২৯৪ রান তাড়া করে অ্যারন
ফিঞ্চের অপরাজিত সেঞ্চুরি দৌলতে শেন ওয়ার্নের অবশিষ্ট বিশ্ব একাদশকে
হাসতে হাসতে সাত উইকেটে হারাল সচীন তেন্ডুলকরের এমসিসি একাদশ৷ ১৪৫ বলে ১৮১
রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেন ফিঞ্চ৷ অজি ওপেনারের ইনিংস সাজানো ছিল ২৩টি চার
ও ছ’টি ছয়ে৷ফিঞ্চের সেঞ্চুরিতে জয়ী সচীনের এমসিসি একাদশ
ফিঞ্চের সঙ্গে ওপেনিং জুটিতে ১০৭ রান যোগ করেন সচীন৷ কিন্তু, ব্যক্তিগত ৪৪ রানে মুরলীধরনের বলে বোল্ড হয়ে প্যাভিলিয়নে ফেরেন সচিন তেন্ডুলকর৷ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে গুডবাই জানানোর ঠিক ছ’ মাস ১৮দিন পর বাইশ গজে ব্যাটে নামেন লিটল মাস্টার৷ এখনও ব্যাটে ধার কমেনি মাস্টার ব্লাস্টারের৷ লর্ডসের বাইশ গজে তাঁর কভার ও স্ট্রেট ড্রাইভ দর্শকদের পুরনো দিনে ফিরিয়ে নিয়ে যায়৷ ৪৫ বলে সাতটি বাউন্ডারির সাহায্যে ৪৪ রান করে মুরলীর বলে কাট মারতে গিয়ে বোল্ড হন সচীন৷ বড় রান পাননি আর কিংবদন্তি৷ফিঞ্চের সেঞ্চুরিতে জয়ী সচীনের এমসিসি একাদশ
ব্যক্তিগত ২৩ রানে কলিংউডের বলে স্টাম্প-আউট হন ব্রায়ান লারা৷ শূন্য রানে প্যাভিলিয়নে ফেরেন রাহুল দ্রাবিড়৷ ৩৭ রানে অপরাজিত থাকেন শিবনারায়ণ চন্দ্রপল৷ফিঞ্চের সেঞ্চুরিতে জয়ী সচীনের এমসিসি একাদশ
এমসিসি-র ২০০ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে লর্ডসে অবশিষ্ট বিশ্ব একাদশের বিরুদ্ধে ৫০ ওভারের প্রীতি ম্যাচ খেলে এমসিসি একাদশ৷ প্রথম ব্যাট করে যুবরাজের ব্যাটিং ঝড়ে ২৯৩ রান তোলে অবশিষ্ট বিশ্ব একাদাশ৷ ১৩৪ বলে ১৩২ রানের দুর্দান্ত ইনিংস খেলেন যুবরাজ৷
ওয়ার্নের বিশ্ব একাদশ প্রথম উইকেট হারায় ৫৪ রানে৷ সেখান থেকে হঠাৎই ৫ উইকেটে ৬৮ হয়ে গিয়েছিল শেন ওয়ার্নের দলের৷ কিন্তু দলের নিচের দিকের ব্যাটসম্যানরাও যে এমন সব মহান তারকা, যে অধিনায়কের দুশ্চিন্তার কোনও কারণ ছিল না৷ ৫ নম্বরে নেমে সেঞ্চুরি করে দলকে বড় রানে পৌঁছে দেন যুবি৷ শেষ পর্যন্ত সচীনের বলে আউট হন ‘পাঞ্জাব পুত্তর’৷ যুবি আউট হওয়ার পর কলিংউড (৪০) এবং পিটার সিডল (৩৩) রান করে দলের রানকে পৌঁছে দিলেন ২৯৩-তে৷ এমসিসি-র হয়ে বল হাতে সফল পাকিস্তানের অফ-স্পিনার সাঈদ আজমল৷ ৪৫ রান দিয়ে ৪ উইকেট নিলেন তিনি৷ এছাড়া ২টি উইকেট পেয়েছেন ব্রেট লি৷
অবশিষ্ট বিশ্ব একাদশ ২৯৩/৭ (যুবরাজ সিং ১৩২, সাইদ আজমল ৪-৪৫)
এমসিসি একাদশ ৪৫.৩ ওভারে ২৯৬/৩ (ফিঞ্চ ১৮১*, সচীন ৪৪)
ফিঞ্চের সঙ্গে ওপেনিং জুটিতে ১০৭ রান যোগ করেন সচীন৷ কিন্তু, ব্যক্তিগত ৪৪ রানে মুরলীধরনের বলে বোল্ড হয়ে প্যাভিলিয়নে ফেরেন সচিন তেন্ডুলকর৷ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে গুডবাই জানানোর ঠিক ছ’ মাস ১৮দিন পর বাইশ গজে ব্যাটে নামেন লিটল মাস্টার৷ এখনও ব্যাটে ধার কমেনি মাস্টার ব্লাস্টারের৷ লর্ডসের বাইশ গজে তাঁর কভার ও স্ট্রেট ড্রাইভ দর্শকদের পুরনো দিনে ফিরিয়ে নিয়ে যায়৷ ৪৫ বলে সাতটি বাউন্ডারির সাহায্যে ৪৪ রান করে মুরলীর বলে কাট মারতে গিয়ে বোল্ড হন সচীন৷ বড় রান পাননি আর কিংবদন্তি৷ফিঞ্চের সেঞ্চুরিতে জয়ী সচীনের এমসিসি একাদশ
ব্যক্তিগত ২৩ রানে কলিংউডের বলে স্টাম্প-আউট হন ব্রায়ান লারা৷ শূন্য রানে প্যাভিলিয়নে ফেরেন রাহুল দ্রাবিড়৷ ৩৭ রানে অপরাজিত থাকেন শিবনারায়ণ চন্দ্রপল৷ফিঞ্চের সেঞ্চুরিতে জয়ী সচীনের এমসিসি একাদশ
এমসিসি-র ২০০ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে লর্ডসে অবশিষ্ট বিশ্ব একাদশের বিরুদ্ধে ৫০ ওভারের প্রীতি ম্যাচ খেলে এমসিসি একাদশ৷ প্রথম ব্যাট করে যুবরাজের ব্যাটিং ঝড়ে ২৯৩ রান তোলে অবশিষ্ট বিশ্ব একাদাশ৷ ১৩৪ বলে ১৩২ রানের দুর্দান্ত ইনিংস খেলেন যুবরাজ৷
ওয়ার্নের বিশ্ব একাদশ প্রথম উইকেট হারায় ৫৪ রানে৷ সেখান থেকে হঠাৎই ৫ উইকেটে ৬৮ হয়ে গিয়েছিল শেন ওয়ার্নের দলের৷ কিন্তু দলের নিচের দিকের ব্যাটসম্যানরাও যে এমন সব মহান তারকা, যে অধিনায়কের দুশ্চিন্তার কোনও কারণ ছিল না৷ ৫ নম্বরে নেমে সেঞ্চুরি করে দলকে বড় রানে পৌঁছে দেন যুবি৷ শেষ পর্যন্ত সচীনের বলে আউট হন ‘পাঞ্জাব পুত্তর’৷ যুবি আউট হওয়ার পর কলিংউড (৪০) এবং পিটার সিডল (৩৩) রান করে দলের রানকে পৌঁছে দিলেন ২৯৩-তে৷ এমসিসি-র হয়ে বল হাতে সফল পাকিস্তানের অফ-স্পিনার সাঈদ আজমল৷ ৪৫ রান দিয়ে ৪ উইকেট নিলেন তিনি৷ এছাড়া ২টি উইকেট পেয়েছেন ব্রেট লি৷
অবশিষ্ট বিশ্ব একাদশ ২৯৩/৭ (যুবরাজ সিং ১৩২, সাইদ আজমল ৪-৪৫)
এমসিসি একাদশ ৪৫.৩ ওভারে ২৯৬/৩ (ফিঞ্চ ১৮১*, সচীন ৪৪)