বিশ্বকাপ জিতেছেন। সময় এখন উদ্যাপনের।কিন্তু পেশাদািরত্ব সেই আনন্দঘন পার্টি ফেলে টনি ক্রুসকে টেনে এনেছে স্পেনে।ছয় বছরের চুক্তিতে বায়ার্ন মিউনিখ ছেড়ে গত পরশু যোগ দিয়েছেন রিয়াল মাদ্রিদে।চুক্তির পরপরই ২৪ বছর বয়সী জার্মান মিডফিল্ডার সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে পরিচিত হলেন সমর্থকদের সঙ্গে। সেখানে প্রথম সংবাদ সম্মেলনটাও করে ফেললেন।
নতুন ঠিকানায় সমর্থকদের মন জিতে নিয়েছেন। রিয়ালে শিরোপাই শেষ কথা। ক্রুসও প্রথমেই দিলেন শিরোপা জয়ের প্রতিশ্রুতি, ‘শিরোপা জিততেই এখানে এসেছি আমি।ক্যারিয়ারে সব সময় আমি সেই চেষ্টাই করেছি।’ ক্রুস বাড়িয়ে বলেননি। এই বয়সেই প্রাপ্তির খাতাটা কানায় কানায় পূর্ণ। বায়ার্নের হয়ে জিতেছেন সম্ভাব্য সবকিছুই। ২০০৭ সালে বায়ার্নের মূল দলে অভিষেকের পর বুন্দেসলিগা, চ্যাম্পিয়নস লিগসহ ১২টি শিরোপা! ২০১২-১৩ মৌসুমে ‘ট্রেবল’। গত মৌসুমেও লিগ-কাপ-ক্লাবসহ চারটি শিরোপা। এমন সাফল্য পাচ্ছিলেন যেখানে, সেই ঘর ছেড়ে বেরিয়ে এলেন কেন?
কোচ পেপ গার্দিওলার সঙ্গে ঝামেলা হচ্ছিল বলেই গুঞ্জন। তবে সেই গুঞ্জন উড়িয়ে ক্রুস বলছেন, ‘মৌসুমের শুরু থেকেই জানতাম বায়ার্ন ছাড়ব। অন্য কোথাও নয়, আমি রিয়ালেই নাম লেখাতে চেয়েছিলাম। বায়ার্নে আমি দীর্ঘ সময় কাটিয়েছি এবং সবকিছুই জিতেছি। আমার মনে হয়েছে, নতুন কোনো চ্যালেঞ্জই আমার জন্য ভালো হবে। পেপের সঙ্গে কোনো সমস্যা ছিল না। আমাদের সম্পর্কটা ছিল দারুণ।’
ক্রুস জানেন, ঠিকানা বদলালেও চ্যালেঞ্জটা থাকবে একই, ‘আমি যখন বায়ার্নে শুরু করি, শিরোপা জেতাই ছিল একমাত্র বিকল্প। এখনো তা-ই। রিয়াল মাদ্রিদ বিশ্বের সেরা ক্লাব। তারা বায়ার্নের চেয়ে এক ধাপ এগিয়ে।’
ক্রুসের রিয়ালে আসাটা অবশ্য শুধুই বিশ্বকাপে অসাধারণ পারফরম্যান্সের পুরস্কার বলা ঠিক হবে না। কারণ দুই পক্ষের কথাবার্তা হচ্ছিল আগে থেকেই। সেটারই সুযোগ নিয়ে অনেকটা কম টাকায় জার্মান মিডফিল্ডারকে পেয়েছে রিয়াল। তাঁকে পেয়ে রিয়াল উচ্ছ্বসিত। সভাপতি ফ্লোরেন্তিনো পেরেজ যেমন বলছেন, ‘সে অসাধারণ একজন খেলোয়াড়। বিশ্বকাপেই সে তা দেখিয়েছে। সে ছিল টুর্নামেন্টের অন্যতম সেরা খেলোয়াড়।’
পছন্দের ক্লাবে আসতে পেরে ক্রুসও উচ্ছ্বসিত। তবে ভুলে যাচ্ছেন না নতুন দলে জায়গা পাকা করার প্রতিদ্বন্দ্বিতায় পড়তে হবে সামনে। ক্রুস নিজে বলেন, মাঠের সব পজিশনেই খেলার সামর্থ্য আছে তাঁর। তবে ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডই ক্রুসের আসল জায়গা, যেখানে জাবি আলোনসো ও স্যামি খেদিরা খেলেন রিয়ালে। একাদশে জায়গা পেতে ক্রুসকে তাঁর জাতীয় দল সতীর্থ খেদিরার সঙ্গেই লড়াই করতে হবে বলে ধারণা। খেদিরাও নিশ্চয়ই তা জানেন? কিন্তু ক্রুস বলছেন, খেদিরাও তাঁকে রিয়ালে আসতে অনুপ্রাণিত করেছেন, ‘আমি খেদিরার সঙ্গে কথা বলেছি। সেটা ছিল ইতিবাচক। খেদিরা আমার সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে।’ এএফপি, গোলডটকম।
নতুন ঠিকানায় সমর্থকদের মন জিতে নিয়েছেন। রিয়ালে শিরোপাই শেষ কথা। ক্রুসও প্রথমেই দিলেন শিরোপা জয়ের প্রতিশ্রুতি, ‘শিরোপা জিততেই এখানে এসেছি আমি।ক্যারিয়ারে সব সময় আমি সেই চেষ্টাই করেছি।’ ক্রুস বাড়িয়ে বলেননি। এই বয়সেই প্রাপ্তির খাতাটা কানায় কানায় পূর্ণ। বায়ার্নের হয়ে জিতেছেন সম্ভাব্য সবকিছুই। ২০০৭ সালে বায়ার্নের মূল দলে অভিষেকের পর বুন্দেসলিগা, চ্যাম্পিয়নস লিগসহ ১২টি শিরোপা! ২০১২-১৩ মৌসুমে ‘ট্রেবল’। গত মৌসুমেও লিগ-কাপ-ক্লাবসহ চারটি শিরোপা। এমন সাফল্য পাচ্ছিলেন যেখানে, সেই ঘর ছেড়ে বেরিয়ে এলেন কেন?
কোচ পেপ গার্দিওলার সঙ্গে ঝামেলা হচ্ছিল বলেই গুঞ্জন। তবে সেই গুঞ্জন উড়িয়ে ক্রুস বলছেন, ‘মৌসুমের শুরু থেকেই জানতাম বায়ার্ন ছাড়ব। অন্য কোথাও নয়, আমি রিয়ালেই নাম লেখাতে চেয়েছিলাম। বায়ার্নে আমি দীর্ঘ সময় কাটিয়েছি এবং সবকিছুই জিতেছি। আমার মনে হয়েছে, নতুন কোনো চ্যালেঞ্জই আমার জন্য ভালো হবে। পেপের সঙ্গে কোনো সমস্যা ছিল না। আমাদের সম্পর্কটা ছিল দারুণ।’
ক্রুস জানেন, ঠিকানা বদলালেও চ্যালেঞ্জটা থাকবে একই, ‘আমি যখন বায়ার্নে শুরু করি, শিরোপা জেতাই ছিল একমাত্র বিকল্প। এখনো তা-ই। রিয়াল মাদ্রিদ বিশ্বের সেরা ক্লাব। তারা বায়ার্নের চেয়ে এক ধাপ এগিয়ে।’
ক্রুসের রিয়ালে আসাটা অবশ্য শুধুই বিশ্বকাপে অসাধারণ পারফরম্যান্সের পুরস্কার বলা ঠিক হবে না। কারণ দুই পক্ষের কথাবার্তা হচ্ছিল আগে থেকেই। সেটারই সুযোগ নিয়ে অনেকটা কম টাকায় জার্মান মিডফিল্ডারকে পেয়েছে রিয়াল। তাঁকে পেয়ে রিয়াল উচ্ছ্বসিত। সভাপতি ফ্লোরেন্তিনো পেরেজ যেমন বলছেন, ‘সে অসাধারণ একজন খেলোয়াড়। বিশ্বকাপেই সে তা দেখিয়েছে। সে ছিল টুর্নামেন্টের অন্যতম সেরা খেলোয়াড়।’
পছন্দের ক্লাবে আসতে পেরে ক্রুসও উচ্ছ্বসিত। তবে ভুলে যাচ্ছেন না নতুন দলে জায়গা পাকা করার প্রতিদ্বন্দ্বিতায় পড়তে হবে সামনে। ক্রুস নিজে বলেন, মাঠের সব পজিশনেই খেলার সামর্থ্য আছে তাঁর। তবে ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডই ক্রুসের আসল জায়গা, যেখানে জাবি আলোনসো ও স্যামি খেদিরা খেলেন রিয়ালে। একাদশে জায়গা পেতে ক্রুসকে তাঁর জাতীয় দল সতীর্থ খেদিরার সঙ্গেই লড়াই করতে হবে বলে ধারণা। খেদিরাও নিশ্চয়ই তা জানেন? কিন্তু ক্রুস বলছেন, খেদিরাও তাঁকে রিয়ালে আসতে অনুপ্রাণিত করেছেন, ‘আমি খেদিরার সঙ্গে কথা বলেছি। সেটা ছিল ইতিবাচক। খেদিরা আমার সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে।’ এএফপি, গোলডটকম।