ফাইনালে লিওনেল মেসির আর্জেন্টিনাকে হারিয়ে এবারের বিশ্বকাপ জিতল জার্মানি। বিশ্বকাপ জয় শেষে জার্মানির কোচ জোয়াকিম লো বলেন, এটা তাদের শেষ শিরোপা উদযাপন নয়। সামনে আরো আসছে।
ফাইনালের ১১৩ তম মিনিটে শিরোপা জয়সূচক গোলটি পান জার্মানির ২২ বছরের তরুণ মারিও গোটসা। আর বুকে নামিয়ে দৃষ্টিনন্দন জোরালো ভলিতে গোটসা গোলটি আদায় করেন ২৩ বছরের আন্দ্রে শুরলার দারুণ ক্রস থেকে। কোচ জোয়াকিম লোর তারুণ্য-নির্ভর নতুন ধাঁচের ফুটবলটা চোখে পড়ে গত বিশ্বকাপেই। সেবারের চ্যাম্পিয়ন স্পেনের কাছে সেমিফাইনালে ন্যূনতম ব্যবধানে হার নিয়ে স্বপ্ন ভেঙে ছিল জার্মানদের। তবে তার আগে নতুন ধাঁচের ছন্দময় পাওয়ার ফুটবলে তারা ফেভারিট আর্জেন্টিনাকে ৪-০ গোলে হারিয়ে চমকে দিয়েছিল বোদ্ধাদেরও।
জোয়াকিম লো বলেন, একবারে তরুণ একটা দল নিয়ে ২০১০ এর বিশ্বকাপ খেলছিল জার্মানি। জার্মানি দলের খেলোয়াড়দের অভিজ্ঞতা বাড়ছে। আর দলের বেশির ভাগ খেলোয়াড় বয়সে এখনো তরুণ। তাই আমি মনে করি, উত্তরোত্তর সাফল্য অপেক্ষা করছে জার্মানির সামনে। তিনি আরো বলেন, আমি জানি, এবারের বিশ্বকাপ জার্মানি দলের খেলোয়াড়দের আকাঙ্ক্ষা বাড়িয়ে দিয়েছে। দলে ৩০ বছরের নিচের খেলোয়াড়ই বেশি। ইনজুরির কারণে মার্কো রয়স এবারের বিশ্বকাপ খেলতে পারেনি। গোটসা, ওজিল, মুলার, ক্রুসদের দিকে দেখুন। ক্যারিয়ারে এখনো অনেক পাওয়ার আছে তাঁদের। এবারের বিশ্বকাপে অভিজ্ঞতা ও তারুণ্যে মিশেলে সবচেয়ে ভয়ংকর দল দেখাচ্ছিল জার্মানিকেই। ত্রিশোর্ধ বয়সের তারকা ফিলিপ লাম ও বাস্তিয়ান শোয়াইন স্টাইগারদের দৃঢ় নৈপুণ্যের সঙ্গে ৩৬ বছরের মিরোস্লাভ ক্লোসা ছিলেন দলের তরুণদের কাছে অনুপ্রেরণার। গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে একাদশে জায়গা নিয়ে ক্লোসা পান দুই গোল। এতে ক্লোসা ভেঙে দেন বিশ্বকাপে ব্রাজিল লিজেন্ড রোনালদো ডি লিমার সর্বাধিক ১৫ গোলের রেকর্ডটি। বিশ্বকাপে ক্লোসার মোট ১৬ গোল।
এবারের বিশ্বকাপ আসরে আগাগোড়া দারুণ নৈপুণ্য দেখিয়ে বিশ্বকাপ জিতলো জার্মানি। জার্মানির সফল কোচ জোয়াকিম লো এই জয়ের জন্য কৃতিত্ব দিলেন দেশটির ক্লাবগুলোকে। তিনি বলেন, একেবারে তরুণ একটি দল নিয়ে আমরা ২০১০ এর বিশ্বকাপ খেলছিলাম। তারুণ্য নির্ভর জার্মানি দলকে খেলতে দেখেছি ২০০০ ও ২০০৪ এর ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপেও। গ্রুপ পর্ব থেকেই বিদায় নিতে হয়েছিল তখন। তবে এবার পার্থক্য গড়ে দিয়েছে জার্মানির পেশাদার ক্লাবগুলো। খেলোয়াড় গড়ে ওঠায় বুন্দেসলীগার ক্লাবগুলো রাখছে বড় ভূমিকা। খেলোয়াড়দের ফুটবল পাঠ দিতে এদের একাডেমিগুলোও চমৎকার। জার্মানির এবারের বিশ্বকাপ জয়টা এসব ফুটবল একাডেমির শিক্ষা-দীক্ষারই ফল। এজন্য বুন্দেসলীগার ক্লাবগুলোকে আমি কৃতজ্ঞতা জানাই।
ফাইনালের ১১৩ তম মিনিটে শিরোপা জয়সূচক গোলটি পান জার্মানির ২২ বছরের তরুণ মারিও গোটসা। আর বুকে নামিয়ে দৃষ্টিনন্দন জোরালো ভলিতে গোটসা গোলটি আদায় করেন ২৩ বছরের আন্দ্রে শুরলার দারুণ ক্রস থেকে। কোচ জোয়াকিম লোর তারুণ্য-নির্ভর নতুন ধাঁচের ফুটবলটা চোখে পড়ে গত বিশ্বকাপেই। সেবারের চ্যাম্পিয়ন স্পেনের কাছে সেমিফাইনালে ন্যূনতম ব্যবধানে হার নিয়ে স্বপ্ন ভেঙে ছিল জার্মানদের। তবে তার আগে নতুন ধাঁচের ছন্দময় পাওয়ার ফুটবলে তারা ফেভারিট আর্জেন্টিনাকে ৪-০ গোলে হারিয়ে চমকে দিয়েছিল বোদ্ধাদেরও।
জোয়াকিম লো বলেন, একবারে তরুণ একটা দল নিয়ে ২০১০ এর বিশ্বকাপ খেলছিল জার্মানি। জার্মানি দলের খেলোয়াড়দের অভিজ্ঞতা বাড়ছে। আর দলের বেশির ভাগ খেলোয়াড় বয়সে এখনো তরুণ। তাই আমি মনে করি, উত্তরোত্তর সাফল্য অপেক্ষা করছে জার্মানির সামনে। তিনি আরো বলেন, আমি জানি, এবারের বিশ্বকাপ জার্মানি দলের খেলোয়াড়দের আকাঙ্ক্ষা বাড়িয়ে দিয়েছে। দলে ৩০ বছরের নিচের খেলোয়াড়ই বেশি। ইনজুরির কারণে মার্কো রয়স এবারের বিশ্বকাপ খেলতে পারেনি। গোটসা, ওজিল, মুলার, ক্রুসদের দিকে দেখুন। ক্যারিয়ারে এখনো অনেক পাওয়ার আছে তাঁদের। এবারের বিশ্বকাপে অভিজ্ঞতা ও তারুণ্যে মিশেলে সবচেয়ে ভয়ংকর দল দেখাচ্ছিল জার্মানিকেই। ত্রিশোর্ধ বয়সের তারকা ফিলিপ লাম ও বাস্তিয়ান শোয়াইন স্টাইগারদের দৃঢ় নৈপুণ্যের সঙ্গে ৩৬ বছরের মিরোস্লাভ ক্লোসা ছিলেন দলের তরুণদের কাছে অনুপ্রেরণার। গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে একাদশে জায়গা নিয়ে ক্লোসা পান দুই গোল। এতে ক্লোসা ভেঙে দেন বিশ্বকাপে ব্রাজিল লিজেন্ড রোনালদো ডি লিমার সর্বাধিক ১৫ গোলের রেকর্ডটি। বিশ্বকাপে ক্লোসার মোট ১৬ গোল।
এবারের বিশ্বকাপ আসরে আগাগোড়া দারুণ নৈপুণ্য দেখিয়ে বিশ্বকাপ জিতলো জার্মানি। জার্মানির সফল কোচ জোয়াকিম লো এই জয়ের জন্য কৃতিত্ব দিলেন দেশটির ক্লাবগুলোকে। তিনি বলেন, একেবারে তরুণ একটি দল নিয়ে আমরা ২০১০ এর বিশ্বকাপ খেলছিলাম। তারুণ্য নির্ভর জার্মানি দলকে খেলতে দেখেছি ২০০০ ও ২০০৪ এর ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপেও। গ্রুপ পর্ব থেকেই বিদায় নিতে হয়েছিল তখন। তবে এবার পার্থক্য গড়ে দিয়েছে জার্মানির পেশাদার ক্লাবগুলো। খেলোয়াড় গড়ে ওঠায় বুন্দেসলীগার ক্লাবগুলো রাখছে বড় ভূমিকা। খেলোয়াড়দের ফুটবল পাঠ দিতে এদের একাডেমিগুলোও চমৎকার। জার্মানির এবারের বিশ্বকাপ জয়টা এসব ফুটবল একাডেমির শিক্ষা-দীক্ষারই ফল। এজন্য বুন্দেসলীগার ক্লাবগুলোকে আমি কৃতজ্ঞতা জানাই।