১৯৩০ থেকে ২০১০। ৮০ বছরের পরিক্রমায় যা দেখা যায়নি, ব্রাজিল বিশ্বকাপে
এসে সেই বিরল চিত্রলিপির মঞ্চায়ন হলো। ফুটবল যজ্ঞ মাঠে গড়ানোর সাত যুগ পর
অর্থাৎ, ৮৪ বছরের মাথায় এই প্রথম একই সাথে ফুটবল বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে
দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনা। ফলে ফুটবল রোমান্টিকদের চির
অতৃপ্তি ব্রাজিল-আর্জেন্টিনা ফাইনালের স্বপ্নটা আরো একটু রঙিন হয়ে উঠলো।
শনিবার ব্রাসিলিয়ায় এস্টাডিও ন্যাসিনিওল স্টেডিয়ামে বেলজিয়ামকে ১-০ গোলে হারিয়ে ২৪ বছর পর সেমিফাইনাল নিশ্চিত করে লিওনেল মেসির আর্জেন্টিনা। এদিন আকাশী-সাদা জার্সিধারীদের পক্ষে জয়সূচক একমাত্র গোলটি করেন গনজালো হিগুয়েন। যখন মাঝমাঠে মেসির নিকট থেকে বল পেয়ে হিগুয়েনকে বল ঠেলেন মারিয়া। তাতেই লক্ষ্যভেদী গোল। এর আগে শুক্রবার ব্রাজিলও ঘরের মাঠের বিশ্বকাপে সেমিফাইনালের টিকিট নিশ্চিত করে। ডেভিড লুইস ও থিয়াগো সিলভার লক্ষ্যভেদে কলম্বিয়াকে ২-০ গোলে হারায় সেলেসাওরা।
২০০৬ ও ২০১০ সালের বিশ্বকাপে ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনার পথচলা একই বাঁকে মিলে গিয়েছিল। দুই দলই কোয়ার্টার ফাইনালে গিয়ে থেমে যায়। অবশ্য এর আগে ২০০২ সালে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার নজির গড়ে ‘দে ফেনোমেনন’ খ্যাত রোনাল্ড ‘রা। আর সেবারই সবাইকে অবাক করে গ্রুপ পর্ব থেকেই বিদায় নিয়েছিল গ্যাব্রিয়েল বাতিস্তুতা ও হার্নান ক্রেসপোদের আর্জেন্টিনা। অথচ বিশ্বকাপে বাছাই পর্বে দুর্বার ছিল আর্জেন্টাইনরা। তার আগে ১৯৯৪ ও ১৯৯৮ সালেও সেমির স্বাদ পাওয়া হয়নি লাতিন আমেরিকার অন্যতম ফুটবল পরাশক্তি আলবেসেলেস্তিদের। এর মাঝে ১৯৯৪ সালে চ্যাম্পিয়ন হয় ব্রাজিল। তারও চার বছর বাদে ফ্রান্সে গিয়ে রানার্সআপের তকমা জোটে সেলেসাওদের।
শনিবার ব্রাসিলিয়ায় এস্টাডিও ন্যাসিনিওল স্টেডিয়ামে বেলজিয়ামকে ১-০ গোলে হারিয়ে ২৪ বছর পর সেমিফাইনাল নিশ্চিত করে লিওনেল মেসির আর্জেন্টিনা। এদিন আকাশী-সাদা জার্সিধারীদের পক্ষে জয়সূচক একমাত্র গোলটি করেন গনজালো হিগুয়েন। যখন মাঝমাঠে মেসির নিকট থেকে বল পেয়ে হিগুয়েনকে বল ঠেলেন মারিয়া। তাতেই লক্ষ্যভেদী গোল। এর আগে শুক্রবার ব্রাজিলও ঘরের মাঠের বিশ্বকাপে সেমিফাইনালের টিকিট নিশ্চিত করে। ডেভিড লুইস ও থিয়াগো সিলভার লক্ষ্যভেদে কলম্বিয়াকে ২-০ গোলে হারায় সেলেসাওরা।
২০০৬ ও ২০১০ সালের বিশ্বকাপে ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনার পথচলা একই বাঁকে মিলে গিয়েছিল। দুই দলই কোয়ার্টার ফাইনালে গিয়ে থেমে যায়। অবশ্য এর আগে ২০০২ সালে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার নজির গড়ে ‘দে ফেনোমেনন’ খ্যাত রোনাল্ড ‘রা। আর সেবারই সবাইকে অবাক করে গ্রুপ পর্ব থেকেই বিদায় নিয়েছিল গ্যাব্রিয়েল বাতিস্তুতা ও হার্নান ক্রেসপোদের আর্জেন্টিনা। অথচ বিশ্বকাপে বাছাই পর্বে দুর্বার ছিল আর্জেন্টাইনরা। তার আগে ১৯৯৪ ও ১৯৯৮ সালেও সেমির স্বাদ পাওয়া হয়নি লাতিন আমেরিকার অন্যতম ফুটবল পরাশক্তি আলবেসেলেস্তিদের। এর মাঝে ১৯৯৪ সালে চ্যাম্পিয়ন হয় ব্রাজিল। তারও চার বছর বাদে ফ্রান্সে গিয়ে রানার্সআপের তকমা জোটে সেলেসাওদের।