রাখলে সম্পর্ক ধরে রাখা সহজ হবে।
১. আপনি তার মাকে পছন্দ করেন না
সম্পর্কের ক্ষেত্রে এটি অন্যতম একটি গোপন তথ্য হতে পারে। আর এ বিষয়ে গোপনীয়তা রক্ষা করাই শ্রেয়। তার মাকে আপনি পছন্দ করেন না, তা নিশ্চয়ই কেউ শুনতে চাইবে না। একই বিষয় প্রযোজ্য তাদের পরিবারের অন্যদের ক্ষেত্রে। এ ধরনের তথ্য জানিয়ে দেওয়া হলে তা দুজনের মধ্যে টেনশন বাড়াবে। আর এতে তৈরি হতে পারে তিক্ততা।
২. অতীতের তুচ্ছ সম্পর্ক
অতীতের মধুর স্মৃতি অবশ্যই একে অন্যকে জানাতে হবে। কিন্তু এক্ষেত্রে একটি সীমারেখা থাকা প্রয়োজন। অতি তুচ্ছ অনেক বিষয় আছে যা প্রকাশ করা হলে তৈরি হতে পারে তিক্ততা। এ ধরনের একটি বিষয় হলো অতীতের তুচ্ছ সম্পর্ক। অতীতে আপনার কারো সঙ্গে তুচ্ছ সম্পর্ক ছিল, তা প্রকাশ করা হলে আপনার সঙ্গীর কাছে বড় কোনো বিষয় বলেও মনে হতে পারে। তাই তুচ্ছ বিষয়কে তুচ্ছ করেই দেখতে হবে।
৩. তার মুদ্রাদোষ আপনার জন্য বিরক্তিকর
প্রত্যেকেরই মুদ্রাদোষ থাকে। আমাদের অনেকেরই এ মুদ্রাদোষের মাধ্যমে স্বাতন্ত্র প্রকাশ পায়। আর এ মুদ্রাদোষ অনেক সময় অন্যকে বিরক্ত করে। তবে এ মুদ্রাদোষ পাল্টানো কঠিন। মুদ্রাদোষ যদি সে পাল্টানে না পারে তাহলে এ বিষয়ে অতিরিক্ত বলার প্রয়োজন নেই। মনে রাখবেন, আপনারও কিছু মুদ্রাদোষ আছে যা আপনার সঙ্গী সহ্য করে নিয়েছেন।
৪. সবকিছুর দাম
আপনি হয়তো সঙ্গীর সঙ্গে ব্যাংক অ্যাকাউন্টসহ সবকিছু্ই শেয়ার করেন। তার পরেও সব কেনাকাটার বিস্তারিত তাকে জানানোর প্রয়োজন নেই। আপনার রূপচর্চার পেছনে ব্যয় কিংবা লিপস্টিক কেনার খরচ, এসব বিষয় আপনার সঙ্গীকে নিয়মিত জানানোর চেয়ে না জানানোই ভালো।
৫. তার কাজের ধরন আপনার অপছন্দ
প্রত্যেক মানুষ যেমন ভিন্ন তেমন তাদের কাজের ধরনও ভিন্ন। এ ধারাতেই আপনার সঙ্গীর কাজের ধরনও আপনার তুলনায় ভিন্ন, এমনটা স্বীকার করে নিতেই হবে। সব কাজ আপনার মতো করে সে করবে, এমন ভাবার কোনো কারণ নেই। তাই তার কাজের ধরন আপনার অপছন্দ এমন কথা বলার আগে কাজের ফলাফলটা দেখুন। কাজের ধরন যতই পৃথক হোক না কেন, তা থেকে যদি ভালো ফলাফল আসে তাহলে এ বিষয় নিয়ে কথা বলার কোনো প্রয়োজন নেই- বরং গোপনীয়তাই শ্রেয়।
৬. আপনি তার রসিকতা পছন্দ করেন না
আপনার সঙ্গীর কোনো রসিকতা আপনার পছন্দ নাও হতে পারে। কিন্তু তার মানে এটা নয় যে, তার সব রসিকতাই আপনার অপছন্দ। আর বিষয়টি তাকে জানিয়ে দেওয়ার ফলে আঘাত পেতে পারে সে। তাই রসিকতা যদি হয় সুস্থ, তাহলে তার রস আস্বাদন করাই ভালো।
১. আপনি তার মাকে পছন্দ করেন না
সম্পর্কের ক্ষেত্রে এটি অন্যতম একটি গোপন তথ্য হতে পারে। আর এ বিষয়ে গোপনীয়তা রক্ষা করাই শ্রেয়। তার মাকে আপনি পছন্দ করেন না, তা নিশ্চয়ই কেউ শুনতে চাইবে না। একই বিষয় প্রযোজ্য তাদের পরিবারের অন্যদের ক্ষেত্রে। এ ধরনের তথ্য জানিয়ে দেওয়া হলে তা দুজনের মধ্যে টেনশন বাড়াবে। আর এতে তৈরি হতে পারে তিক্ততা।
২. অতীতের তুচ্ছ সম্পর্ক
অতীতের মধুর স্মৃতি অবশ্যই একে অন্যকে জানাতে হবে। কিন্তু এক্ষেত্রে একটি সীমারেখা থাকা প্রয়োজন। অতি তুচ্ছ অনেক বিষয় আছে যা প্রকাশ করা হলে তৈরি হতে পারে তিক্ততা। এ ধরনের একটি বিষয় হলো অতীতের তুচ্ছ সম্পর্ক। অতীতে আপনার কারো সঙ্গে তুচ্ছ সম্পর্ক ছিল, তা প্রকাশ করা হলে আপনার সঙ্গীর কাছে বড় কোনো বিষয় বলেও মনে হতে পারে। তাই তুচ্ছ বিষয়কে তুচ্ছ করেই দেখতে হবে।
৩. তার মুদ্রাদোষ আপনার জন্য বিরক্তিকর
প্রত্যেকেরই মুদ্রাদোষ থাকে। আমাদের অনেকেরই এ মুদ্রাদোষের মাধ্যমে স্বাতন্ত্র প্রকাশ পায়। আর এ মুদ্রাদোষ অনেক সময় অন্যকে বিরক্ত করে। তবে এ মুদ্রাদোষ পাল্টানো কঠিন। মুদ্রাদোষ যদি সে পাল্টানে না পারে তাহলে এ বিষয়ে অতিরিক্ত বলার প্রয়োজন নেই। মনে রাখবেন, আপনারও কিছু মুদ্রাদোষ আছে যা আপনার সঙ্গী সহ্য করে নিয়েছেন।
৪. সবকিছুর দাম
আপনি হয়তো সঙ্গীর সঙ্গে ব্যাংক অ্যাকাউন্টসহ সবকিছু্ই শেয়ার করেন। তার পরেও সব কেনাকাটার বিস্তারিত তাকে জানানোর প্রয়োজন নেই। আপনার রূপচর্চার পেছনে ব্যয় কিংবা লিপস্টিক কেনার খরচ, এসব বিষয় আপনার সঙ্গীকে নিয়মিত জানানোর চেয়ে না জানানোই ভালো।
৫. তার কাজের ধরন আপনার অপছন্দ
প্রত্যেক মানুষ যেমন ভিন্ন তেমন তাদের কাজের ধরনও ভিন্ন। এ ধারাতেই আপনার সঙ্গীর কাজের ধরনও আপনার তুলনায় ভিন্ন, এমনটা স্বীকার করে নিতেই হবে। সব কাজ আপনার মতো করে সে করবে, এমন ভাবার কোনো কারণ নেই। তাই তার কাজের ধরন আপনার অপছন্দ এমন কথা বলার আগে কাজের ফলাফলটা দেখুন। কাজের ধরন যতই পৃথক হোক না কেন, তা থেকে যদি ভালো ফলাফল আসে তাহলে এ বিষয় নিয়ে কথা বলার কোনো প্রয়োজন নেই- বরং গোপনীয়তাই শ্রেয়।
৬. আপনি তার রসিকতা পছন্দ করেন না
আপনার সঙ্গীর কোনো রসিকতা আপনার পছন্দ নাও হতে পারে। কিন্তু তার মানে এটা নয় যে, তার সব রসিকতাই আপনার অপছন্দ। আর বিষয়টি তাকে জানিয়ে দেওয়ার ফলে আঘাত পেতে পারে সে। তাই রসিকতা যদি হয় সুস্থ, তাহলে তার রস আস্বাদন করাই ভালো।