শেষ পর্যন্ত কোনো ‘চমক’ দেখতে হয়নি ফোর্তালেজার এস্তাদিও কাস্তেলাও স্টেডিয়ামকে।
ফেভারিট স্বাগতিক ব্রাজিলই দুরন্ত জয় তুলে নিয়েছে কলম্বিয়ার বিপক্ষে। শেষ
মুহূর্তে পেনাল্টি শট থেকে পাওয়া একমাত্র গোলে ব্যবধান কমিয়েছেন কেবল হামেস রদ্রিগেজ। ২-১
গোলের এ জয়ে ব্রাজিল পৌঁছে গেল সেরা চারে। আগামী ৮ জুলাই জার্মানির বিপক্ষে সেমিফাইনালে লড়বে
স্বাগতিকরা।
খেলার প্রথম মিনিটেই ফাউলে অভিযুক্ত হন কলম্বিয়ার গুয়েলের্মো গুয়ার্দাদো। ওই ফাউলে প্রথম ফ্রি-কিক করেন ব্রাজিলিয়ান মার্সেলো।
৪ মিনিটের মাথায়ই প্রথম আক্রমণ করে ব্রাজিল। ডি-বক্সের বাইরে থেকে বাম পায়ে নেইমারের নেওয়া শট লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়।
৬ মিনিটের মাথায় কলম্বিয়ান ক্রিস্টিয়ান জাপাতার পা ছুঁয়ে মাঠের বাইরে যাওয়া বলে প্রথম কর্নার কিক পায় ব্রাজিল। আর এতেই আসে সাফল্য। পোস্টারবয় নেইমারের করা দুর্দান্ত কিক অনেকটা ফাঁকা পেয়ে কলম্বিয়ান জালে খুব কাছ থেকে আলতো করে বল জড়িয়ে দেন ব্রাজিলিয়ান অধিনায়ক সিলভা।
এরপর পাল্টা আক্রমণে যাওয়ার চেষ্টা করে কলম্বিয়া। ৯ মিনিটের মাথায় অস্কার ফাউল করলে ফ্রি-কিক পায় কলম্বিয়ান। কিক নেন হামেস রদ্রিগেজ। তার ফ্রি-কিকে পাওয়া বল ডি-বক্সের বাইরে থেকে দূরপাল্লার শট নেন ফ্রেডি গুয়ারিন, তবে তা লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়।
১১ মিনিটের মাথায় ডি-বক্সের বাইরে থেকে আরেকবার গোলপোস্ট লক্ষ্য করে শট নেন কলম্বিয়ার গুয়েলের্মো গুয়ার্দাদো। তবে সেটা ক্লিয়ার করে দেয় ব্রাজিলের রক্ষণভাগ।
এরপর আবার আক্রমণে যায় ব্রাজিল। ২০ মিনিটের মাথায় নেইমারের পাসে ডি-বক্সের বাইরে থেকে হাল্কের নেওয়া দুর্দান্ত শট ফিরিয়ে দেন কলম্বিয়ান গোলরক্ষক ডেভিড অস্পিনা।
তবে অস্পিনার হাত থেকে বলটি ডি-বক্সের বাইরে চলে এলে এবার শট নেন অস্কার, কিন্তু সেই শটও আটকে দেন কলম্বিয়ান গোলরক্ষক।
সেকেন্ড বিশেকের ব্যবধানে আবারও আক্রমণ করে বসে ব্রাজিল। এবার শট নেন মার্সেলো। তবে ডি-বক্সের বাইরে থেকে তার নেওয়া শটটি ফিরিয়ে দেয় ব্রাজিলের রক্ষণভাগ।
২৭ মিনিটে ডি-বক্সের বাইরে থেকে আরেকটি লক্ষ্যভ্রষ্ট শট নেন মার্সেলো।
২৮ মিনিটে আবারও আক্রমণে নেমে মার্সেলোর পাসে ডি-বক্সের বাম পাশ থেকে দুর্দান্ত শট নেন হাল্ক, আর আটকে দেন গোলরক্ষক।
৩০ মিনিটে ডি-বক্সের বাইরে থেকে গুয়ার্দাদোর নেওয়া শট ফিরিয়ে দেয় ব্রাজিলের রক্ষণভাগ।
৩৪ মিনিটের মাথায় কর্নার কিক থেকে পাওয়া একটি লক্ষ্যভ্রষ্ট হেড নেন ফার্নান্দিনহো।
৩৭ মিনিটের মাথায় কলম্বিয়ার রদ্রিগেজে আক্রমণে গিয়ে ডি-বক্সের বাইরে থেকে বাম পায়ে শট নিলে সেটি ফিরিয়ে দেয় ব্রাজিলের রক্ষণভাগ।
৩৯ মিনিটের মাথায় নেইমারের পাসে পাওয়া বল লক্ষ্যভ্রষ্ট গন্তব্যে পাঠান হাল্ক।
৪৪ মিনিটের মাথায় আরেকটি লক্ষ্যভ্রষ্ট শট নেন পোস্টারবয় নেইমার।
প্রথমার্ধ পর্যন্ত এমন আক্রমণ-পাল্টা আক্রমণে আর কোনো গোল না হলে ১-০ গোলে এগিয়ে থেকে বিরতিতে যায় দু’দল।
বিরতির পর আক্রমণ পাল্টা আক্রমণে জমে লড়াই। তবে রক্ষণভাগ বেশি সামলাতে হয়েছে কলম্বিয়াকেই।
৬৯ মিনিটের মাথায় ডেভিড লুইজ দলের পক্ষে দ্বিতীয় গোল উদযাপন করলে খেলায় ২-০ গোলে এগিয়ে যায় ব্রাজিল।
খেলার শেষ মুহূর্তে ৭৮ মিনিটের মাথায় কার্লোস বাসাকে করা জুলিও সিজারের ফাউলের সুবাদে পাওয়া পেনাল্টি থেকে গোল আদায় করেন হামেস রদ্রিগেজ।
ব্যস, এরপর অাক্রমণ-পাল্টা আক্রমণ চললেও গোল উদযাপনের সুযোগ সৃষ্টি করতে পারেনি কোনো দল। এর ফলে খেলায় ২-১ গোলে জয় তুলে নিয়ে সেমিফাইনাল নিশ্চিত করে স্বাগতিকরা।
এই ম্যাচে জয়ের ফলে আগামী ৮ জুলাই বেলো হরিজন্তে স্টেডিয়ামে ফাইনালে ওঠার লড়াইয়ে জার্মানির মুখোমুখি হবে ব্রাজিল।
খেলার প্রথম মিনিটেই ফাউলে অভিযুক্ত হন কলম্বিয়ার গুয়েলের্মো গুয়ার্দাদো। ওই ফাউলে প্রথম ফ্রি-কিক করেন ব্রাজিলিয়ান মার্সেলো।
৪ মিনিটের মাথায়ই প্রথম আক্রমণ করে ব্রাজিল। ডি-বক্সের বাইরে থেকে বাম পায়ে নেইমারের নেওয়া শট লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়।
৬ মিনিটের মাথায় কলম্বিয়ান ক্রিস্টিয়ান জাপাতার পা ছুঁয়ে মাঠের বাইরে যাওয়া বলে প্রথম কর্নার কিক পায় ব্রাজিল। আর এতেই আসে সাফল্য। পোস্টারবয় নেইমারের করা দুর্দান্ত কিক অনেকটা ফাঁকা পেয়ে কলম্বিয়ান জালে খুব কাছ থেকে আলতো করে বল জড়িয়ে দেন ব্রাজিলিয়ান অধিনায়ক সিলভা।
এরপর পাল্টা আক্রমণে যাওয়ার চেষ্টা করে কলম্বিয়া। ৯ মিনিটের মাথায় অস্কার ফাউল করলে ফ্রি-কিক পায় কলম্বিয়ান। কিক নেন হামেস রদ্রিগেজ। তার ফ্রি-কিকে পাওয়া বল ডি-বক্সের বাইরে থেকে দূরপাল্লার শট নেন ফ্রেডি গুয়ারিন, তবে তা লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়।
১১ মিনিটের মাথায় ডি-বক্সের বাইরে থেকে আরেকবার গোলপোস্ট লক্ষ্য করে শট নেন কলম্বিয়ার গুয়েলের্মো গুয়ার্দাদো। তবে সেটা ক্লিয়ার করে দেয় ব্রাজিলের রক্ষণভাগ।
এরপর আবার আক্রমণে যায় ব্রাজিল। ২০ মিনিটের মাথায় নেইমারের পাসে ডি-বক্সের বাইরে থেকে হাল্কের নেওয়া দুর্দান্ত শট ফিরিয়ে দেন কলম্বিয়ান গোলরক্ষক ডেভিড অস্পিনা।
তবে অস্পিনার হাত থেকে বলটি ডি-বক্সের বাইরে চলে এলে এবার শট নেন অস্কার, কিন্তু সেই শটও আটকে দেন কলম্বিয়ান গোলরক্ষক।
সেকেন্ড বিশেকের ব্যবধানে আবারও আক্রমণ করে বসে ব্রাজিল। এবার শট নেন মার্সেলো। তবে ডি-বক্সের বাইরে থেকে তার নেওয়া শটটি ফিরিয়ে দেয় ব্রাজিলের রক্ষণভাগ।
২৭ মিনিটে ডি-বক্সের বাইরে থেকে আরেকটি লক্ষ্যভ্রষ্ট শট নেন মার্সেলো।
২৮ মিনিটে আবারও আক্রমণে নেমে মার্সেলোর পাসে ডি-বক্সের বাম পাশ থেকে দুর্দান্ত শট নেন হাল্ক, আর আটকে দেন গোলরক্ষক।
৩০ মিনিটে ডি-বক্সের বাইরে থেকে গুয়ার্দাদোর নেওয়া শট ফিরিয়ে দেয় ব্রাজিলের রক্ষণভাগ।
৩৪ মিনিটের মাথায় কর্নার কিক থেকে পাওয়া একটি লক্ষ্যভ্রষ্ট হেড নেন ফার্নান্দিনহো।
৩৭ মিনিটের মাথায় কলম্বিয়ার রদ্রিগেজে আক্রমণে গিয়ে ডি-বক্সের বাইরে থেকে বাম পায়ে শট নিলে সেটি ফিরিয়ে দেয় ব্রাজিলের রক্ষণভাগ।
৩৯ মিনিটের মাথায় নেইমারের পাসে পাওয়া বল লক্ষ্যভ্রষ্ট গন্তব্যে পাঠান হাল্ক।
৪৪ মিনিটের মাথায় আরেকটি লক্ষ্যভ্রষ্ট শট নেন পোস্টারবয় নেইমার।
প্রথমার্ধ পর্যন্ত এমন আক্রমণ-পাল্টা আক্রমণে আর কোনো গোল না হলে ১-০ গোলে এগিয়ে থেকে বিরতিতে যায় দু’দল।
বিরতির পর আক্রমণ পাল্টা আক্রমণে জমে লড়াই। তবে রক্ষণভাগ বেশি সামলাতে হয়েছে কলম্বিয়াকেই।
৬৯ মিনিটের মাথায় ডেভিড লুইজ দলের পক্ষে দ্বিতীয় গোল উদযাপন করলে খেলায় ২-০ গোলে এগিয়ে যায় ব্রাজিল।
খেলার শেষ মুহূর্তে ৭৮ মিনিটের মাথায় কার্লোস বাসাকে করা জুলিও সিজারের ফাউলের সুবাদে পাওয়া পেনাল্টি থেকে গোল আদায় করেন হামেস রদ্রিগেজ।
ব্যস, এরপর অাক্রমণ-পাল্টা আক্রমণ চললেও গোল উদযাপনের সুযোগ সৃষ্টি করতে পারেনি কোনো দল। এর ফলে খেলায় ২-১ গোলে জয় তুলে নিয়ে সেমিফাইনাল নিশ্চিত করে স্বাগতিকরা।
এই ম্যাচে জয়ের ফলে আগামী ৮ জুলাই বেলো হরিজন্তে স্টেডিয়ামে ফাইনালে ওঠার লড়াইয়ে জার্মানির মুখোমুখি হবে ব্রাজিল।