মধুতে প্রচুর আয়রন আছে, অ্যানিমিয়ার জন্য তাই মধু খুব উপকারী। মহিলারা রক্তাল্পতায় বেশি ভোগেন। মধু নিয়মিত খেলে তারা উপকার পাবেন। এছাড়া মধুতে রয়েছে ভিটামিন সি বা অ্যাসকরবিক এসিড, নিয়াসিন, প্যানটোমেনিক এসিড, মায়ামিন ও রিবোফাবিন। সুতরাং মধু অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবেও কাজ করেন। সর্দি কাশি বা নিত্যদিনের ছোটখাটো অসুখের হাত থেকে রেহাই পেতে সাহায্য করবে মধু।
মধু কোষ্ঠকাঠিন্য থেকেও রক্ষা করে। আর কোষ্ঠকাঠিন্যের কারণে নিয়মিত শরীরের টক্সিন বের না হলে অনেক সমস্যা হয়। এক কাপ গরম পানিতে দুই চামচ মধু মিশিয়ে খেলে অনেক উপকার পাবেন।
ত্বকের নানা সমস্যা, দাগ সারাতে কিংবা ব্রণের ক্ষত সারাতে মধু অ্যান্টিবায়োটিকের মতো কাজ করে। আর এটি এমন অ্যান্টিবায়োটিক যার কোনো ক্ষতিকর প্রভাব নেই। মধুর তিনটি গুণের জন্য এটি অ্যান্টিবায়োটিকের মতো কাজ করে। প্রথমত, এটি এসিডিক ধর্মের, দ্বিতীয়ত, এটির রয়েছে হাইপার অসমোটিকাল প্রপার্টি। আর তৃতীয়ত হচ্ছে, মধু বাতাসের সংস্পর্শে এসে হাইড্রোজেন-পার অক্সাইড তৈরি করে। তাই মধুতে কোনো জীবাণু জন্মাতে পারে না ও ক্ষত এবং ব্রণের দাগ সারাতে মধু খুব ভালো কাজ করে। গবেষণায় দেখা গেছে, মধুর মধ্যে ডিসেন্ট্রির জীবাণু রাখতে তা ৪৮ ঘণ্টার মাঝে ও ব্রঙ্কোনিউমোনিয়ার জীবাণু চতুর্থ দিনে এবং টাইফয়েডের জীবাণু পঞ্চম দিনে মারা যায়।
যেকোনো ধরনের ত্বকেই মধু ব্যবহার করা যায়। স্বাভাবিক, তৈলাক্ত, শুষ্ক কিংবা মিশ্র যেকোনো ত্বকের জন্য ময়েশ্চারাইজার প্রয়োজন। তবে তৈলাক্ত ত্বকের ময়লা দূর করার জন্য ময়েশ্চারাইজার প্রয়োজন। আর শুষ্ক ত্বকের আর্দ্রতা জোগানোর জন্য প্রয়োজন ময়েশ্চারাইজার। মধু ত্বকের ময়েশ্চার লস থামায়, উজ্জ্বল আভা আনে কান্ত ত্বকে। বলিরেখাও দূর করে। মধুর গুণ যুগ যুগ ধরে প্রমাণিত। গ্রিক সুন্দরীরা মধু পান করতেন যৌবন ধরে রাখতে। কিংবদন্তি সুন্দরী কিওপেট্রা মুখে মধু মাখতেন। মিসরের মায়েরা বাচ্চাদের মধু মিশ্রিত পানি পান করাতেন, যাতে তাদের স্বাস্থ্য ভালো থাকে ও তারা সুন্দর হয়। মধু খাওয়া ছাড়াও ত্বক ও চুলের জন্য সরাসরি মধু ব্যবহার করতে পারেন।
সকালে ঘুম থেকে উঠে হালকা গরম পানিতে এক চামচ মধু গুলে খেতে পারেন। আবার রাতে বা সন্ধ্যায় কান্তি দূর করতে চা বা কফিতে চিনির বদলে মধু দিতে পারেন। কান্তি দূর হবে আবার ওজন বাড়বে না।
যারা নিদ্রাহীনতায় ভুগছেন তারা ঘুমোতে যাওয়ার আগে দুধে এক চামচ মধু গুলে খেতে পারেন।
মধু কোষ্ঠকাঠিন্য থেকেও রক্ষা করে। আর কোষ্ঠকাঠিন্যের কারণে নিয়মিত শরীরের টক্সিন বের না হলে অনেক সমস্যা হয়। এক কাপ গরম পানিতে দুই চামচ মধু মিশিয়ে খেলে অনেক উপকার পাবেন।
ত্বকের নানা সমস্যা, দাগ সারাতে কিংবা ব্রণের ক্ষত সারাতে মধু অ্যান্টিবায়োটিকের মতো কাজ করে। আর এটি এমন অ্যান্টিবায়োটিক যার কোনো ক্ষতিকর প্রভাব নেই। মধুর তিনটি গুণের জন্য এটি অ্যান্টিবায়োটিকের মতো কাজ করে। প্রথমত, এটি এসিডিক ধর্মের, দ্বিতীয়ত, এটির রয়েছে হাইপার অসমোটিকাল প্রপার্টি। আর তৃতীয়ত হচ্ছে, মধু বাতাসের সংস্পর্শে এসে হাইড্রোজেন-পার অক্সাইড তৈরি করে। তাই মধুতে কোনো জীবাণু জন্মাতে পারে না ও ক্ষত এবং ব্রণের দাগ সারাতে মধু খুব ভালো কাজ করে। গবেষণায় দেখা গেছে, মধুর মধ্যে ডিসেন্ট্রির জীবাণু রাখতে তা ৪৮ ঘণ্টার মাঝে ও ব্রঙ্কোনিউমোনিয়ার জীবাণু চতুর্থ দিনে এবং টাইফয়েডের জীবাণু পঞ্চম দিনে মারা যায়।
যেকোনো ধরনের ত্বকেই মধু ব্যবহার করা যায়। স্বাভাবিক, তৈলাক্ত, শুষ্ক কিংবা মিশ্র যেকোনো ত্বকের জন্য ময়েশ্চারাইজার প্রয়োজন। তবে তৈলাক্ত ত্বকের ময়লা দূর করার জন্য ময়েশ্চারাইজার প্রয়োজন। আর শুষ্ক ত্বকের আর্দ্রতা জোগানোর জন্য প্রয়োজন ময়েশ্চারাইজার। মধু ত্বকের ময়েশ্চার লস থামায়, উজ্জ্বল আভা আনে কান্ত ত্বকে। বলিরেখাও দূর করে। মধুর গুণ যুগ যুগ ধরে প্রমাণিত। গ্রিক সুন্দরীরা মধু পান করতেন যৌবন ধরে রাখতে। কিংবদন্তি সুন্দরী কিওপেট্রা মুখে মধু মাখতেন। মিসরের মায়েরা বাচ্চাদের মধু মিশ্রিত পানি পান করাতেন, যাতে তাদের স্বাস্থ্য ভালো থাকে ও তারা সুন্দর হয়। মধু খাওয়া ছাড়াও ত্বক ও চুলের জন্য সরাসরি মধু ব্যবহার করতে পারেন।
সকালে ঘুম থেকে উঠে হালকা গরম পানিতে এক চামচ মধু গুলে খেতে পারেন। আবার রাতে বা সন্ধ্যায় কান্তি দূর করতে চা বা কফিতে চিনির বদলে মধু দিতে পারেন। কান্তি দূর হবে আবার ওজন বাড়বে না।
যারা নিদ্রাহীনতায় ভুগছেন তারা ঘুমোতে যাওয়ার আগে দুধে এক চামচ মধু গুলে খেতে পারেন।