বিএনপির চেয়ারপারসন অভিযোগ করেন, “আওয়ামী লীগ ছাড়া দেশে আর কেউ ভালো নেই। কাউকে কথা বলতে দেয়া হচ্ছে না। সত্য কথা বললে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করা হচ্ছে।”
জনগণের কল্যাণে সরকার কোনো দায়িত্ব পালন করছে না দাবি করে খালেদা জিয়া বলেন, “রাজধানীতে যানজট, ময়লা-আবর্জনায় পরিবেশ অস্বস্তিকর হয়ে উঠেছে। মহাসড়কগুলোর দূরবস্থায় জনসাধারণ চরম দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ দুর্নীতি ছাড়া দেশের উন্নয়নে কিছুই করছে না। শুধু যেখানে টাকা, সেখানেই তারা।”
বিএনপির চেয়ারপারসন বলেন, “আমরা শান্তি চাই। এ জন্য জাতীয় ঐক্য প্রয়োজন। আমরা যুদ্ধ করতে বলছি না। গণতন্ত্রের জন্য লড়াই ও অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ-প্রতিরোধ করতে হবে আমাদের।” গণতন্ত্রের স্বার্থে দল-মতনির্বিশেষে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনে নামার আহ্বান জানান তিনি।
অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিএফইউজের (একাংশ) সভাপতি শওকত মাহমুদ, মহাসচিব এম এ আজিজ, ডিইউজের (একাংশ) সভাপতি আব্দুল হাই শিকদার, সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম প্রধান, সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক রুহুল আমিন গাজী, নিউজ টুডের সম্পাদক রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি কামাল উদ্দিন সবুজ, সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আবদাল আহমেদ, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাধারণ সম্পাদক ইলিয়াস খান প্রমুখ।
বিএনপির নেতা ও বিশিষ্ট ব্যক্তিদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি প্রফেসর ড. এমাজউদ্দীন আহমদ, অধ্যাপক ইউসুফ হায়দার, গণস্বাস্থ্যের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফর উল্যাহ চৌধুরী, মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ ইবরাহীম প্রমুখ।






