‘দাবাং’, ‘রেডি’, ‘বডিগার্ড’, ‘এক থা টাইগার’, ‘দাবাং ২’ ছবিগুলো দারুণ ব্যবসা করলেও, জয়ের মালা গলায় পরতে পারেনি সালমান খান অভিনীত সর্বশেষ ছবি ‘জয় হো’। ছবিটি ১২৬ কোটি রুপি গচ্চা দিয়েছে বলেই সম্প্রতি জানিয়েছেন সালমান। আর এর পেছনে ছবির টিকিট মূল্য কম হওয়াকেই মূল কারণ হিসেবে চিহ্নিত করেছেন খান সাহেব।
চলতি বছরের ২৪ জানুয়ারি মুক্তি পায় ‘জয় হো’। বছরের প্রথম বিগ বাজেটের ছবিটির সাফল্য নিয়ে নির্মাতাদের অনেক আশা থাকলেও, মুক্তির পর বক্স অফিসে মুখ থুবড়ে পড়ে ‘জয় হো’। সম্প্রতি এক খবরে এ তথ্য জানিয়েছে ওয়ান ইন্ডিয়া।
‘জয় হো’ ছবিটি আশানুরূপ সাফল্য না পাওয়ার কারণ জানাতে গিয়ে সম্প্রতি সালমান বলেন, ‘আমার মনে হয়, জানুয়ারি মাসে ছবিটি মুক্তি দেওয়া ঠিক হয়নি। এই সময়টাতে স্কুলগুলো খুলে যায়। ছুটির আমেজ শেষ করে কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়ে সবাই।’
চলতি বছরের ২৪ জানুয়ারি মুক্তি পায় ‘জয় হো’। বছরের প্রথম বিগ বাজেটের ছবিটির সাফল্য নিয়ে নির্মাতাদের অনেক আশা থাকলেও, মুক্তির পর বক্স অফিসে মুখ থুবড়ে পড়ে ‘জয় হো’। সম্প্রতি এক খবরে এ তথ্য জানিয়েছে ওয়ান ইন্ডিয়া।
‘জয় হো’ ছবিটি আশানুরূপ সাফল্য না পাওয়ার কারণ জানাতে গিয়ে সম্প্রতি সালমান বলেন, ‘আমার মনে হয়, জানুয়ারি মাসে ছবিটি মুক্তি দেওয়া ঠিক হয়নি। এই সময়টাতে স্কুলগুলো খুলে যায়। ছুটির আমেজ শেষ করে কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়ে সবাই।’
সালমান আরও বলেন, ‘এ ছাড়া ছবির টিকিট মূল্য কম রাখার সিদ্ধান্তটি মোটেও ঠিক হয়নি। মূলত এ কারণেই বক্স অফিসে সাফল্যের মুখ দেখতে ব্যর্থ হয়েছে ‘‘জয় হো’’। সপ্তাহের শেষ দিনে এর টিকিটের মূল্য ছিল ২৫০ রুপি। সপ্তাহের অন্যান্য দিনগুলোতে টিকিটের মূল্য ছিল আরও কম। বার্তা-নির্ভর ছবিটি বেশি সংখ্যক দর্শকরা যাতে দেখতে পারেন, সেই লক্ষ্যেই ছবির টিকিটের মূল্য কম রেখেছিলাম আমরা। বড় সেই ভুলের মাশুল হিসেবে ১২৬ কোটি রুপি গচ্চা দিতে হয়েছে আমাদের।’
‘জয় হো’ ছবির ব্যর্থতার পেছনে আরও কিছু কারণের কথা জানিয়ে সালমান বলেন, ‘আমার ধারণা, টেলিভিশনে ‘‘জয় হো’’ ছবিটি দেখলে অনেক ভালো লাগবে দর্শকদের। কারণ ছবিটিতে সুন্দর কিছু বার্তা রয়েছে। পরিবারের সবাইকে নিয়ে আনন্দ করে দেখার মতো একটি ছবি এটি। আমরা ভেবেছিলাম ছবির গানগুলো সবাই খুব পছন্দ করবেন। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য, ছবির গানগুলো আশানুরূপ জনপ্রিয়তা পায়নি।’
সালমান আরও বলেন, ‘প্রতিটি অভিনেতাই চায়, তাঁর অভিনীত নতুন ছবি সাফল্যের মাপকাঠিতে আগের ছবিগুলোকে ছাপিয়ে যাক। ‘‘দাবাং’’ ছবির পর বাস্তবধর্মী একটি ছবি আমরা বানাতে চেয়েছিলাম। ‘জয় হো’ তেমনই একটি ছবি। সাধারণত ছবির নায়কের পরাজয় দেখানো হয় না ছবিতে। কিন্তু ‘‘জয় হো’’ ছবির নায়ককে পরাজিত হতে দেখা গেছে ছবিতে। সব মিলিয়ে বেশ সিরিয়াস একটি ছবিই হয়েছে এটি। সম্ভবত এ কারণে সিনেমা হলগুলো পর্যাপ্ত দর্শক টানতে পারেনি।’
‘জয় হো’ সাফল্যের মুখ না দেখলেও সালমান তাঁর পরবর্তী ছবি ‘কিক’ নিয়ে খুবই আশাবাদী। এ প্রসঙ্গে ৪৮ বছর বয়সী এ তারকা অভিনেতার ভাষ্য, ‘তেলেগু ভাষায় নির্মিত ‘‘কিক’’ ছবির রিমেক এটি। ছবির গল্প-ভাবনা আমার খুব ভালো লেগেছে। মূলত এ কারণেই ছবিটি করতে রাজি হয়েছি আমি। দক্ষিণী ছবির গল্প-ভাবনা এমনিতেই অনেক ভালো হয়। ‘‘কিক’’ ছবির ক্ষেত্রে মূল গল্প-ভাবনা ঠিক রেখে আমরা আমাদের মতো করে ছবিটি বানানোর চেষ্টা করেছি। এর আগে এ ধরনের কাজ করে আমরা সাফল্য পেয়েছি। আশা করছি, এবারও পাব। গতানুগতিক ধারার ছবির চেয়ে জীবনকে ছাপিয়ে যায় এমন গল্পনির্ভর ছবিতে অভিনয় করতেই আমি পছন্দ করি। ‘‘কিক’’ তেমনই একটি ছবি।’
‘জয় হো’ ছবির ব্যর্থতার পেছনে আরও কিছু কারণের কথা জানিয়ে সালমান বলেন, ‘আমার ধারণা, টেলিভিশনে ‘‘জয় হো’’ ছবিটি দেখলে অনেক ভালো লাগবে দর্শকদের। কারণ ছবিটিতে সুন্দর কিছু বার্তা রয়েছে। পরিবারের সবাইকে নিয়ে আনন্দ করে দেখার মতো একটি ছবি এটি। আমরা ভেবেছিলাম ছবির গানগুলো সবাই খুব পছন্দ করবেন। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য, ছবির গানগুলো আশানুরূপ জনপ্রিয়তা পায়নি।’
সালমান আরও বলেন, ‘প্রতিটি অভিনেতাই চায়, তাঁর অভিনীত নতুন ছবি সাফল্যের মাপকাঠিতে আগের ছবিগুলোকে ছাপিয়ে যাক। ‘‘দাবাং’’ ছবির পর বাস্তবধর্মী একটি ছবি আমরা বানাতে চেয়েছিলাম। ‘জয় হো’ তেমনই একটি ছবি। সাধারণত ছবির নায়কের পরাজয় দেখানো হয় না ছবিতে। কিন্তু ‘‘জয় হো’’ ছবির নায়ককে পরাজিত হতে দেখা গেছে ছবিতে। সব মিলিয়ে বেশ সিরিয়াস একটি ছবিই হয়েছে এটি। সম্ভবত এ কারণে সিনেমা হলগুলো পর্যাপ্ত দর্শক টানতে পারেনি।’
‘জয় হো’ সাফল্যের মুখ না দেখলেও সালমান তাঁর পরবর্তী ছবি ‘কিক’ নিয়ে খুবই আশাবাদী। এ প্রসঙ্গে ৪৮ বছর বয়সী এ তারকা অভিনেতার ভাষ্য, ‘তেলেগু ভাষায় নির্মিত ‘‘কিক’’ ছবির রিমেক এটি। ছবির গল্প-ভাবনা আমার খুব ভালো লেগেছে। মূলত এ কারণেই ছবিটি করতে রাজি হয়েছি আমি। দক্ষিণী ছবির গল্প-ভাবনা এমনিতেই অনেক ভালো হয়। ‘‘কিক’’ ছবির ক্ষেত্রে মূল গল্প-ভাবনা ঠিক রেখে আমরা আমাদের মতো করে ছবিটি বানানোর চেষ্টা করেছি। এর আগে এ ধরনের কাজ করে আমরা সাফল্য পেয়েছি। আশা করছি, এবারও পাব। গতানুগতিক ধারার ছবির চেয়ে জীবনকে ছাপিয়ে যায় এমন গল্পনির্ভর ছবিতে অভিনয় করতেই আমি পছন্দ করি। ‘‘কিক’’ তেমনই একটি ছবি।’